logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

What Is Twitter And Who Is Its Founder?


Twitter হলো, একটি আমেরিকান “micro-blogging” এবং “social networking service“, যেখানে একজন user “posts” এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য, কথা বা মনের ভাব, অন্যান্য Twitter user এর সাথে share করতে পারেন।

এবং, এই “Twitter user” দের মাধ্যমে করা বিভিন্ন post গুলোকে বলা হয় “Tweets

এমনিতে, Twitter Account তৈরি না করেও আপনারা অন্যান্য “twitter user” দের tweets বা posts গুলো দেখতে পারবেন।

তবে, Twitter এর মাধ্যমে, “tweets”, “retweets”, “like”, “messages” ইত্যাদি করার ক্ষেত্রে, আপনার একটি Twitter Account এর প্রয়োজন হবে।

অন্যান্য অনলাইন Social networkingwebsite গুলোর তুলনায়, টুইটার কিছু আলাদা।

আর তাই, এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের বলবো “টুইটার কি”, “টুইটার এর প্রতিষ্ঠাতা কে”, “টুইটার এর কাজ কি”, “টুইটার ব্যবহারের নিয়ম” নিয়ে আলোচনা করবো।

টুইটার কী ?

Twitter হলো একটি online social media website যার মাধ্যমে আপনারা online messages, short stories বা information লোকেদের সাথে Share করতে পারবেন।

এখানে, post এর মাধ্যমে আপনারা যেটা অন্যদের সাথে শেয়ার করছেন সেটাকে বলা হয় “Tweets“.

এবং, একটি tweet কোনো ভাবেই 140 শব্দের বেশি হতে পারবেনা।

তবে, পরে 2017 সালে “non-Asian languages” এর ক্ষেত্রে 140 থেকে বাড়িয়ে 280 তা শব্দ করে দেওয়া হয়েছিল।

এটা এমন একটি social media platform, যেখানে অনেক কম শব্দের ভেতরে আমাদের মনের কথা তুলে ধরতে হয়।

Twitter এমনিতে অনেক বেশি জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম (platform), যেখানে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, অভিনেতা (actors), অভিনেত্রী (actresses), রাজনীতিক কার্যরত ব্যক্তি (politicians), সমাজকর্মীরা এবং অন্যান্য বিখ্যাত ও জনপ্রিয় ব্যক্তিরা একাউন্ট তৈরি করে নিজেদের মনের ভাব লোকেদের সাথে tweets বা short post এর মাধ্যমে share করেন।

 যেকোনো ব্যক্তি একটি Email আইডি এবং mobile number এর মাধ্যমে twitter account তৈরি করতে পারবেন।

এবং, একটি একাউন্ট তৈরি করে অনেক সহজেই নিজের পছন্দের “অভিনেতা“, “অভিনেত্রী“, “সমাজ কর্মী” বা অন্যান্য বিখ্যাত ও জনপ্রয় লোকেদের সাথে সংযুক্ত হতে পারবেন, তাদের শেয়ার করা tweets এর মাধ্যমে।

আর এভাবেই, ইন্টারনেট এবং টুইটার এর মাধ্যমে আপনি বিশ্বের যেকোনো বিখ্যাত ব্যক্তির সাথে নিজেকে সংযুক্ত করে রাখতে পারবেন।

Twitter এর ধারণা (concept) অন্যান্য social media sites যেমন, “Facebook“, “Instagram“, “Tumblr” ইত্যাদি গুলোর থেকে কিছু আলাদা।

তবে, ধারণা আলাদা হলেও, টুইটার ব্যবহার করার মজা কিন্তু আলাদা।

টুইটার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে, আপনার কেবল একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে।

সম্পূর্ণ বিশ্বে (world) কোন বিষয় গুলো নিয়ে কথা চলছে, কোন বিষয় গুলো নিয়ে বিখ্যাত ও জনপ্রিয় ব্যক্তিরা কথা বলছেন, সেই বিষয়ে জানার জন্য twitter এর বাইরে অন্য কোনো ভালো মাধ্যম নেই।

আপনি নিজের ইচ্ছে অনুসারী, যেকোনো twitter user কে follow করে, সেই ইউসার এর ভিষ্যতে করা প্রত্যেক টুইট (tweet) গুলো দেখতে পারবেন।

এর মাধ্যমে, আপনারা images, videos এবং GIF ও share করতে পারবেন।

টুইটার এর সম্পূর্ণ নাম কি ?

এখন আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই এই বিষয়ে জানেননা।

Twitter এর একটি Full From বা সম্পূর্ণ নাম রয়েছে।

সেটা হলো, 

Typing What I’m Thinking That Everyone’s Reading

টুইটার এর প্রতিষ্ঠাতা (founder) কে ?

টুইটার এর প্রতিষ্ঠাতা বা founder হলো-jack DorseyNoah GlassBiz Stone, এবং Evan Williams”.

2006 সালে ওপরে বলা প্রতিষ্ঠাতাদের (founders) মাধ্যমে টুইটার (Twitter) এর খোঁজ করা হয়েছিল।

সম্পূর্ণ বিশ্বে টুইটার এর প্রায় 25 থেকেও অধিক offices রয়েছে।

প্রথম অবস্থার থেকেই, এই Online Service ভালো পরিমানে জনপ্রিয়তা পেতে থাকলো।

2009 সালে, “compete.com” ওয়েবসাইটের অনুসারে, এর জনপ্রিয়তা এতটাই বেশি হয়ে দাঁড়ালো যে, ইন্টারনেটে সবথেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট হিসেবে 22 নং থেকে 3 নং স্থানে চলে আসে।

“June 2010” সালের কথা বললে, “Twitter এর হিসেবে”, এই সময় প্রত্যেক দিন প্রায় “65 million tweets” করা হতো।

প্রায় 2012 সালের মধ্যে, টুইটার এর “140 million users” হয়ে গেছিলো এবং প্রত্যেকদিন প্রায় “340 million tweets” করা হতো।

টুইটার এর সিইও (CEO) কে ?

“Jack Patrick Dorsey” হলেন Twitter এর “CEO” এবং “Co-founder”.

টুইটার এর সাথে জড়িত কিছু জরুরি শব্দ-

যখন আপনি টুইটার নতুন করে ব্যবহার করবেন, তখন অনেক রকমের শব্দের সাথে আপনার চেনা পরিচিত হবে।

তাই, twitter ব্যবহার করার ক্ষেত্রে, এর সাথে জড়িত কিছু জরুরি শব্দের (words) বিষয়ে নিচে আমি বলে দিচ্ছি।

যেই বিষয় গুলো আপনার জানা দরকার সেগুলো হলো,

  • Twitter user name (@)
  • Tweets
  • Retweets
  • Followers
  • Following
  • HashTags (#)
  • Feed
  • Direct messaging (DM)

চলুন বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনেনেই।

1. Twitter user name (@)

আপনি টুইটারে একাউন্ট তৈরি করার সময় একটি “unique name” দিতে হয়।

প্রত্যেক twitter account এর এই unique name টি হলো “username”.

এবং, আপনার user name এর শেষের দিকে “@” লিখা থাকবে।

টুইটার এ login করার ক্ষেত্রে আপনার ব্যবহার করতে হয় “twitter username” এর।

এবং, যখন আপনি আপনার twitter account থেকে কোনো tweet, direct message বা post করবেন, সেটা আপনার username এর মাধ্যমেই publish বা send করা হবে।

আর তাই, যারা আপনার tweet, messages বা post দেখবেন, তারা সেই username এর মাধ্যমেই আপনাকে follow করতে পারবেন।

2. Tweets কি ?

twitterSocial Media Network এর মাধ্যমে করা post গুলোকেই বলা হয় টুইট (tweets).

একটি tweets এ, আপনার post করা message বা short story থাকছে এবং তার সাথে ওপরের দিকে আপনার “@username” দেওয়া থাকবে।

টুইট করার ক্ষেত্রে, আপনারা কেবল 140 টি শব্দ ব্যবহার করতে পারবেন।

3. Retweets কি ?

Twitter এ, যখন আপনি অন্যদের tweet করা পোস্ট গুলো “retweet button” এর মাধ্যমে শেয়ার করেন, তখন সেই retweet করা পোস্টটি আপনার twitter profile এ দেখানো হয়।

এতে, আপনার প্রোফাইল ফলো করা লোকেরা আপনার retweet করা পোস্টটি আপনার প্রোফাইলের মাধ্যমে দেখতে পারবেন।

Retweet মানে হলো, “যেকোনো পোস্ট শেয়ার করার মাধ্যম”.

4. Followers & following

টুইটারে প্রত্যেকটি User এর Profile এর পাশে আপনি একটি “Follow” বাটন দেখবে।

যখনি সেই Follow Button এ Click করা হয়, তখন যার profile follow করা হয়েছে, তার প্রত্যেকটি tweet এবং post গুলোর বিষয়ে notification পাওয়া যাবে।

এভাবেই, যারা যারা আপনার twitter profile এ এসে এই “follow” Click এ button করেন তারা হয়ে যায় আপনার followers.

কারণ, এই ক্ষেত্রে অন্যান্ন Users আপনাকে follow করছেন।

এবং, যাদের profile গিয়ে আপনি তাদের follow Click button করছেন, তাহলে এর মানে হবে following.

কারণ, এই ক্ষেত্রে আপনি অন্যদের follow করছেন।

5. হ্যাশট্যাগ (#) (HashTag) কি ?

হ্যাশট্যাগ (#) (HashTag) এর বিষয়ে আপনারা কোনো না কোনো সময় অবশই হয়তো শুনেছেন।

এর ব্যবহার করা হয়, টুইটারে post বা tweet করার সময়।

Hash symbol (#) এর দ্বারা তৈরি করা হয় এই Tag।

যেমন, #twitter, #Twitter Key, #blogger ইত্যাদি।

Hashtag, twitter, Facebook অন্যান্য কিছু social media website গুলোতে ব্যবহার করা হয়।

যখন একটি নতুন Hastag (#) তৈরি করা হয়, তখন সেটা একটি “group” এর মতোই কাজ করে।

কোনো একটি বিশেষ বিষয়ে চর্চা করার ক্ষেত্রে বা বিশেষ বিষয়ের সাথে সোশ্যাল মিডিয়াতে সংযুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে, Hastag ব্যবহার করা হয়।

6. Direct message (DM)

সোজা ভাবে কোনো টুইটার ইউসার এর সাথে personal বা private message করার সুবিধে টুইটার এ রয়েছে।

এবং, এই private messaging করার সেবাটিকেই বলা হয় “Direct message” বা “DM“.

তাহলে বন্ধুরা, টুইটার এর সাথে জড়িত কিছু বিশেষ শব্দ ও সেবা গুলোর বিষয়ে আপনারা জেনেনিলেন।

টুইটার এর কাজ কি ?

Twitter হলো একটি micro-blogging সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট, যেখানে আমরা বিশ্বের বিভিন্ন celebrities, famous persons, individuals, actors এবং actresses দের সাথে সংযুক্ত কোনো পারি।

এমনিতে, টুইটার এর কাজ কি, এই প্রশ্নটি করলে এর উত্তরে বলা যেতে পারে,

“টুইটার এমন একটি মাধ্যম, যার ব্যবহার করে আমরা নিজের মনের কথা, বিচার-বিবেচনা, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, ব্যক্তিগত পরামর্শ বা বিভিন্ন খবর গুলো, অন্যান্য ইউসার দের সাথে শেয়ার করে তাদের জানিয়ে দিতে পারি”।

এবং এভাবেই, বিশ্বের অন্যান্য লোকেদের সাথে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের সংযুক্ত করানোটাই হলো টুইটার এর কাজ।

প্রত্যেক দিন লক্ষ লক্ষ লোকেরা বিভিন্ন বিষয়ে tweets বা posts করছেন এবং বিভিন্ন নতুন বিষয়ে তথ্য দিচ্ছেন।

সেটা, নিজের বিষয়েও হতে পারে বা যেকোনো অন্য বিষয়ে।

এবং, তার থেকেও বেশি সংখক লোকেরা প্রত্যেকদিন অন্যদের করা এই নতুন নতুন tweets গুলো পড়ছেন।

তাই, আমার হিসেবে টুইটার এর কাজ হলো “একজন ব্যক্তিকে আরেকজন ব্যক্তি বা সংগঠনের সাথে সংযুক্ত করে রাখা”.

Twitter এর কিছু ব্যবহার

  1. নিজের blog, website, business ও brand এর অনলাইনে প্রচার করার সেরা মাধ্যম।
  2. বিষয়ের যেকোনো জায়গায় থাকা নতুন নতুন লোকেদের সাথে সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
  3. যেকোনো দেশের বিখ্যাত ও জনপ্রিয় লোক যেমন – actors, actresses, politicians, organisations, social workers ইত্যাদি দের সাথে সংযুক্ত হতে পারবেন।
  4. বিশ্বের যেকোনো জায়গার থেকে অনেক তাড়াতাড়ি যেকোনো খবরের বিষয়ে জানতে পারবেন tweets এর মাধ্যমে।
  5. বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের থেকে অনেক কিছু শেখার সুযোগ রয়েছে।
  6. নিজের মনের ভাব বা বিচার, অন্যদের কাছে প্রকাশ করা ক্ষেত্রে টুইটার এর প্রচুর ব্যবহার করা হয়। 

এমনিতে, এগুলোর বাইরেও আরো কিছু ব্যবহার রয়েছে Twitter এর।

তবে, বিশেষ ভাবে ওপরে দেওয়া 6 টি ক্ষেত্রে টুইটার প্রচুর পরিমানে ব্যবহার করা হয়।

Twitter কিভাবে ব্যবহার করবেন ?

টুইটার ব্যবহারের নিয়ম এমনিতে অনেক সোজা ও সরল।

একটি twitter account থাকলে, আপনারা অনেক সহজেই “twitter mobile app” বা “twitter website” এর মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।

চলুন, নিচে আমরা সহজে জেনেনেই, app এর মাধ্যমে টুইটার ব্যবহারের নিয়ম।

টুইটার ব্যবহারের নিয়ম

Twitter account তৈরি করার পর, মোবাইলের মাধ্যমে টুইটারে লগইন করলে, ওপরে ছবিতে দেওয়া হিসেবে interface দেখতে পাবেন।

এখন, ছবিতে আপনারা অবশই দেখতে পারছেন যে আমি twitter এর options গুলোর সাথে, কিছু সংখ্যা (numbers) ব্যবহার করেছি।

এবং, প্রত্যেকটি options গুলো কি কি কাজে আসে বা টুইটার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের কি কাজ থাকছে, সেটা সংখ্যা হিসেবে এক এক করে বলে দিচ্ছি।

1. Home 

প্রথম option যেটা আপনারা দেখবেন, সেটা হলো “Home“.

Home এ click করলে, আপনারা টুইটার এর মুখ্য পেজে চলে যেতে পারবেন।

টুইটার এর এই মুখ্য পেজে আপনারা সেই প্রত্যেক জনের টুইট (tweets) গুলো দেখতে পাবেন, যাদের আপনি twitter এ follow করছেন।

2. Search 

দ্বিতীয় অপশনটি হলো “Search“.

Search এর option টি ব্যবহার করে আপনারা অন্যান্য টুইটার ইউসার দের খুঁজতে পারবেন।

নতুন নতুন টুইটার ইউসার দের খুঁজে তাদের সাথে সংযুক্ত হওয়ার জন্য, এই Search box ব্যবহার করতে পারবেন।

3. Notification bell 

এটা হলো, আপনার টুইটার একাউন্ট এর সাথে জড়িত সব ধরণের প্রজ্ঞাপন (notification) দেওয়ার একটি মাধ্যম।

এখানে ক্লিক করে, আপনারা একাউন্ট এর সাথে জড়িত প্রত্যেকটি আপডেট এর বিষয়ে জেনেনিতে পারবেন।

যেমন, কেও আপনাকে ফলো করলে, আপনার টুইট রিটুইট করলে বা আপনার টুইট গুলোকে লাইক করলে, সেই বিষয়ে এই notification bell এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

4. Message request 

আপনার টুইটার একাউন্টের মধ্যে আপনাকে যতগুলো messages পাঠানো হয়েছে, সবটাই আপনারা এই message icon এ ক্লিক করে জেনেনিতে পারবেন।

তাছাড়া, যদি আপনি কোনো অন্য twitter user এর সাথে direct messages এর মাধ্যমে কথা বলতে চাচ্ছেন, তাহলে এই option ব্যবহার করে সেটা করা সম্ভব।

5. Tweet button 

এটা হলো আপনার টুইটার একাউন্ট এর সব থেকে জরুরি অপসন “tweet button“.

এই tweet button এ ক্লিক করে, আপনি আপনার বিচার, পরামর্শ বা মনের ভাব গুলো tweet এর মাধ্যমে share করতে পারবেন।

6. Edit profile 

এখন, টুইটার এর আরো একটি জরুরি অপসন হলো “edit profile” অপসন।

এই অপশনের মাধ্যমে, আপনারা নিজের প্রোফাইল এডিট করে সেখানে বিভিন্ন তথ্য যোগ করতে পারবেন।

যেমন, 

  • Username এডিট করতে পারবেন।
  • Bio র মাধ্যমে নিজের বিষয়ে সংক্ষেপে কিছু লিখতে পারবেন।
  • Location: আপনি কোন দেশে থাকেন, সেই জায়গাটি প্রোফাইলে যোগ করতে পারবেন “Location এর মাধ্যমে”.

শেষ বক্তব্য,

তাহলে বন্ধুরা, এগুলোই ছিল টুইটার এর সাথে জড়িত কিছু অপসন এবং তাদের ব্যবহার।

এভাবেই, অনেক সহজেই অপসন গুলো ব্যবহার করে টুইটার একাউন্ট চালাতে পারবেন।

যদি আপনি আগে কোনো সময় twitter ব্যবহার করেননি, তাহলে একবার ব্যবহার করে অবশই দেখুন।

                                                                                                                                                                                                            -ধন্যবাদ

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment