প্রাচীন সময়ে শিল্প ও শিল্পকলা
প্রাচীন সময়ে শিল্প ও শিল্পকলা একে অপরকে অপরিভাষিত করত। বিভিন্ন সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত মানুষ তাদের পরিবেশের প্রতি আদর এবং অভিনব রচনার চেষ্টা করতেন। এই শিল্পকলার বিভিন্ন রূপ ছিল শিল্প, ভিত্তি শিল্প, স্থাপত্য শিল্প, চিত্রকলা, গান-সঙ্গীত ইত্যাদি।
বিভিন্ন সংস্কৃতিতে শিল্প এবং শিল্পকলার মূল ধারার অন্তর্ভুক্ত কিছু অগ্রণী উল্লেখযোগ্য উদাহরণ নিম্নরূপ:
মিশরীয় শিল্প: মিশরের প্রাচীন সময়ে, পিরামিড নির্মাণ, মুর্তিতে প্রতীক লেখা, প্রাচীন মিশরীয় তালিকাবদ্ধ হীরপাত ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ছিল।
গ্রিক শিল্প: গ্রিক সভ্যতার ক্লাসিক্যাল যুগে, মার্বেল, স্টোন, ও ব্রন্জ শিল্প সুদৃশ্য ছিল। এছাড়াও, তাঁদের শিল্পকলার সুযোগ-সুবিধাগুলি অদৃশ্য ছিল তাদের মনুমুদ্রা, বস্ত্র, মন্দির এবং নাট্যগীতিক প্রদর্শনীতে।
রোমান শিল্প: গ্রিক শিল্পের প্রভাবে রোমান শিল্প উন্নত হয়েছিল। তাঁদের সারমদ শিল্পের উল্লেখযোগ্য উদাহরণ রয়েছে মার্বেল স্ট্যাচু, প্রাসাদ এবং অন্যান্য সারমদ স্থাপনাগুলি।
ভারতীয় শিল্প: ভারতীয় প্রাচীন শিল্প অনেকটা ধর্মীয় বাস্তুশাস্ত্র এবং স্থাপত্যশাস্ত্র পরিচালিত হয়েছিল। মন্দির, গোপুর, অবলম্বন স্তম্ভ ইত্যাদি উদাহরণ হিসাবে উল্লেখযোগ্য। ভারতীয় শিল্পে মূর্তিময় শিল্পের অগ্রণী অংশ রয়েছিল যেমন গুপ্তকালীন স্তম্ভ, মোহেনজোদারো সংগ্রহশালা থেকে পাওয়া গেয়েছিল।
চীনা শিল্প: চীনে প্রাচীনকালে চাইনা, পর্প্র এবং অন্যান্য উপকারকের নিদর্শনে শিল্পের উন্নতি হয়েছিল। চীনা শিল্পের মূল উল্লেখযোগ্য অংশ হল পর্প্র, মূর্তিতে প্রতীক লেখা, ও প্রস্তর চিত্রকলা।
এই রচনাগুলি সমস্তের মধ্যে ধর্ম, সামাজিক পরিবেশ, রাজনৈতিক অবস্থা ইত্যাদি পরিবেশের প্রভাবের আওতায় রয়েছিল। এগুলি সমস্ত সমাজের সংস্কৃতি এবং পরম্পরাগত সমস্থ অংশের একটি অবিচ্ছিন্ন অংশ হয়েছিল।
ধন্যবাদ....