logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

মার্কিন ইন্টারনেট


মার্কিন ইন্টারনেট

মার্কিন ইন্টারনেটের সম্পর্কে আলোচনা করতে হলে প্রথমেই মার্কিন ইন্টারনেটের প্রাথমিক ইতিহাস এবং বর্তমান অবস্থা নিয়ে আলোচনা করা যায়।

The Importance of the Internet and Transatlantic Data Flows for U.S. and EU  Trade and Investment | Brookings

আমেরিকান ইন্টারনেটের ইতিহাস:

  • ১৯৬৯ সালে, প্রথম ইন্টারনেট প্রস্তুতি হয়েছিল আর্পানেট নামক প্রকল্পের মাধ্যমে, যা মার্কিন সরকারের একটি প্রযুক্তিগত প্রকল্প ছিল।
  • ১৯৮০ এর দশকের প্রারম্ভে, আল্টেরনেটিভ নেটওয়্যার্ক মডেলের প্রথম উদাহরণ প্রকাশিত হয়েছিল, যা একে অন্যকে সংযুক্ত করতে সাহায্য করে।
  • ১৯৯০ এর দশকে, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) প্রস্তুতি হয়, যা ব্রিটিশ ইঞ্জিনিয়ার টিম সমল বার্নার্স-লি তার্নার দ্বারা তৈরি হয়েছিল। এটি মূলত একটি ডকুমেন্ট প্রণালীর রূপ ধারণ করে, যা ওয়েব ব্রাউজার এর মাধ্যমে পাঠযোগ্য হয়েছিল।
  • ২০০০ এর দশকের প্রারম্ভে, ইন্টারনেট সম্পর্কে ব্রডব্যান্ড সংযোগের জন্য বিদ্যুৎ যাচাই হয়েছিল, যা অনেকের কাছে দ্রুত ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের সুযোগ প্রদান করেছিল।
  • আজকে, মার্কিন ইন্টারনেট বিশ্বের অন্যতম প্রযুক্তিগত সৃষ্টির মধ্যে একটি। মার্কিন ইন্টারনেটের বিকাশে বিশেষভাবে স্বাধীন ও উদার ব্যবস্থা রয়েছে। এটি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ব্যবসায় এবং বিনোদনের বিভিন্ন আয়কর মাধ্যম পরিবেশন করে। এটি আমেরিকার অর্থনৈতিক এবং সামাজিক প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

মার্কিন ইন্টারনেটের বর্তমান অবস্থা:

  • মার্কিন ইন্টারনেট বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সমৃদ্ধ ইন্টারনেট বাজারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট প্রযুক্তি এখানে বিকাশ করা হয়েছে, যেমন ব্রডব্যান্ড, সেলুলার নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই, স্মার্ট হোম প্রযুক্তি, ইন্টারনেট অনুপ্রবেশ, ইন্টারনেট নিরাপত্তা, ইত্যাদি।
  • মার্কিন ইন্টারনেটে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়, গুগল, ফেসবুক, টুইটার, অ্যামাজন, ইত্যাদি প্রমুখ কোম্পানি এবং অনেক ধরনের অনলাইন প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
  • মার্কিন ইন্টারনেট ব্যবহার করে ব্যক্তিগত সম্পর্ক, ব্যবসায়িক কমিউনিকেশন, বিনোদন, শিক্ষা, অর্থনীতি, আইন এবং অন্যান্য বিভিন্ন সার্ভিস সরবরাহ করা হয়।

এইভাবে, মার্কিন ইন্টারনেট একটি বৃহত্তর এবং ব্যবহৃত ইন্টারনেট সংযোগ প্রযুক্তির ভিত্তিতে বিশ্বের প্রযুক্তিগত উন্নতির অগ্রগতির একটি উদাহরণ। এটি বিভিন্ন সামাজিক, আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত আয়কর প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযোগ গড়ে তোলা হয়েছে এবং মানব সমাজের বিভিন্ন দিকে প্রযুক্তির প্রভাব দেখা দেয়।

ধন্যবাদ....

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment