logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

শিক্ষায় তথ্য প্রযুক্তি বিদ্যা!


Information Technology

একটি সর্বজনীন ভাবে গ্রহণযোগ্য শিক্ষা যন্ত্র। যা শিক্ষা ব্যবস্থায় কার্যকারিতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত করা হয়েছে। স্কুল ব্যবস্থায় শিক্ষা দানের জন্য Computer ব্যবহার করা হয়। শিক্ষা ব্যবস্থায় কাজকর্ম দ্রুত ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য এবং শিক্ষার্থীদের আধুনিক Technologyতে দক্ষ করার লক্ষে সারা বিশ্বজুড়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়োগ করা হয়েছে। Information Technology বলতে বোঝায় Data Collection, Version, Analysis, Processing, Production ও যোগাযোগের কাজে ব্যবহৃত প্রযুক্তিগত সকল উপকরণ।Information ও Communications ব্যবস্থায় প্রতিনিয়তই নতুন নতুন Technology আবিষ্কৃত হচ্ছে, তবে বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত উপকরণগুলোর মধ্যে রয়েছে Computer, Mobile Phone, Internet, Satellite, Multimedia, Television ও Radio ইত্যাদি বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। শিক্ষা ক্ষেত্রে Information Technology-র ব্যবহার মূলত Hardware ও Software সম্পর্কিত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করাকে বোঝায়।

শিক্ষায় Technology-র ভূমিকা

  • শিক্ষা ক্ষেত্রে Technology-র ভূমিকা  অপরিসীম। শিক্ষাক্ষেত্রে Technologyকে ব্যবহার করলে তা ব্যক্তি জীবন ও সমাজ জীবন গতিশীল করে তুলতে সক্ষম। বিজ্ঞান চেতনা মূলক Technology শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবনে স্বনির্ভর ও আত্মনির্ভরশীলতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম। সুতরাং শিক্ষা ক্ষেত্রে Technology-র ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।  
  1. শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষা ব্যবস্থায় Technology ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীদের আত্মতৃপ্তি ঘটেছে। আত্মতৃপ্তি একটি শিক্ষার্থীকে আত্ম বিকাশে সহায়তা করে। আর Technology আত্মতৃপ্তি আনে এটি মানুষের দেহে ও মনে অভিনবত্বের প্রকাশ ঘটাতে সক্ষম।
  2. Technology-র মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৌদ্ধিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের বিকাশ ঘটে থাকে। Technology-র মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজের চাহিদা ভিত্তিক বিষয় নির্বাচন করে সে বিষয়ে আত্ম সক্রিয় হয়ে ওঠে। অর্থাৎ Technology-র মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিজের চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
  3. Technology ব্যবহারের ফলে বা শিক্ষায় Technology গ্রহণ করার ফলে বিভিন্ন শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে বিশেষজ্ঞ Technologist তৈরি হওয়ার পথকে সুগম করে তুলতে পারে। অর্থাৎ শিক্ষায় Technology  ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের পরিনত হতে পারে।
  4. যে কোন বিষয়ে একঘেয়ে পাঠদান শিক্ষার্থীদের কাছে ও তৃপ্তিকর হয়ে ওঠে। কিন্তু শিক্ষাদানের মধ্যে যদি Technology ব্যবহার করে শিক্ষাদান প্রক্রিয়া করা হয় তবে তা একঘেয়েমি দূর করতে সক্ষম ও খুব সহজে শিক্ষার্থীরা গ্রহণ করে থাকে।
  5. শিক্ষা ক্ষেত্রে Technology -র অন্যতম ভূমিকা হল শিক্ষার্থীরা খুব সহজে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে পারে। সুতরাং আত্ম সক্রিয়তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীকে আত্মনির্ভরশীল করে তার বলিষ্ঠ জীবন আদর্শ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে Technology-এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
  6. বর্তমানে সমাজে সুস্থভাবে বাঁচতে গেলে Technology সম্পর্কে জ্ঞান যথেষ্ট প্রয়োজন।এই কারণে বর্তমান দিনের শিক্ষা ব্যবস্থায় Technology শিক্ষার একটি যথেষ্ট ভূমিকা আছে। কারণ Technology-র শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একজন দক্ষ Technologist পরিণত হতে পারে ও সামাজিক মর্যাদা পেয়ে থাকে।
  7. শিক্ষা ক্ষেত্রে Technology ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে উন্নত জাতিতে পরিণত হতে পারে।কারণ এই আধুনিক চিন্তাধারা শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রয়োগ হলে শিক্ষার্থীরা আধুনিক হয়ে ওঠে উন্নত জাতি গঠনে সক্ষম হয়ে উঠবে।

শিক্ষা ক্ষেত্রে Information Technology-র গুরুত্ব

শিক্ষাক্ষেত্রে Information Technology-র অবদান অনস্বীকার্য। জীবনযাপনে সহজলভ্যতা আসার পাশাপাশি মানব সম্পদ উন্নয়নে তথ্য প্রযুক্তির ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়।

  • শিক্ষার্থীদেরকে Information Technology-র Opportunity অসীম সম্ভাবনা সম্পর্কে অবগত করা।
  • Information Technology প্রভাবে ক্রমবর্ধমান পরিবর্তনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ সাধন করা।
  • Technology ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীদেরকে সমর্থ করা।
  • ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, মেধা ও সৃজনশীলতার বিকাশে শিক্ষার্থীদেরকে
  • Technology-র ব্যবহারে অনুপ্রাণিত করা।
  • Technology-র মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নৈতিক আচরণের অভ্যাস গড়ে তোলা।
  • Technology-রমাধ্যমে বেকরত্ব নিরসন, দারিদ্র্যতা বিমোচন এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের প্রতি উৎসাহ দেওয়া।

শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার যদি নিশ্চিত করা যায়, তবে উপরোল্লিখিত বিষয় গুলো একজন শিক্ষার্থীকে দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

শিক্ষা ক্ষেত্রে Information Technology-র প্রয়োজন কেন

শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বজায় রাখার ক্ষেত্রে কোনটি সবচেয়ে ভাল কাজ করে তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য এবং বিভিন্ন ধরণের Technology-র ব্যবহার করতে পারে। Technology একই শ্রেণিকক্ষ, একই বিদ্যালয় এবং এমনকি বিশ্বের অন্যান্য শ্রেণিকক্ষের সাথে শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় উৎসাহ দেয়। Technologyর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জীবনের দক্ষতা শিখতে পারে।

শিক্ষা ক্ষেত্রে Information Technology-র সুবিধা 

বর্তমান সমাজ প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে দ্রুত এগিয়ে চলেছে, আধুনিককালে Education, health, research ও ব্যবসা বাণিজ্য প্রভৃতি ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির ব্যবহারের বিশেষ সুবিধা আছে।
  1. সক্রিয়তা সৃষ্টি : সক্রিয়তা ছাড়া শিখন কার্যকরী হয় না। প্রযুক্তিবিদ্যার সাহায্যে শিক্ষায়, শিক্ষার্থীকে সর্বদাই সক্রিয় থাকতে হয়। সক্রিয়তা শিক্ষার্থীকে সাফল্যলাভে সাহায্য করে।
  2. ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যভিত্তিক শিক্ষাদান : সাধারণ পাঠদানের ক্ষেত্রে অনেক সময় ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যভিত্তিক শিক্ষাদান সম্ভব হয় না। কিন্তু প্রযুক্তিবিদ্যার সাহায্যে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য ভিত্তিক শিক্ষাদান সম্ভব হয়। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ মানসিক ক্ষমতা অনুযায়ী শিক্ষালাভ করতে সক্ষম হয়।
  3. প্রেষণা সঞ্চার : প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ইতিবাচক মনোভাব গঠনে সহায়ক। এতে শিক্ষার্থীর মধ্যে উৎসাহ, উদ্দীপনা বৃদ্ধি পায়, প্রেষণার সার ঘটে। এই প্রেষণা কাজে উৎসাহ জোগায়।
  4.  অনুশীলনের সুযোগ : প্রযুক্তিবিদ্যা তথা কম্পিউটারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনুশীলনের সুযোগ পায়। শিক্ষার্থীরা প্রয়োজন অনুসারে নিজস্ব সময় অনুযায়ী অনুশীলন করতে পারে, ফলে শিক্ষণীয় বিষয় অধিক ত্রুটিমুক্ত হয়।
  5. সমস্যাসমাধান মূলক শিখন : প্রযুক্তিবিদ্যার সাহায্যে শিক্ষায় শিক্ষার্থীরা নিজেরাই সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম হয়। এতে তারা আত্মতৃপ্তিও লাভ করে।
  6. আত্মপ্রত্যয় সৃষ্টি : প্রযুক্তিভিত্তিক শিখনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সমস্যা সমাধান করতে পারে। ফলে তাদের মধ্যে আত্মপ্রত্যয় বা আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি হয়।

সুতরাং বর্তমানে প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা বিশেষ জনপ্রিয়। বিভিন্ন মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় প্রযুক্তি বিশেষ সাহায্য করে, যা অন্য মাধ্যমে সম্ভব নয়।

-ধন্যবাদ

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment