logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

What is Shared Hosting?


   ব্যবসায়ী কাজের ক্ষেত্রে হোক বা ব্যক্তিগত দরকারে Website এর প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে বইয়ে কমছে না৷ তবে Website এর Hosting এর খরচ অত্যাধিক হওয়ার কারণে অনেকে ভয় পাচ্ছে নতুন Website Create করতে৷ যারা এমন টাকার খরচে ভয়ে ওয়েবসাইট শুরু করতে পিছু পা হচ্ছেন তাদের জন্য রয়েছে সবচেয়ে উপযোগী Hosting Choice, Shared Hosting.

   এই Shared Hosting এমন Website জন্য সুপারিশ করে থাকে যেগুলো কিনা আকারে ছোট হয়, অর্থাৎ যেগুলোতে ট্রাফিক নেই বললেই চলে ও পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপত্তা আছে এবং খুব সস্তা মানের হয়ে থাকে৷

   এই Shared Hosting হচ্ছে এক ধরনের Web Hosting সেবা যেখানে অসংখ্য Website একটি Server Connected থাকে এবং প্রত্যেক Website একটি অন্যটির সাথে আলাদা আকারে থাকে৷ সহজ ভাষায়, এটি এমন এক ধরনের Web Hosting যা একই সার্ভারে অনেক Website Host করার Permission দেয়৷ এবং Server রের Processor, RAM, Storage, CPU ও Bandwidth সমস্ত কিছুই অন্যান্য ব্যবহারিকদের মধ্যে ভাগ করে দেয়৷

 

   বর্তমানে খুব কম খরচেও বিভিন্ন ফিচার এবং ভালো মান হওয়ার কারণে হোস্টিং ব্যবহারকারীরা তাদের ওয়েবসাইটের জন্য বেছে নিয়েছে shared hostingকে তাই আজকের আর্টিকেলে shared hosting এর সম্বন্ধে খুব ভালোভাবে আলোচনা করব তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক shared hosting এর ব্যাপারে !


What is shared hosting?
   একটি প্রধান Server এ একই রিসোর্স এ অসংখ্য User ও প্রচুর Website Hosting এর সুযোগ নিয়ে প্রোভাইডাররা যেই Hosting Package দিয়ে থাকে তাকে সাধারণত Shared Hosting বলে৷ 

   এক কথায়, Shared Hosting মানেই হচ্ছে এক পিসিতে একটা হার্ডডিস্ক থাকবে এবং সেই হার্ডডিস্কের সমস্ত স্পেস শেয়ার করা হবে অসংখ্য হোস্টিং ব্যবহারকারীদের মধ্যে৷


উদাহরণস্বরূপ -
   ধরুন, আপনার Website প্রয়োজন পড়বে 2GB Hosting Space এর৷ সেক্ষেত্রে আপনি কোন একটি Shared Hosting কোম্পানির যেমন- GoDaddy, siteGround, Inmotion, Bluehost ইত্যাদি যে কোনো একটি কোম্পানির কাছ থেকে 2GB Hosting Space কিনলেন এক বছরের জন্য৷ সেই Hosting Space এ আপনার সাইটের সমস্ত Data বা Information যেমন- Web Content, Image, Videos ইত্যাদি জমা রাখতে পারবেন। মনে রাখবেন যে কোম্পানি থেকে আপনি Hosting Space কিনেছিলেন সাধারণত সেই কোম্পানি তার পিসির একটা হার্ডডিস্ক থেকে আপনাকে 2 GB ভাড়া দিয়েছে বাকি Space কিন্তু আপনার মতন আরও বেশ অনেকজনের কাছেই প্যাকেজ হিসেবে বিক্রি করবে৷ আর এটাই হচ্ছে Shared Hosting.

Shared Hosting কি সবাই ব্যবহার করতে পারবেন?
   Shared Hosting Basically ছোট ওয়েবসাইট ক্রিয়েটরদের জন্য৷ যেগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিজিটর নেই। তাদের জন্য খুব কম খরচে সবচেয়ে কার্যকরী একটি পন্থা হচ্ছে Shared Hosting. এর চাহিদা দিনে দিনে মারাত্মক পর্যায়ে চলে যাচ্ছে৷ এই Shared Hosting তাদের জন্য খুব বেশি ফলদায়ক যারা নতুন User.
   আর হ্যাঁ মনে রাখবেন, Shared Hosting এ একই সঙ্গে অনেক বেশি ভিজিটর আসলে সেক্ষেত্রে Website Slow হওয়া সম্ভাবনা থাকে এবং Unreachable ও হয়ে যেতে পারে৷ তাই অনেক বেশি ভিজিটর আশা Website এর জন্য  Shared Hosting নয়৷ এই Hosting অল্প সংখ্যা ভিজিটর সমৃদ্ধ Website এর জন্য পারফেক্ট চয়েজ৷
                 

   পৃথিবীতে প্রত্যেকটি জিনিসের ক্ষেত্রেই তার সুবিধা ও অসুবিধা দুটোই লক্ষ্য করা যায় Shared Hosting এর ক্ষেত্রেও কোনো ব্যতিক্রম ঘটেনি৷ Shared Hosting এর বেশ কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে৷ তা নিম্নে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো৷

সুবিধা :-

  1. স্বল্প খরচ :- ডেডিকেটেড হোস্টিং এর চেয়ে Shared Hosting এর cost অনেক কম হয়ে থাকে৷ ক্ষেত্র বিশেষে আপনার একটি সাইটের জন্য Shared Hosting পেছনে প্রায় $1.5-$10 ডলার খরচ হয়ে থাকে৷ আপনার ওয়েবসাইটের ধরন ও ফিচারের উপর নির্ভরশীল আপনার মূল্য৷ তবে অন্যান্য হোস্টিং কস্ট এর তুলনায় Shared Hosting অনেক বেশি সাশ্রয়ী এবং এটি অন্যান্য ওয়েবসাইটের সঙ্গে শেয়ারও করা যায়৷
  2. এক্সপার্ট না হলেও চলবে :- Web Development এবং Server Administration এ আপনার যদি জ্ঞান তেমন না  থেকে থাকে তাহলে Shared Hosting হবে সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী৷ কেননা Shared Hosting প্রোভাইডাররা Server Setup করা থেকে আরম্ভ করে মেইনটেনেন্স, সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট সহ সমস্ত কিছুই দেখাশোনা করে৷ ইউজারদের কেবলমাত্র নিজস্ব ওয়েবসাইট ম্যানেজ করার দায়িত্ব পালন করতে হয়৷ Server ম্যানেজমেন্ট সম্বন্ধে তেমন ধারণা না থাকলেও সেক্ষেত্রে একজন Hosting User খুব সহজেই Shared Hosting ব্যবহার করতে পারে৷
  3. ছোট ওয়েবসাইট পরিচালনা :- Shared Hosting সাধারণত ছোট ছোট Website গুলিতে Host করার জন্য একদম সঠিক Choice. যে সমস্ত Website গুলিতে মাত্র ২০ থেকে ৩০হাজারের মতো ভিজিটর আসে সেগুলোর জন্য এই ধরনের হোস্টিং অনেক বেশি ফলদায়ক। তাছাড়া Shared Hosting এর প্রদানকারীরা তার ব্যবহারকারীদের একটি Control Panel দেয় যার সাহায্যে Website কার্য পরিচালনা খুব সহজেই করা যায়৷
  4. সার্ভার মেইনটেনেন্স :- Shared Hosting ব্যবহারকারীরদের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল তাদেরকে সার্ভার মেইনটেনেন্স সংক্রান্ত কোনো রকম প্রবলেম ফেস করতে হয় না৷ কারণ হোস্টিং প্রদানকারীরা এই সমস্ত সকল দায়িত্ব তারা পালন করেন৷ এবং Shared Hosting প্রদানকারীদের থেকে Customer রা অনেক সময় কিছু Technical Support ও পেয়ে থাকেন৷
  5. যে কেউ সহজেই ব্যবহার করতে পারে :- এই হোস্টিং এর আরো একটি অন্যতম সুবিধা হচ্ছে সার্ভিস প্রোভাইডাররা Shared Hosting এ সার্ভার ম্যানেজমেন্টের সমস্ত কিছুই ম্যানেজ করে থাকে বলে Shared Hosting Customer দের তেমন কিছু বিশেষ জানার প্রয়োজন পড়ে না তাই খুব সহজেই যে কোনো নতুন ব্যক্তি Shared Hosting ব্যবহার করে নিজস্ব Site Live করতে পারে৷
    এছাড়াও নানান রকমের স্ক্রিপ্ট ইনস্টলার ও ওয়েবসাইট ক্রিয়েটর Shared Hosting এর সঙ্গে দেওয়া হয় যাতে Shared Hosting ব্যবহারকারীরা নিজের ইচ্ছামতো Website বানাতে পারে৷


উপরিক্ত সুবিধাগুলি ছাড়াও আরো বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে Shared Hosting এর৷ যথা-

  • আনলিমিটেড সাব ডোমেইন৷
  • আনলিমিটেড ইমেইল৷
  • আনলিমিটেড ডাটাবেজ৷
  • ৯৯.৯% আপ টাইম ৷
  • ফ্রি Cpanel
  • ফ্রি ডোমেইন কন্ট্রোলার ইত্যাদি৷

অসুবিধা :-

  1. ডাউন টাইম :- আপনার হোস্টিং প্ল্যান যখন আপনি অন্য অনেক ওয়েবসাইটের সঙ্গে শেয়ার করবেন তখন আপনার রিসোর্সের মধ্যে লিমিটেশন থাকবে৷ আর এই হোস্টিং ব্যবহারের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হচ্ছে আপনার সাইটে ওভারলোডের প্রবলেম হতে পারে যদি একই সময়ে অপর সাইটের ডিমান্ড রেট বেশি হয়৷ যদি অন্য সাইটের ডিমান্ড রেট বেশি হয় সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার সাইটটি ডাউনে চলে যাবে এবং ভিজিটররা আপনার সাইটে সেই সময় আর ভিজিট করবে না৷ এমনটাও হতে পারে আপনি যেই সাইটের সঙ্গে সার্ভার শেয়ার করছেন সেখানে ট্রাফিক অত্যাধিক হওয়ায় সেই সাইটটি স্লো করছে৷ আর এমনটা যদি হয় তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার সাইটে প্রচুর ক্ষতি হয়ে যাবে৷
    তবে হ্যাঁ, প্রত্যেক সিপ্যানের জন্য Resource Limit Host The Website এর মতন অনেক কোম্পানি দিয়ে থাকে৷ যার ফলে ওই লিমিট অতিক্রম হলেও আপনার সাইট ডাউন থাকলেও ওই সার্ভারে অন্য সাইট আপ থাকবে৷
  2. লিমিটেড রিসোর্স :- যাদের ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর রয়েছে তাদের জন্য Shared Hosting বেছে নেওয়া বোকামি ছাড়া আর অন্য কিছুই নয়৷ কারণ আপনাকে আপনার রিসোর্স গুলিকে অন্য অনেক ওয়েবসাইটের সঙ্গে শেয়ার করতে হবে যার জন্য আপনাকে কিন্তু কিছু লিমিটেশন ফেস অবশ্যই করতে হবে৷ 
    আপনি যদি আপনার অ্যালার্ট এর চেয়ে বেশি রিসোর্স ব্যবহার করেন আপনার Host বাড়তি ফি আদায় করতে চাইবে। যা কিনা আপনার বিজনেস সাইট স্টার্ট এর প্রাথমিক পর্যায়ে একটি বিশাল বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে৷ অর্থাৎ, আপনাকে ব্যবহার করতে হতে পারে প্রোভাইডারের বেধে দেওয়া স্পেস, ডাটা ট্রান্সফার অথবা অন্যান্য ফিচার গুলিকে৷
  3. ডেডিকেটেট আইপি পাবেন না :- Shared Hosting এ যদি সব থেকে বড় অসুবিধা বলি তাহলে বলতে হয় নিজের ডোমেইন নেমের ক্ষেত্রে কোন ডেডিকেটেট আইপি পাবেন না৷ যার ফলে আপনি আপনার চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণ সেবা থেকে বিরত থাকবেন।
  4. কোন সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে পারবেন না :- Shared Hosting ব্যবহারের আরেকটি অসুবিধা হচ্ছে আপনি কোন software install করতে পারবেন না৷ তাছাড়াও রয়েছে আরো নানান সীমাবদ্ধতা৷ 
  5. কাস্টমাইজড করার তেমন অপশন নেই :- আগে কাস্টমাইজ করার সুযোগ Shared Hosting প্রদানকারীরা দিয়ে থাকতো কিন্তু বর্তমানে প্রোভাইডাররা সেই সুযোগটি দেয় না৷ ডেডিকেটেড সার্ভারে তুলনায় Shared Hosting এর সুযোগ সুবিধা অনেক কম৷ আপনার পছন্দমত কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন না৷ কেবলমাত্র আপনি ওই সার্ভার বা ফায়ারওয়ালের সালে কনফিগারেড করা Application Use করতে পারবেন৷
  6. নিরাপত্তা :- Shared Hosting ব্যবহারকারীদের আরেকটি বড় অসুবিধা হলো নিরাপত্তার কোন গ্যারান্টি থাকে না৷ নিরাপত্তা কম থাকার কারণ হলো হার্ডডিস্ক এর ভেতরে ৫০/১০০/১৫০ এর বেশি গ্রাহকের Website এর ইনফো ডাটা থাকে৷

পরিশেষে, 
             উপরিক্ত আলোচনা না থেকে এটা স্পষ্ট যে ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্টের প্রথম পর্যায়ে shared hosting খুব সুবিধা জনক ও ফলদায়ক একটি সমাধান৷ তবে যখন আপনার ওয়েবসাইটটিতে অনেক ভিজিটর আস্তে আস্তে আসা শুরু করবে অর্থাৎ ওয়েবসাইটে যখন বড় হবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার Hosting Choice পাল্টাতে হবে৷ যাতে আপনার Website ভালোভাবে আগাতে পারে৷ তখন আপনাকে Shared Hosting এর পরিবর্তে VPS Hosting, Dedicated Hosting ইত্যাদি আরো অন্যান্য ভালো ভালো Hosting গুলির দিকে নজর দিতে হবে৷

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment