প্রাচীন সভ্যতার উত্তরাধিকার
প্রাচীন সভ্যতা হল ঐ সময়ের মানুষের জীবনযাত্রা, সাংস্কৃতিক পরিবেশ এবং সমাজের আধুনিক আদর্শগুলির উদাহরণ। এগুলি পৃথিবীর ইতিহাসের প্রাথমিক সময়ের সৃষ্টিগত ধারণা হিসেবে ধরা যায়। প্রাচীন সভ্যতা বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যেতে পারে, যেমন মেসোপটামিয়া, ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা, এবং আমেরিকা।
প্রাচীন সভ্যতার মূল লক্ষণগুলি হল:
গভীর যাতাযাতিকতা: প্রাচীন সভ্যতা সামাজিক ক্ষেত্রে প্রায়শই নদীতীর এলাকায় উত্থান করে। অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতা নদীর কাছে অবস্থিত ছিল, যেমন মেসোপটামিয়া এবং নীল নদীর অঞ্চল।
গ্রামীণ অর্থনীতি: প্রাচীন সভ্যতা প্রায়শই গ্রামীণ আধারিত ছিল, যেখানে মৌলিক উৎপাদন, খাস অনুভূতি এবং মালামালের আদান-প্রদান হত।
ধর্ম এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম: ধর্ম প্রাচীন সভ্যতার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত। ধর্মীয় অভিবাসন এবং ধর্মীয় কার্যক্রম সভ্যতা এবং সমাজের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল।
প্রযুক্তি এবং প্রগতি: প্রাচীন সভ্যতা তাদের সময়ের প্রযুক্তিতে অগ্রগতি ও প্রগতি দেখেন। এই অবস্থানের বিভিন্ন উদাহরণ হল প্রাচীন মিশর, যেখানে পিরামিড, মুমিয়ায়ের সমাধি, গারোহায়ার ইত্যাদি তথ্য গণিত এবং প্রযুক্তির প্রযুক্তিগত সুফল ছিল।
শহর এবং স্থিতিস্থান: প্রাচীন সভ্যতা কিছু সময়ে প্রযুক্তি এবং সাংস্কৃতিক অগ্রগতির ফলে মহানগর এবং শহর গড়ে তোলে। এই শহরে বাসাবাড়ি, শিক্ষালয়, ধর্মীয় অধিদল, বসতিগুলি, বাজার, কেন্দ্রীয় স্থান এবং বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণসমূহ ছিল।
প্রাচীন সভ্যতা বিশ্বের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যেখানে মানব সভ্যতার উত্থান এবং বিকাশের আধুনিক সূচনা প্রারম্ভ হয়। প্রাচীন সভ্যতা আমাদের ইতিহাসের আগের অধ্যায়ে আমাদের ধর্ম, সাংস্কৃতিক অবদান, প্রযুক্তির উন্নতি, সামাজিক ব্যবস্থা, এবং মানবজাতির প্রজন্মের বিষয়ে অমূল্য তথ্য প্রদান করে।
ধন্যবাদ....