রাজনৈতিক দুর্নীতি
রাজনৈতিক দুর্নীতি হল রাজনৈতিক পরিস্থিতির ক্ষেত্রে অপ্রতিকূল এবং অবৈধ পদক্ষেপ, যা নীতিসঙ্গত নয় এবং সমাজের ক্ষতির সৃষ্টিকারী হতে পারে। এটি ধরা যায় স্বার্থপর মানবাধিকার লঙ্ঘন, অব্যবহিত শাসন, অপরাধিক প্রবৃত্তি, বিশেষতঃ কোনও নিয়োগের মাধ্যমে ভোটের পরিস্থিতি প্রভাবিত করা এবং বিভিন্ন ধরনের স্বার্থপর নীতির সাথে সংযুক্ত।
রাজনৈতিক দুর্নীতির বিভিন্ন ধরণ হতে পারে, যেমনঃ
করাপত্র প্রচার: অপরাধিক প্রবৃত্তির মাধ্যমে ভোট অর্জন বা নীতির প্রচারে করাপত্র প্রচার।
ভোট ক্রয়: ভোট ক্রয় এবং ভোট কার্ড প্রমাণ সরবরাহ প্রসঙ্গে দোষপূর্ণ প্রচার।
অপরাধিক প্রবৃত্তি: ভোটারদের প্রতি হুমকি প্রদান, ভোটার প্রভাব করার চেষ্টা এবং ভোট হারাতের জন্য প্রতারণা।
বা অস্বীকৃতি প্রদর্শন: নীতি ও রাজনৈতিক দল প্রতি নিংদামুলক ও মিথ্যা বা অস্বীকৃতি প্রচার।
রাজনৈতিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলি নেওয়া হতে পারে:
কানুনি ব্যবস্থা ও সংবিধান: কানুনের মাধ্যমে প্রতিরোধ প্রদর্শন, অপরাধিক প্রবৃত্তির বিরুদ্ধ শাস্তিপ্রাপ্তি এবং রাজনৈতিক দুর্নীতি বিপর্যস্ত অব্যাহতি করা।
সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি: মাধ্যমে সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং জনগণের উপর সামাজিক প্রতিক্রিয়া প্রোত্সাহিত করা।
প্রতিবাদ এবং সাক্ষাত্কার: মিডিয়া, সংস্থা, ও ব্যক্তিগত ব্যবস্থাপনা ব্যবহার করে অসুবিধা সমাধানের জন্য প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন এবং দুর্নীতির প্রতি অভিযোগ প্রতিস্থাপন করা।
টেকনোলজির ব্যবহার: ইলেকট্রনিক ভোট সিস্টেম, মাধ্যমে প্রতিরোধ প্রদর্শন এবং সাইবার সিকিউরিটি ব্যবহারের মাধ্যমে রাজনৈতিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা।
এই ব্যবস্থাগুলি মিডিয়া ও সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং স্বাভাবিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও নীতির প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও প্রতিবাদ তৈরি করে।
-ধন্যবাদ