ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে স্বাধীনতা একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলক প্রসঙ্গ পেয়েছিল। স্বাধীনতা আন্দোলনের ক্ষেত্রে, রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিভিন্ন প্রভাবশালী কারকের প্রভাবে গতিপ্রাপ্ত হয়েছিল, যা স্বাধীনতা আন্দোলনের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক নীতি ও প্রণালীর প্রতিরোধ ও পরিবর্তনের পথে সহায়ক হয়েছিল।
গাণ্ডীবাদের প্রভাব: মহাত্মা গাণ্ডী স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান নেতা হিসাবে প্রভূত ছিলেন। তার অহিংসা ও সত্যাগ্রহের মূল্যায়ন স্বাধীনতা আন্দোলনের গতি ও ধারাবাহিকতার সাথে সংগঠিত হয়েছিল।
রাষ্ট্রীয় ও বৈদেশিক দল: ভারতীয় রাষ্ট্রীয় কর্মী (Indian National Congress) ছাড়া অন্যান্য প্রার্থী রাষ্ট্রীয় এবং বৈদেশিক দল ও সংগঠনগুলি একত্রিত হয়ে গণতান্ত্রিক শাসনের লক্ষ্য করেছিলেন।
ভারতীয় সম্প্রদায়ের একতা: স্বাধীনতা আন্দোলনের সময়ে, ভারতীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে একতা ও সংহতি বিপন্ন হয়েছিল। এটি বিভিন্ন ধর্ম, ভাষা, ও সংস্কৃতির মানুষের একতা ও সহযোগিতাকে বিবেচনা করেছিল।
আন্তর্জাতিক প্রভাব: বিভাজনের পর আন্তর্জাতিক প্রভাবের পরিমাণ বাড়ে এবং বিভাজন আন্দোলনের ধারাবাহিকতার বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মতি এবং সমর্থন পেয়েছিল।
এই প্রভাবগুলির সমন্বয়ে, ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রগতি এবং সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটক হিসাবে অবদান রাখে। এই প্রভাবগুলি মিলিত পরিস্থিতিতে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতিষ্ঠিত উদ্দেশ্যগুলির কাছে পাশাপাশি নিজেদের মাধ্যমে নির্ধারিত পথে পরিবর্তন ও প্রতিষ্ঠান করেছিল।