logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের সারসংক্ষেপ


ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের সারসংক্ষেপ

ব্রিটিশ ভারত প্রশাসন হলো ব্রিটিশ ইমপায়ারের একটি প্রধান অংশ, যা ইংরেজ প্রাদেশিক নেতৃত্বে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বুটান, নেপাল, মালদ্বীপ এবং আফগানিস্তানের বৃহত্তম অংশকে আবিষ্কার করে। এই প্রশাসন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ক্রমশ একটি অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল, যা ১৮৫৮ সালের বিভাজন নিয়ে আইনের আওতায় নেয়া হয়। ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের কার্যকারিতা সম্পর্কে তারিখগুলির মাধ্যমে আমরা এই প্রবন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

ব্রিটিশ শাসন

প্রাথমিক ইতিহাস

  • ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের ইতিহাস প্রারম্ভিক যুগে শুরু হয়, যা ১৭শ শতাব্দীতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ব্যাপারে প্রারম্ভিক আসন্নভাবে দেখা গিয়েছিল। এই কোম্পানি কার্যকরী রাজনীতিক এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করে, যার পরিণামে এটি ভারতে কর্মসূচি নিয়ে চলতে লাগল। এই সময়ে, ব্রিটিশ সরকারের নিয়ন্ত্রণ এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রভাবের নেতৃত্বে ভারত একটি প্রায় সম্পূর্ণ আধুনিক অর্থনীতি হিসাবে উন্নত হয়েছিল।

রাজনীতি এবং শাসন

  • ১৮৫৮ সালের বিভাজনের পরে, ব্রিটিশ সরকার ভারত নিয়ে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ আত্মসাত করে নিয়েছিল। এর পরের বছরে ভারতের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থা কার্যকরীভাবে ব্রিটিশ সরকারের অধীনে আসে। ব্রিটিশ সরকার প্রধানত ভারতের নিয়ন্ত্রণ এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রতিষ্ঠান এবং কার্যকরী কার্যকলাপ নিয়ে দায়িত্ব নেয়। এই সময়ে, ব্রিটিশ ভারত প্রশাসন প্রধানত স্থানীয় বিশ্বাসযোগ্যতা, কানুনি পদক্ষেপ, অর্থনৈতিক উন্নতি, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, এবং শিক্ষা বিপর্যস্ত নীতিগুলির মাধ্যমে কাজ করে।

অর্থনীতি

  • ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের অর্থনৈতিক দিক সমৃদ্ধ এবং প্রবল ছিল। এটি ভারতের রাজনৈতিক এবং আর্থিক উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মাধ্যমে বৃহত্তর বাজারের উন্নত অ্যাক্সেস ও বাণিজ্যিক গ্রহণ করে ব্রিটিশ ভারত প্রশাসন অর্থনৈতিক উন্নতির মাধ্যমে দারিদ্র্য অতিরিক্তভাবে হ্রাস করে। এছাড়াও, ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের কাছে প্রযুক্তিগত উন্নতি, বাণিজ্যিক উন্নতি এবং প্রগতির জন্য বিশেষ গুরুত্ব ছিল।

শিক্ষা

  • ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শিক্ষার। ব্রিটিশ প্রশাসন শিক্ষার উন্নতি ও প্রচুরভাবে প্রসার করে। প্রাথমিক স্তরে পাঠ্যসূচি, স্কুল এবং কলেজ প্রশাসনের জন্য স্বাধীন নীতি গঠন করা হয়। এছাড়াও, উচ্চ শিক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নত উন্নতির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকল্প ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

সংস্কৃতি

  • ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের অধীনে, ভারতীয় সংস্কৃতির উন্নতি ও সম্মাননা হয়েছিল। সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে প্রচুরভাবে অনুষ্ঠান, বাংলা, নৃত্য, সঙ্গীত, এবং আর্টের উন্নতি হয়েছিল। ভারতীয় প্রচারের এবং উন্নতির জন্য প্রাচীন এবং আধুনিক শিল্প, সাহিত্য এবং সংস্কৃতির সাধারণ উন্নতির জন্য প্রচুরভাবে অনুষ্ঠান এবং উন্নত উপায়ে বিশেষ করে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

পরিসংখ্যান

  • ব্রিটিশ ভারত প্রশাসনের কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে এবং এটি সমগ্র বিভিন্ন অংশে উন্নতি এবং প্রগতি সাধারণ মানুষের জীবনে একটি সাংবিধানিক পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রভাব ফেলেছিল। তার দ্বারা ভারতীয় সমাজের অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক জীবনে উন্নতি এবং বিকাশ সম্ভব হয়েছিল।

ধন্যবাদ....

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment