ক্রুসেডারস এবং জিহাদ দুটি ইতিহাসের প্রতিষ্ঠানগুলি যা বুদ্ধিমত্তায় একে অপরকে নিকৃষ্টভাবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে।
ক্রুসেডারস:
- ক্রুসেডারস একটি যুদ্ধপ্রিয় ধর্মীয় প্রচারকদের সম্প্রদায় ছিল, যারা মুসলিম এবং হিব্রু জল্পনাগুলি উপেক্ষা করে, ইসলামিক আদর্শের প্রতিরোধ করার জন্য পথ প্রশ্ন করে। ১১শ শতাব্দীতে ইসলামি সম্রাট কুটুব উদ্দীপ্ত ইব্রিয়া দ্বীপে একটি মুসলিম ভাস্কর্য স্থাপন করে, যা কলেজির মিশরের ক্যালিফা এল-হাকিমের অধীনে ছিল। এই ঘটনায় উদ্দীপ্ত হিব্রুদের আপ্রবাসীরা ক্রুসেডারসের এক বৃদ্ধিশীল সমর্থন পেলে, যার ফলে অক্টোবর ১০৯৬ সালে, পোপ উরবান দ্বিতীয় নেতৃত্বে একটি ধর্মযুদ্ধের মূল ঘোষণা করেন। ক্রুসেডারস এর গোলযুদ্ধের লক্ষ্য ছিল ইসলামি ধর্মবিরোধ এবং ইউরোপীয় যাত্রীদের অধিকাংশ জায়গাগুলিতে পথের হিসাবে ইতিহাস পালন করা।
জিহাদ:
- জিহাদ ইসলামিক ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা সাধারণত সমর্থন, প্রচার, বা ধর্মের প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধের রূপে ব্যবহৃত হয়। এটি ব্যক্তিগত যুদ্ধের মধ্যে মতবিশ্লেষণের চরিত্র ধারণ করতে পারে, এবং এর অনেকগুলি রূপের বিবৃতি রয়েছে ইসলামিক সাহিত্যে। জিহাদের প্রাথমিক ধারণা একটি ধার্মিক যুদ্ধ, কিন্তু এটি সময়ের প্রবৃদ্ধির সাথে পরিবর্তিত হয়েছে এবং এখন সাধারণত রাজনৈতিক, সামাজিক এবং আরও ব্যাপক ধরণের যুদ্ধের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় উপায় হিসাবে ব্যবহৃত হয়। জিহাদের প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি অত্যাধিকারিক শাসনের সময়ে গড়ে তোলা হয়েছিল, যখন মুসলিম সাম্রাজ্যের প্রতি সাম্রাজ্যের আক্রমণ একটি প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল। এই যুদ্ধের লক্ষ্য ছিল ধর্মীয়, সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিপর্যয়ের প্রতিরোধ করা। সময়ের সাথে, জিহাদের অনেক রূপ এবং উদ্দেশ্যের ব্যবহার এড়াতে পারে, তবে এটি এখনও ইসলামিক ধর্মীয় সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচিত হয়।
এই দুটি অবস্থানের মধ্যে বেশি দ্বিধা এবং সংঘাত হয়েছে, যা আমাদের ইতিহাসের এই দুটি প্রভাবশালী ধর্মীয় ব্যক্তি এবং প্রকৃতির মধ্যে মুখোমুখি হওয়ার ফলে ঘটে।
