চার্লম্যানের সময়ে জার্মানির ইতিহাস
চার্লম্যান বা চার্লস ম্যান জার্মানির ইতিহাসে একটি মহৎ অধ্যায় হিসাবে পরিচিত। চার্লম্যান, বা চার্লস ম্যান, যিনি পরিচিত ছিলেন য়েহাতু ফ্রাঙ্ক সাম্রাজ্যের প্রথম সাম্রাজ্যপাতি ছিলেন। এটি প্রায় ৮ম সদস্যত্ব সনাক্ত করা হয় ৮০০ খ্রিস্টাব্দে, যা সাম্রাজ্যের প্রবর্তনের সূচনা করে। চার্লম্যানের সাম্রাজ্যবাধিত ক্ষেত্র অত্যন্ত বৃহত ছিল এবং এর রাজ্যাঞ্চল প্রায় সমস্ত আধুনিক ইউরোপীয় মুক্ত দেশগুলির অংশ শামিল ছিল।
চার্লম্যান যুদ্ধগার ছিলেন এবং তার বাহুল্য ও কৌশলের সাথে সে দক্ষতা দ্বারা তিনি আরোও বিস্তৃত ক্ষেত্রে তার রাজ্যবাধিত অঞ্চল বাড়িয়েছিলেন। চার্লম্যান তার জীবনের অধিকাংশ সময় ইটালি এবং ফ্রাঙ্ক সাম্রাজ্যের মধ্যে চলেছিলেন, তবে একেবারে জার্মানির ইতিহাসে মহৎ দক্ষিণ পুরুষ হিসেবে মনে করা হয়।
চার্লম্যানের নিয়ামিত সাম্রাজ্য অনুষ্ঠানের বিনিময়ে তার শাসনের প্রণালী উন্নতি করা হয়। একেবারে তার শাসনের প্রণালী অনুসরণ করতে তার রাজধানী কোয়াস্টের হতে দ্রুত দক্ষিণে সোয়াবিয়ার পশ্চিম কে স্থানান্তরিত হয়েছিল। তার ব্যক্তিগত সাম্রাজ্য সম্পর্কের সাথে সাথে চার্লম্যান একটি সাম্প্রতিক শাসক হিসেবে মনে করা হতে পারে কারণ এই প্রণালীতে তার প্রাদেশিক নেতারা অধিক স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন যা মাধ্যমে তার রাজস্ব এবং সাম্প্রদায়িক স্থিতিতে সুরক্ষিত ছিল।
চার্লম্যানের শাসনের পরিষ্কারতা এবং তার ক্ষমতার স্থায়িত্ব প্রধানত বলদানের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল যা পশ্চিম ইউরোপে প্রাথমিকভাবে রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ইউনিট তৈরি করেছিল। এই যৌথ সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব চার্লম্যান এবং তার পুরো কর্তৃপক্ষের মধ্যে নির্মিত একটি সাংগঠিকতা এবং একটি নির্দিষ্ট সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক মহৎ ক্ষমতা চার্লম্যান ও তার সন্তানদের কাজের ফল।
তবে, চার্লম্যানের মৃত্যুর পরে, তার সন্তানের মধ্যে অনেক বিতর্ক এবং সংঘর্ষ উৎপন্ন হয়। এই সংঘর্ষের ফলে সাম্রাজ্য বিভাজিত হয়ে যায় এবং তার পুরোটাই পর্যবেক্ষণের যোগ্য হয়। চার্লম্যানের মৃত্যুর পর জার্মানি পুনরায় একটি স্বাধীন সাম্রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা মধ্যযুগের শেষ দশকে জার্মান সাম্রাজ্য হিসেবে অস্তিত্ব ধারণ করে।
ধন্যবাদ..