ভারত একটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক পরিচয়ের সংগ্রামস্থল। একটি ভারতীয় সাংস্কৃতিক বিভিন্নতা এবং ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা করতে হলে, দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলের, ধর্ম, ভাষা, অনুসারীদের, স্থানীয় সংস্কৃতির প্রভাব, ইতিহাস, আদিবাসী সম্প্রদায়, ও সম্প্রতি রয়েছে সাংস্কৃতিক বিভিন্নতা।
ভাষা ও সাহিত্য: ভারতের অনেক ভাষা এবং সাহিত্য পরিস্থিতির জন্য একটি মুখ্য বৈশিষ্ট্য। সংস্কৃত ভারতীয় সাহিত্যের প্রাচীনতম ভাষা হিসাবে পরিচিত, যেটি হিন্দু ধর্মের প্রাচীনতম ধর্মীয় গ্রন্থগুলির ভাষা ছিল। বাংলা, হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কান্নাড়, উড়িয়া, পাঞ্জাবী, গুজরাটি ইত্যাদি অন্যান্য প্রধান ভাষা এবং সাহিত্যিক প্রসারের জন্য পরিচিত।
ধর্ম: ভারতে বিভিন্ন ধর্মের অনেক অনুসারী রয়েছে, যেমন হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, জৈনধর্ম, ইসলাম, খ্রিস্টানি, সিখ ধর্ম ইত্যাদি। এই ধর্মগুলির প্রতিনিধিত্বক মুখ্যতঃ ভারতের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় পরিচয়ে গর্বিত।
শিল্প ও শিল্পকলা: ভারতীয় শিল্প ও শিল্পকলা প্রসিদ্ধ। মন্দির, মূর্তি, আদিবাসী শিল্প, ভারতীয় প্রাচীন শিল্প ও শিল্পকলার প্রভাবশালী উদাহরণ রয়েছে।
খাবার এবং কৃষি: ভারতীয় খাবারের পরিষেবন ও সংগ্রাম প্রসিদ্ধ ও উজ্জ্বল। বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন রসের এবং খাবারের ধরনের জন্য পরিচিত ভারতীয় রান্নার উপকারিতা বিশেষভাবে পর্যালোচনা করা হয়।
পর্বত ও তীর অঞ্চলের বিভিন্নতা: ভারতে পর্বতীয় এবং তীর অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বিভিন্নতা অসাধারণ। উত্তর এবং দক্ষিণে বিভিন্ন ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক পরিচয় প্রস্তুতি রয়েছে।
এই সব বিভিন্নতার মধ্যে একটি ঐতিহ্যিক সংগঠন এবং বিভিন্নতা সম্পন্ন ভারতীয় সমাজ ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ উপস্থাপন করে। এটি ভারতীয় সমাজের আন্তর্জাতিক উজ্জ্বলতা এবং প্রাচীন ঐতিহ্যের গর্ব এবং সাংস্কৃতিক ভিন্নতা বিবেচনা করে।
ধন্যবাদ..