পর্বতের গঠন
পর্বতের গঠন একটি কমপক্ষে চারটি প্রধান পদ্ধতিতে ঘটে:
প্লেট টেক্টনিক্স থিওরি: এটি একটি প্রধান গঠন পদ্ধতি যা বিশ্বব্যাপী পর্বত গঠনের জন্য দায়িত্বশীল। প্লেট টেক্টনিক্স থিওরি অনুযায়ী, পৃথিবীর পৃষ্ঠটি বিভিন্ন চাপের প্লেটগুলির সঙ্গে দূরত্ব বেরিয়ে যাচ্ছে এবং এই প্লেটগুলি আস্তে আস্তে সংঘর্ষের মাধ্যমে একত্রিত হচ্ছে। প্রকৃতি এই সংঘর্ষ দূর করে, সমস্থ শক্তি মুক্ত হয়, এবং পর্বতের রূপান্তর ঘটে।
অভ্যন্তরীণ শক্তির প্রভাব: অভ্যন্তরীণ শক্তি অথবা অভ্যন্তরীণ গর্তি গুলি পর্বত গঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। গর্তির মধ্যে শক্তিশালী অভ্যন্তরীণ শক্তির প্রভাবে গ্রাভিটেশনাল কৃশকতা, তাপগতিক ও আবদ্ধ মধ্যতলীয় গ্রহ থেকে পরবাস হল এবং একটি পর্বতের রূপ নেওয়া এবং গঠন হয়।
সমাহার ও আপাতকালীন বিশেষ গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে: সমাহার ও আপাতকালীন বিশেষ গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পর্বত গঠন হতে পারে, যেমন ভাষ্য দ্বারা ভারী ভারী ক্ষতিগ্রস্ত বস্তুর প্রস্তুত এবং সমাহার দ্বারা সমাহার হয়েছে।
প্রাচীর গঠন: প্রাচীর গঠন পদ্ধতি দ্বারা পর্বত তৈরি হতে পারে, যা পৃথিবীর সাথে প্রাচীর বা ধাতুর সঙ্গে গোলা বাংধানোর সময় সমগ্র শক্তি প্রক্রিয়াগুলি হতে পারে এবং এই গঠন তথা উদ্ভিদের বৃদ্ধির মাধ্যমে পরিস্থিতি হয়।
-ধন্যবাদ