ভারতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষণ নীতির প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সংরক্ষণ নীতি প্রয়োজনের কারণে নিম্নলিখিত পাঁক পাওয়া যায়:
-
সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সংরক্ষণ নীতি এমনভাবে অবলম্বন করা উচিত যাতে তাদের স্থানীয় সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, ভাষা এবং জীবনযাপন সংরক্ষিত থাকে।
-
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সংরক্ষণ নীতির মাধ্যমে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্প্রদায়ের উন্নতি এবং সমর্থন প্রদান করা উচিত।
-
অর্থনৈতিক ও উন্নতির সম্ভাবনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নতি ও অর্থনৈতিক স্থিতির জন্য সংরক্ষণ নীতি উপযুক্ত কার্যকর প্রয়োজনীয়।
-
প্রকৃতি ও পরিবেশের সংরক্ষণ: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষণ নীতির অংশ হিসাবে প্রকৃতি ও পরিবেশের সংরক্ষণ ও সুরক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
-
শিক্ষা ও স্বাস্থ্য: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষণ নীতির মাধ্যমে উচ্চ মানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করা উচিত।
-
প্রতিষ্ঠানিক এবং কৌশল উন্নতি: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সাথে প্রতিষ্ঠানিক এবং কৌশল উন্নতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্টনারশিপ তৈরি করা উচিত।
-
অনুবাদ ও সংস্কৃতির বিকাশ: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষণ নীতি অনুবাদ এবং সংস্কৃতির বিকাশের সুযোগ উপলব্ধ করা উচিত।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সংরক্ষণ নীতি এই সমস্যাগুলির সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি অনেকগুলি সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা।