ইতিহাসের মূল্যায়নে সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার গুরুত্ব
ইতিহাসের মূল্যায়নে সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার গুরুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই দুটি মানুষের ঐতিহাসিক উন্নতির মূল ইঙ্গিত করে।
সৃজনশীলতা: সৃজনশীলতা মানব সভ্যতার প্রবৃদ্ধির প্রধান ইংরেজি। প্রাচীন সময়ে মানব সভ্যতার প্রবৃদ্ধি হোক নি, এর কারণে নতুন ও সুধারিত ধারণা এবং প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হয়। সৃজনশীলতা সমাজে বৈশিষ্ট্যমূলক সংস্কৃতি ও সংস্কৃতির প্রতি প্রভাব প্রকাশ করে।
উদ্ভাবনী চিন্তা: উদ্ভাবনী চিন্তা মানব সভ্যতার প্রবৃদ্ধির প্রধান ইংরেজি। প্রত্যেক ধারণা বা প্রযুক্তির সৃজনশীলতা স্বতন্ত্রভাবে সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি এবং উদ্ভাবনী চিন্তা প্রয়োজন।
এই দুটি মৌলিক ধারণা সমাজের প্রগতি এবং উন্নতির মূল ইঙ্গিত করে, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন আবিষ্কার এবং উন্নতির জন্য উৎসাহিত করে। ইতিহাসে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, সাহিত্য, শিল্প, রাজনীতি ইত্যাদি সকলে সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তার অবদান রয়েছে। সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তা না থাকলে, মানব সভ্যতা স্থায়ি থাকতে অসমর্থ হতো এবং নতুন সমস্যার সামনে সামুদ্রিক স্থিতিতে পড়তে।
ধন্যবাদ....