১২০০ সালে জার্মানির রাজনীতি অনেকটাই পরিবর্তনশীল ছিল। সেই সময়ে, জার্মানির প্রাচীন প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ছিল হোহেনস্টাউফেন রাজবংশ, যা পরে হোহেনস্টাউফেন সাম্রাজ্যে পরিণত হয়েছিল। এই সময়ে, জার্মানি একটি অপরিচিত প্রদেশ ছিল এবং এটি বিভিন্ন নাগরিকত্ব এবং সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিত্বের অধীনে ছিল।
- জার্মানির রাজনীতি বিস্তারিতভাবে নির্ধারণ করা কিছুটা কঠিন তাইতো, কারণ এটি অত্যন্ত বিষয়সমূহের সমন্ধে ব্যাপক। তবে, প্রাথমিক উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি এবং বিশেষভাবে রাজনৈতিক বিষয়গুলি হলেও উল্লেখযোগ্য।
- ১২০০ সালে, জার্মানি বিভিন্ন স্থানীয় রাজপরিবারের নেতৃত্বে ছিল, যেগুলি নিজস্ব রাজ্যগুলির স্বাধীন শাসন করত। এই রাজপরিবারের মধ্যে রাজারা, গ্রাফগণ, মার্কিস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক পদস্থপনার ধারী ছিলেন। তাদের মধ্যে সংঘর্ষ এবং সম্পরাশ্রয় স্থাপনের অবসান সাধারণ ছিল।
- এই সময়ে জার্মানির রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল বৃহত্তর রাজপরিবারের মধ্যে শক্তিশালী বিতর্কিত দ্বন্দ্ব এবং পাকস্থলীর শৃঙ্খলা। রাজাদের মধ্যে অদলবদলের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা স্থাপন করা সাধারণ ছিল, যা অক্ষমতার কারণে সমাধান করা মুলত অসম্ভব ছিল।
- জার্মানি সাম্প্রদায়িকভাবে বহুধর্মীয় ছিল, যা রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ এবং সময়ের বিচারে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন স্থানীয় সাম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি করত।
- এই সময়ে, জার্মানির বিশেষ ধর্মীয় প্রভাব ছিল ক্রাইসটিয়ানিটির উত্থানের মধ্যে, যা জার্মানির রাজনৈতিক এবং সামাজিক বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। ধর্মীয় পরিবর্তন এবং সামাজিক পরিবর্তনের সাথে সংঘটিত রাজনৈতিক পরিবর্তন সম্পর্কে আরও অন্যান্য দাবি করা হয়।
এই সময়ের জার্মান রাজনীতি একটি চ্যালেঞ্জিং এবং উন্নত বিপণনের ক্ষেত্র হয়েছিল, যা অন্যান্য ইউরোপীয় রাজ্যগুলির সাথে সাম্প্রদায়িক, রাজনৈতিক এবং আর্থিক সংঘাতের জন্য একটি মানচিত্র তৈরি করেছিল।
