ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিমাণের ঘুম না পেলে মানসিক সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এটি প্রায় সমস্ত মানসিক সমস্যার মৌলিক কারণ হিসাবে গণ্য হতে পারে, যেমন ডিপ্রেশন, উদ্বেগ, চিন্তা, ওজন বা স্ত্রীর সাথে সমস্যা ইত্যাদি।
ঘুমের অভাবে একে অপ্রয়োজনীয় অবস্থানুশাসন, বিকল্প নিয়ে স্থানীয় সাধারণ হয়, স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায় এবং মানসিক অবস্থার প্রতিকূলতা উত্পন্ন হয়ে থাকে। সঠিক পরিমাণের ঘুম দেওয়ার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখা যায় এবং জীবনের প্রতিটি দিনে সমস্ত চালচলনের সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখা যায়।
বাড়তি প্রেশার, চাকরির চাপ, ব্যক্তিগত সমস্যা, ইত্যাদির কারণে মানুষের ঘুমের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তবে, প্রতিদিন যত্ন নেওয়া যায় যাতে ঘুমের ক্ষেত্রে পরিষ্কার নীতিমালা অনুসরণ করা যায়।
সাধারণত, প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন হয় এবং এই ঘুম প্রয়োজনের মাধ্যমে মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়ে থাকে। ঘুমের মাধ্যমে শরীরের শক্তি পুনরুদ্ধার হয়, মানসিক চাপ কমে যায় এবং বৃহত্তর ধর্মীয় ও মানসিক সান্ত্বনা অনুভব করা সহজ হয়।
সার্বিকভাবে বলা যেতে পারে যে, সঠিক পরিমাণের ঘুম না পেলে মানসিক স্বাস্থ্যে ক্ষতি হতে পারে এবং সামাজিক ও ব্যক্তিগত সমস্যার প্রাধান্য হতে পারে। তাই ঘুমের যথাযথ পরিমাণ এবং গুণগত ঘুম প্রণালী বজায় রাখা জরুরি।