নাজি দখলের পরে জার্মানির অবস্থা একটি কমপক্ষে চ্যাপ্টারগুলি ভাগে যেতে থাকে। এই চ্যাপ্টারগুলি মূলত দুইটি দিক থেকে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে: একদিকে পুনরাবৃত্তি এবং চারপাশে যুদ্ধের পরিণাম।
-
পুনরাবৃত্তি: নাজি দখলের পরে পুনরাবৃত্তিতে জার্মানি একটি বিপদগ্রস্ত অবস্থায় পড়ে। হিটলারের নাজি সরকার থেকে দুর্নীতিবাজ নায়কের প্রতিস্থাপনে জার্মানি নতুন নেতৃত্বের অন্তর্নিহিত হতে বিনষ্ট করে। এই অবস্থায়, দুইটি প্রধান বিপদ হতে পারে:
- পূর্ব জার্মানির জনগণের বিরুদ্ধে প্রতিকূল স্থানসমূহ এবং বিদ্যুৎশক্তি নারাজ প্রকাশ করে এবং সরকারের প্রতি অস্বীকার প্রকাশ করে।
- জার্মান যুদ্ধবাজ সামরিক শক্তির ক্ষতি হিসাবে নিজেকে অবহেলিত পাওয়া দেখা যেতে পারে।
-
যুদ্ধের পরিণাম: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে জার্মানি অনেকটা ধ্বংসক্রিয় অবস্থায় পরিণত হয়। সম্প্রতি হারা গণতন্ত্রিক জার্মান পার্থক্য বিস্তার পেয়েছে, কিন্তু সেখানেও তীব্র অপরাধের ও নিষ্প্রয়োজন সামরিকতা চেষ্টা রয়েছে। এছাড়াও, যুদ্ধের পরে জার্মানির অবস্থার একটি বৃহত্তর পার্থক্য হল সে নির্মিত বিভিন্ন স্থানে নাজি অস্ত্রের জন্য প্রস্তুতি করে রয়েছিল। এই অবস্থা নাজি বাচাও প্রণালীর জন্য বাধ্যবাসী এবং নাজি অপরাধে অভিযোগ করছে।
সামগ্রিকভাবে বলা যায় যে, নাজি দখলের পর জার্মানি একটি অপরিপূর্ণ রূপ নেয় এবং এর প্রতিবেশী জনগণের পক্ষে বোঝা প্রথম যুদ্ধের দুঃস্থিতি আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল। এই অবস্থায় জার্মানির পুনঃস্থাপন এবং নতুন সমাজতান্ত্রিক অবস্থার গঠন হয়েছিল, যা পরে ইতিহাসের প্রথম পর্বে কিছুটা সমলিভেষ করতে সাহায্য করে।