logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

পাইকারি বাজারে বিপণন প্রণালী কীভাবে কাজ করে?


পাইকারি বাজারে বিপণন প্রণালী 

পাইকারি বাজারে বিপণন প্রণালী একটি জটিল এবং সুবিন্যস্ত প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন ধাপ এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে কাজ করে। এই প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ নিম্নরূপ:

1. পণ্যের উৎস এবং সংগ্রহঃ

  • উৎপাদনকারী এবং সরবরাহকারী থেকে সংগ্রহ: পাইকারি ব্যবসায়ীরা সাধারণত পণ্যগুলি সরাসরি উৎপাদক, উৎপাদনকারী কোম্পানি বা প্রধান সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে।
  • আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ: আন্তর্জাতিক এবং স্থানীয় উভয় উৎস থেকেই পণ্য সংগ্রহ করা হতে পারে, নির্ভর করে পণ্যের ধরন এবং বাজারের চাহিদার উপর।

2. স্টোরেজ এবং গুদামজাতকরণঃ

  • স্টোরেজ সুবিধা: পাইকারি ব্যবসায়ীরা বড় পরিমাণে পণ্য সংগ্রহ করে এবং তা সংরক্ষণ করার জন্য পর্যাপ্ত স্টোরেজ বা গুদামের ব্যবস্থা রাখে।
  • প্রসেসিং এবং প্যাকেজিং: অনেক ক্ষেত্রে, পাইকারি বাজারে পণ্যগুলি প্রসেস এবং প্যাকেজ করা হয় যাতে তা খুচরা বাজারে সহজে সরবরাহ করা যায়।

3. বিপণন এবং প্রমোশনঃ

  • বাজার গবেষণা: পাইকারি ব্যবসায়ীরা বাজারের চাহিদা এবং প্রবণতা পর্যবেক্ষণ করে, যা তাদের বিপণন কৌশল নির্ধারণে সহায়ক হয়।
  • প্রমোশনাল কার্যক্রম: পণ্যের প্রসার ও বিপণন বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রমোশনাল কার্যক্রম পরিচালিত হয়, যেমন ডিসকাউন্ট, অফার, ইত্যাদি।

4. বিক্রয় এবং বিতরণঃ

  • বিক্রয় চ্যানেল: পাইকারি বাজারে বিক্রয় সাধারণত বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে হয়, যেমন সরাসরি বিক্রয়, অনলাইন বিক্রয়, এবং মধ্যস্থতাকারী (ডিস্ট্রিবিউটর) মাধ্যমে বিক্রয়।
  • বিতরণ নেটওয়ার্ক: পাইকারি ব্যবসায়ীরা একটি সুসংহত বিতরণ নেটওয়ার্ক স্থাপন করে যাতে পণ্যগুলি দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়।

5. গ্রাহক সম্পর্ক এবং সেবাঃ

  • গ্রাহক সেবা: পাইকারি ব্যবসায়ীরা তাদের গ্রাহকদের সাথে একটি দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক বজায় রাখতে চেষ্টা করে, যা পুনরায় ব্যবসা এবং বাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে।
  • প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ: গ্রাহকদের থেকে প্রতিক্রিয়া সংগ্রহ করা হয় এবং তা ভিত্তিক পরিবর্তন বা উন্নয়ন করা হয়।

6. মূল্য নির্ধারণ এবং চুক্তিঃ

  • মূল্য নির্ধারণ কৌশল: পাইকারি বাজারে মূল্য নির্ধারণ সাধারণত বাল্ক ক্রয়ের কারণে তুলনামূলকভাবে কম হয়।
  • চুক্তি ও আলোচনা: পাইকারি ব্যবসায়ীরা সাধারণত বড় পরিমাণের ক্রয়ের জন্য ক্রেতাদের সাথে চুক্তি এবং আলোচনার মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করে।

এই ধাপগুলির মাধ্যমে পাইকারি বাজারে বিপণন প্রণালী কার্যকরভাবে কাজ করে, যা পণ্যগুলিকে উৎপাদক থেকে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছাতে সহায়তা করে এবং পুরো বাজার চেইনকে সমৃদ্ধ করে।

 

-ধন্যবাদ

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment