logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

What Is Application Software?


এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে ? এটি কয় প্রকার ও কি কি ?

 এপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে একজন কম্পিউটার ইউসার (Computer User) কিছু নির্দিষ্ট কাজ গুলোকে অনেক সহজেই সম্পন্ন করতে পারেন।

তবে, এই এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর বিষয়ে আরো ভালো করে অধিকটা জানার জন্যে আপনাকে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।

তাহলে চলুন, আর সময় নষ্ট না করে নিচে আমরা সরাসরি জেনেনেই আসলে এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলতে কি বুঝায়

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কি ? ( What is Application software )

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার হলো একটি নাম যেটাকে কেবল সেই সফটওয়্যার গুলোকে দেওয়া হয়েছে যেগুলো কেবল কিছু নির্দিষ্ট কাজ গুলো করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।

এই ধরণের সফটওয়্যার গুলো End User দ্বারা ব্যবহার করা হয় যেগুলো হলো মূলত কিছু Programs বা Collection of Program.

সফটওয়্যার গুলোকে কিছু High level Language যেমন, C, Java, VB. Net ইত্যাদির সাহায্যে লিখা হয়।

এগুলো হলো সরাসরি User-Specific-Software যেগুলোকে তৈরি করা হয় ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয়তা এবং চাহিদার ওপরে নজর দিয়ে।

এছাড়া, আপনি একটি System Software এর মধ্যে একাধিক Application Software গুলিকে Install করতে পারবেন।

Application software গুলোকে আমরা CDS, DVDS, Flash Derive, Keychain Storage Devices ইত্যাদিতে Store করে রাখতে পারি।

এমনিতে এই সফটওয়্যার গুলোকে আপনারা সরাসরি Application বা Apps বলেও বলতে পারবেন।

দেখতে গেলে, সেই প্রত্যেক সফটওয়্যার গুলো যেগুলো একটি System Software বা programming software না সেগুলোকেই বলা হয় Application Software.

উদাহরণ স্বরূপে, Microsoft Word এবং Microsoft Excel হলো একটি একটি এপ্লিকেশন সফটওয়্যার, বা কিছু সাধারণ ওয়েব ব্রাউজার গুলো হলো Firefox এবংGoogle Chrome যেগুলোকেও এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলা হবে।

কেননা, এই ধরণের সফটওয়্যার গুলোকে কিছু বিশেষ ধরণের এবং নির্দিষ্ট কাজ করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে।

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে ? (Application software definition in Bangla)

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এমন এক ধরনের সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যা ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম চাহিদা পূরণ করে থাকে। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কে সংক্ষেপে আমরা অ্যাপ  বলে থাকি। এই সফটওয়্যার মূলত শেষ ব্যবহারকারীর জন্য নিদৃষ্ট কাজ করে থাকে।

 

আমাদের কম্পিউটার ফোন বা ট্যাব এ যে সমস্ত অ্যাপ রয়েছে সেই প্রত্যেকটি অ্যাপস গুলো একটি করে সুনির্দিষ্ট কাজ করতে পারে হতে পারে গান শোনা, গেম খেলা, ভিডিও দেখা বা ব্রাউজারে কোন কিছু সার্চ করা । প্রত্যেকটি অ্যাপস আলাদা আলাদা কাজ করে থাকে এই অ্যাপসগুলোকে আমরা এপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে থাকি। এই জন্য আমরা আবার ব্যবহারকারীরা ছোট ছোট চাহিদা পূরণ করার জন্য এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি।

অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর উদাহরণ :  (example of application software in Bengali)

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর নাম বা এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কয় ধরনের  সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হল।

• Spreadsheet Software (স্প্রেডশীট সফটওয়্যার) : Google Sheet, Microsoft Excel ইত্যাদি।

• Internet browser (ইন্টারনেট ব্রাউজার) : Google Chrome, Firefox, Opera Mini ইত্যাদি।

• Word processing software (ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার) : MS word, Notepad, Wordpad ইত্যাদি।

• Database software (ডাটাবেজ সফটওয়্যার) : MS Access, Oracle ইত্যাদি।

• Multimedia software (মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার) : Media Player, Video Player ইত্যাদি।

• Mobile application software (মোবাইল এপ্লিকেশন সফটওয়্যার) : মোবাইলে যে অ্যাপ গুলো আমরা ব্যবহার করে থাকে সেগুলো মোবাইল এপ্লিকেশন সফটওয়্যার।

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কত প্রকার ও কি কি ?

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ৬ প্রকার যথা-

  • Application suite
  • Enterprise software 

  • Enterprise Infrastructure Software

  • Information Worker Software

  • Content Access Software

  • Educational Software

  • Media Development Software

  1. Application Suite:-

এখানে একাধিক আলাদা আলাদা পরস্পর সম্পর্কিত Software Programs গুলোকে একসাথে Group হিসেবে রাখা হয়

 

প্রত্যেকটি সফটওয়্যার গুলোকে একসাথে সংযুক্ত করে একটি প্যাকেজ (Package) হিসেবে রাখা হয়।

Application Suite হলো আলাদা আলাদা Computer Programs গুলোর একটি Collection যেখানে সম্পর্কিত Functions, Features এবং User interface পরস্পরে ইন্টারেক্ট (interact) করে থাকে।

এমন এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর উদাহরণ হতে পারে, Microsoft Office (Word, Excel and PowerPoint)

     2. Enterprise Software :-

Enterprise Software গুলোকে আবার Enterprise Application Software (EAS) বলেও বলা হয়।

এগুলো হলো এমন সফটওয়্যার যেগুলো মূলত একটি প্রতিষ্ঠানের (Organization) চাহিদা পূরণ করার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। একজন Individual User এর ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করা হয়না।

Enterprise Software গুলো বিভিন্ন আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান গুলোর দ্বারা ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন Businesses, Schools, Interest-Based-User Groups, Clubs, Charities এবং Governments ইত্যাদি।

    3. Enterprise Infrastructure Software:-

Enterprise infrastructure software হলো মূলত কিছু প্রোগ্রামের শ্রেণীবিভাগ যেগুলো ব্যবসা (Businesses) গুলোকে সাহায্য করে থাকে মৌলিক কাজ (Basic Task) গুলো সম্পাদন করার ক্ষেত্রে।

   4. Information Worker Software:-

এই ধরণের সফটওয়্যার গুলো তথ্য তৈরি করা এবং ম্যানেজ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে। মূলত Individual Projects এর প্রয়োজনের ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করা হয়।

Time Management, Resource Management, Analytical, Collaborative and Documentation Tools ইত্যাদি এই সফটওয়্যার মধ্যে ধরা হয়ে থাকে।

    5. Content Access Software:-

এই ধরণের সফটওয়্যার গুলোকে কোনো Editing ছাড়া কেবল Content Access করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

ব্যক্তির বা প্রতিষ্ঠানের Published Digital Content এবং Digital Entertainment এর চাহিদা উপভোগ করার ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যার গুলো কাজ করে থাকে।

উদাহরণ স্বরূপে, Media Players, Web Browsers, Help Browsers এবং Games ইত্যাদি।

   6. Educational Software:-

পড়াশোনা বা শিক্ষার (education) উদ্দেশ্যে তৈরি করা বা হওয়া যেকোনো সফটওয়্যার গুলোকেই Educational Software বলা যেতে পারে।

এছাড়া এভাবেও বলা যেতে পারে যে, শেখার ক্ষমতা বাড়ায় এমন প্রত্যেক সফটওয়্যার গুলোকেই এডুকেশনাল সফটওয়্যার বলা হয়।

Classroom Management Software, Student Information Systems, Language Software, Reference Software ইত্যাদি এই ধরণের Software গুলোকে এর ভেতরে ধরা যেতে পারে।

    7. Media Development Software:-

Media Development Software হলো মূলত একটি প্রোগ্রাম (Program) যেটার মূল কাজ হলো কম্পিউটারকে বলা যে কিভাবে Media Data গুলোর Media Editing, Formatting এবং Manipulating এর জন্য কিভাবে প্রস্থান করতে হবে।

এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর বৈশিষ্ট্য : 

Application Software এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য নিচে আলোচনা করা হলো-

  • Word Processing , Photo Editing , Multimedia Software, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদির মতো আরো অনেক কাজগলি এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সম্পাদন করা হয়।
  • এটি আকারে অনেক বড় হওয়ায় এটির জন্য আরও স্টোরিতে স্পেস এর প্রয়োজন হয়।
  • প্রতিটি এপ্লিকেশন সফটওয়্যার নিজস্ব আলাদা আলাদা কাজ করতে সক্ষম হয়। যেমন ভিডিও প্লেয়ার ভিডিও প্লে করতে ব্যবহার করা হয় , যেমন ফটো এডিটিং সফটওয়্যার এ ফটো এডিটিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • এপ্লিকেশন সফটওয়্যার High Level language লেখা হয়ে থাকে।
  • অনেক User-Friendly Interface থাকার কারণে সহজে এবং সুবিধাজনক ভাবে ব্যবহার করা সম্ভব।

System software এবং application software এর মধ্যে পার্থক্য:-

আসুন এবার জেনে নেই সিস্টেম সফটওয়্যার ও এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য গুলিঃ-

  1. System এর বিভিন্ন সম্পদ (Resources) গুলো যেমন Memory এবং Process Management, Security ইত্যাদি পরিচালনা করার ক্ষেত্রে System Software গুলোকে Design করা হয়েছে। কিন্তু, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলোকেDesign করা হয়েছে User এর চাহিদা এবং প্রয়োজনীয়তা গুলোকে পূরণ করার উদ্দেশ্যে।
  2. System software হলো সাধারন ক্ষেত্রে (General Purpose) ব্যবহার হওয়া Software , কিন্তু, Application Software হলো কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য বা কাজে ব্যবহার হওয়ার Software।
  3. সিস্টেম সফটওয়্যার গুলোকে Low Level Language এর সাথে লিখা হয়। যেমন, Machine বা Assembly Language. কিন্তু, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলোকে High Level Languages এর সাথে লিখা হয়।
  4. সিস্টেম সফটওয়্যার অবশই স্বাধীনভাবে চলতে ও কাজ করতে পারে। কিন্তু, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলো স্বাধীনভাবে (Independently) কাজ করতে পারেনা।
  5. সিস্টেম (System) এর Power on করার করার সাথে সাথে System Software গুলো চলতে শুরু করে দেয় এবং ততক্ষন চলতে থাকে যতক্ষণ সিস্টেম এর Power off না করা হয়ে থাকে। কিন্তু, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার গুলোকে ইউসার (User) তার প্রয়োজন এবং ইচ্ছা হিসাবে শুরু ও বন্ধ করে থাকেন।
  6. সিস্টেম সফটওয়্যার এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এর তুলনায় স্বাধীন ভাবে কাজ করে থাকে। কিন্তু, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাজ করার ক্ষেত্রে সিস্টেম সফটওয়্যার এর প্রয়োজন।

শেষ কথা

  • আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা, Application Software কি ? এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কত প্রকার, উদাহরণ এবং এর বৈশিষ্ট গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি।
  • আশা করছি, আমাদের আজকের আর্টিকেল আপনাদের অবশই কাজে আসবে।                                    -ধন্যবাদ
Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment