logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

সরকারের প্রণালী


সরকারের প্রণালী

সরকারের প্রণালী বা শাসন পদ্ধতি একটি ব্যবস্থামূলক সংস্থার কাজের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণের প্রতিষ্ঠান যা একটি রাষ্ট্র বা সরকারের কাজের নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ করে। এটি একটি দেশের নীতিমালা, আইন, অনুমেয়তা, সেবাসৃষ্টি ও নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য দায়িত্ব পালন করে।

NPS Withdrawal Rules: আরও সহজ হল সরকারি পেনশন স্কিম NPS এর টাকা তোলা; জানুন  নিয়ম - NPS Withdrawal Rules updated new option for subscribers with  systematic lump sum withdrawal facility sud -

সরকারের প্রণালী মৌলিকভাবে তিনটি প্রধান প্রণালী দিক উপস্থাপন করে - নির্বাচনী, কায়েদী ও শাস্ত্রীয় বা ব্যবস্থাপনাত্মক। এই প্রণালীর মধ্যে প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ বা নেতৃবৃন্দের দ্বারা রাষ্ট্র বা সরকারের নির্দেশনা প্রাপ্তি।

  1. নির্বাচনী প্রণালী: এটি একটি ডেমোক্রেটিক পদ্ধতি, যেখানে নাগরিকরা নির্বাচনের মাধ্যমে নেতাদের নির্বাচন করে। এই পদ্ধতিতে নির্বাচিত নেতাদের বা পদস্থপনকারীদের হাতে দেশের নির্দেশনা ও নির্ণয় করার দায়িত্ব রয়েছে। নির্বাচনী প্রণালী একটি সামাজিক স্বতন্ত্রতা এবং নাগরিক অধিকারের মৌলিক বিন্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়।

  2. কায়েদী প্রণালী: এই প্রণালীতে নেতাদের নির্বাচন করা হয় না, বরং একটি বিশেষ নির্বাচিত সংস্থা বা ব্যক্তি দ্বারা কাজ করা হয়। কায়েদী প্রণালী সাধারণত একটি মন্ত্রিপরিষদ, রাষ্ট্রপতি বা সাংবিধানিক সংস্থার মাধ্যমে নির্দেশিত হয়।

  3. শাস্ত্রীয় বা ব্যবস্থাপনাত্মক প্রণালী: এই প্রণালীতে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নির্দেশিত হয় যারা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে কাজ করেন, সাধারণত এই প্রণালীতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা অন্য সরকারী পদস্থানের মাধ্যমে নির্দেশিত হয়।

সরকারের প্রণালী একটি দেশের নির্দিষ্ট সামাজিক, আর্থিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশের সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। এটি নাগরিকদের সুখ, সুরক্ষা, এবং সামাজিক প্রগতি নিশ্চিত করতে দায়িত্বশীল। প্রতিটি দেশে এই প্রণালীতে কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যা তার ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, এবং রাজনৈতিক সৃষ্টিকে প্রভাবিত করে।

ধন্যবাদ....

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment