বাংলা চলচ্চিত্রের সমসাময়িক প্রবণতা হতে পারে বিভিন্ন বিষয়ের সংক্ষিপ্ত উল্লেখ, যা সামান্যভাবে নিম্নলিখিত অংশগুলিতে বিবেচিত হতে পারে:
![চলচ্চিত্রের ইতিহাস - উইকিপিডিয়া](https://encrypted-tbn0.gstatic.com/images?q=tbn:ANd9GcQOqzhbvWzdl6pW2E1XDU2nkI-nDqrTTv8Jdg&usqp=CAU)
-
ভালোবাসায় নতুন দিক: বাংলা চলচ্চিত্রে ভালোবাসা একটি স্থায়ি প্রবল বিষয় হয়ে থাকে। সমসাময়িক প্রবণতার সাথে মিলিয়ে, ভালোবাসার নতুন দিক অনুসন্ধান করা হয়েছে, যেমন নতুন সময়ের দরপত্রিকা, সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব, সংস্কৃতির পরিবর্তন ইত্যাদি।
-
সামাজিক সমস্যার উপর ভিত্তি নিতে: সামাজিক সমস্যার সাথে সামর্থ্যগত সম্পর্ক গড়ে তোলা হলো বাংলা চলচ্চিত্রে। ধর্ম, রাজনীতি, যৌনতা, জাতিয়তা, লিঙ্গ, বর্ণবিচ্ছেদ, মহিলা সম্পর্কিত সমস্যা ইত্যাদি উপর চিত্রিত হয়েছে বাংলা চলচ্চিত্রে।
-
নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার: সময়ের সাথে সাথে বাংলা চলচ্চিত্রে নতুন প্রযুক্তি এবং পোস্ট-প্রোডাকশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে, যা চলচ্চিত্রের গুণগত এবং প্রকাশের মান বাড়াতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, CGI (Computer Generated Imagery), ডিজিটাল চিত্রানুষ্ঠান, ইমার্জিং টেকনোলজি ইত্যাদি।
-
অন্তঃজগতের দৃশ্যচিত্রণ: বাংলা চলচ্চিত্রে মানবজটিকতা, মনের অন্ধকার, বা ভিত্তিহীনতা ইত্যাদি ধর্ম, রাজনীতি, সমাজ, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি বিষয়ে কম্প্লেক্স দৃশ্যচিত্রণ হচ্ছে।
-
ভাষা ও সাহিত্যের অপেক্ষায়: বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতির সাথে পাল্টা বাংলা চলচ্চিত্র সাহিত্যিক বিষয়ের উপর ভিত্তি নিতে পারে। উল্লেখযোগ্য লেখকের কাহিনীবিষয়ক চলচ্চিত্র, সাহিত্যিক গ্রন্থমালা বয়সী চলচ্চিত্রে আধারিত হয়েছে।
বাংলা চলচ্চিত্র জগতে এই সমসাময়িক প্রবণতাগুলি নিয়ে নতুন এবং আধুনিক চিত্রনাট্যিক অভিজ্ঞতা উত্পন্ন করছে।