ব্লকচেইন প্রযুক্তি ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা
ব্লকচেইন প্রযুক্তি ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত হয় এমন কিছু উদাহরণ হলো:
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency): বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল মুদ্রার মাধ্যমে লেনদেন করা হয়, যেখানে ব্লকচেইন প্রযুক্তি সেক্রেটলি ট্রানজেকশন রেকর্ড করে রাখে এবং প্রমাণ করে যে সমস্ত লেনদেন সঠিকভাবে অনুমোদিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বিটকয়েন (Bitcoin), ইথেরিয়াম (Ethereum) ইত্যাদি।
-
স্মার্ট কন্ট্র্যাক্ট (Smart Contracts): ডিজিটাল চুক্তি বা অটোমেটেড কন্ট্র্যাক্ট যা নির্দিষ্ট শর্তাদি পূরণের জন্য ব্লকচেইনে প্রোগ্রামিং করা হয়। এটি অটোমেটেড রকমে লেনদেন সম্পাদন করে এবং মুক্তিপ্রাপ্তির চেষ্টা না করে পূরণ করে।
-
সরকারি বা ভৌগোলিক ডিজিটাল ভোটিং: এই প্রযুক্তিতে ব্লকচেইন ব্যবহার করে ভোট গণনা এবং পরিবেশন করা হয়, যা ভোটারের আইডি পরিচয় ও ভোটের গোপনীয়তা সংরক্ষণ করে।
-
সরকারি সেবা পরিচালনা: ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি সেবা প্রদান করা হয়, যেমন স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাটা বা শিক্ষাগত ডাটা সংরক্ষণ এবং প্রবাহিত করা।
এছাড়াও, ব্লকচেইন প্রযুক্তি আরও অনেক অ্যাপ্লিকেশন সম্ভব যেমন সরকারি স্থানাংক পরিচালনা, ব্যবসায়িক সরঞ্জাম পরিচালনা, বিজ্ঞানগত গবেষণা এবং পরীক্ষা, সরকারি অথবা ব্যক্তিগত ডাটা সুরক্ষা ইত্যাদি।
-ধন্যবাদ
