logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

সাম্রাজ্য সম্পর্ক কী?


সাম্রাজ্য সম্পর্ক 

সাম্রাজ্য সম্পর্ক বলতে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র বা জাতির সঙ্গে অন্যান্য রাষ্ট্র বা জাতির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বোঝায়, যেখানে সাধারণত প্রথমটি তার প্রভাব এবং কর্তৃত্ব বিস্তার করে। এটি প্রায়শই উপনিবেশ, সামরিক দখল, বা অর্থনৈতিক আধিপত্যের মাধ্যমে ঘটতে পারে। সাম্রাজ্য সম্পর্কগুলি প্রায়শই একপক্ষীয় ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণের বৈশিষ্ট্যযুক্ত হয়।

সাম্রাজ্য সম্পর্কের প্রধান দিকগুলি হলো:

  • রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ:

    1. একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র অন্যান্য দুর্বল রাষ্ট্র বা অঞ্চলগুলির উপর সরাসরি বা পরোক্ষ রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারে। এটি প্রায়শই সামরিক দখল, প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ বা পুতুল সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ঘটে।

  • অর্থনৈতিক শোষণ:

    • সাম্রাজ্য সম্পর্কের মধ্যে শোষণ একটি সাধারণ উপাদান। শক্তিশালী রাষ্ট্র উপনিবেশ বা প্রভাবাধীন অঞ্চলের সম্পদ, শ্রম এবং বাজারের উপর নিয়ন্ত্রণ করে এবং তা থেকে লাভবান হয়।

  • সাংস্কৃতিক প্রভাব:

    • সাম্রাজ্যবাদের মাধ্যমে সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম এবং সামাজিক নিয়মগুলোও প্রভাবিত হয়। শক্তিশালী রাষ্ট্র তার নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা এবং মূল্যবোধ অন্যদের উপর চাপিয়ে দিতে পারে।

  • সামরিক শক্তি:

    • সামরিক শক্তি প্রায়ই সাম্রাজ্য সম্পর্কের একটি প্রধান উপাদান। সামরিক উপস্থিতি এবং সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের মাধ্যমে একটি রাষ্ট্র তার শক্তি প্রদর্শন করে এবং অন্যদের নিয়ন্ত্রণ করে।

  • আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও কূটনীতি:

    •  সাম্রাজ্য রাষ্ট্রগুলি প্রায়শই তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব বজায় রাখার জন্য জোট এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক ব্যবহার করে। তারা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এবং চুক্তির মাধ্যমে তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারে।

সাম্রাজ্য সম্পর্ক প্রায়ই সংঘাত, প্রতিরোধ এবং মুক্তি আন্দোলনের জন্ম দেয়, কারণ প্রভাবাধীন অঞ্চলগুলি স্বাধীনতা এবং আত্মনিয়ন্ত্রণের জন্য লড়াই করে। এ ধরনের সম্পর্কের ইতিহাস এবং প্রভাব বিভিন্ন দেশে ভিন্ন হতে পারে এবং এটি আজও অনেক অঞ্চলে প্রভাবিত করে চলেছে।

 

-ধন্যবাদ


Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment