খনিজ পদার্থ উত্তোলনের প্রধান পদ্ধতি
খনিজ পদার্থ উত্তোলনের প্রধান পদ্ধতি গুলি হলো:
খনির পদ্ধতি (Mining): এটি খনিজ পদার্থ ধরার সবচেয়ে প্রাচীন এবং প্রচলিত পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে খনিজ পদার্থ পৃথিবীর উপরের ভাগে থেকে উত্তোলন করা হয়। খনির পদ্ধতির মধ্যে ব্লাস্টিং (বাস্টিং), ড্রিলিং, শঙ্কু, একটি জটিল পদ্ধতি রয়েছে।
খনিজ পদার্থ প্রস্তুতিকরণ (Mineral Processing): উত্তোলিত খনিজ পদার্থ থেকে যে অংশ গড়ে তোলা হয়, তা পরিস্কার করার পদ্ধতি হলো খনিজ পদার্থ প্রস্তুতিকরণ। এটি খনিজ পদার্থের বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহার অনুযায়ী বিভিন্ন পদ্ধতিতে ঘটে।
স্থায়ী থাকার উদ্দেশ্যে স্থানিক পাথর পাড়া (Quarrying): এই পদ্ধতিতে খনিজ পদার্থ বিশেষভাবে স্থায়ী সংকেত থাকে, যাতে তারা স্থায়ী পদবি থাকতে পারে। এটি প্রায়ই নিশ্চিত ধাতু বা স্থানিক পাথর উত্তোলন করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
উদ্দীপনা (Dredging): জল বা জলময় এলাকায় পানিতে প্রস্তুত খনিজ পদার্থ ধরার পদ্ধতি হলো উদ্দীপনা। এটি নদী, নদীর পারে বা সমুদ্রে প্রস্তুত খনিজ পদার্থ থেকে ব্যবহৃত হতে পারে।
ভূমি থেকে অদ্ভুত খনিজ উত্তোলন (Placer Mining): এই পদ্ধতিতে ভূমি থেকে খনিজ পদার্থ উত্তোলন করা হয়, যেমন সোনা বা প্লাটিনাম খনি। এটি মোটায় পুরাতন খনিজ পদার্থ ধরার উপায় হিসেবে প্রস্তুত।