logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

ভূ-গর্ভস্থ জলের মান নির্ধারণে কোন গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?


ভূ-গর্ভস্থ জলের মান নির্ধারণ

ভূ-গর্ভস্থ জলের মান নির্ধারণে বিভিন্ন গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। নিচে কিছু সাধারণ পদ্ধতি এবং প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হলো:

  1. নমুনা সংগ্রহ:

    • বিভিন্ন স্থানে ভূ-গর্ভস্থ জলের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এ জন্য নির্দিষ্ট গভীরতা এবং স্থানে বোরিং বা টিউবওয়েল ব্যবহার করা হয়।

  2. ল্যাবরেটরি বিশ্লেষণ:

    • জলের নমুনা ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয় এবং সেখানে বিভিন্ন রাসায়নিক, শারীরিক ও জীবাণু বিশ্লেষণ করা হয়। এতে pH, ইলেকট্রিকাল কন্ডাক্টিভিটি (EC), মোট দ্রবীভূত কঠিন পদার্থ (TDS), আয়রন, আর্সেনিক, নাইট্রেট, ফ্লোরাইড ইত্যাদি পরিমাপ করা হয়।

  3. জলের স্তরের পরিমাপ:

    •  ভূ-গর্ভস্থ জলের স্তরের পরিমাপ করার জন্য জলস্তর মিটার ব্যবহার করা হয়। এটি বিভিন্ন মৌসুমে পর্যবেক্ষণ করে পানির স্তরের পরিবর্তন নির্ধারণ করা হয়।

  4. মডেলিং এবং সিমুলেশন:

    •  বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং মডেল ব্যবহার করে ভূ-গর্ভস্থ জলের প্রবাহ, পুনর্ভরণ এবং দূষণ পরিস্থিতি সিমুলেট করা হয়। এতে ভূ-গর্ভস্থ জলের ব্যবস্থাপনা এবং প্রাকৃতিক অবস্থার পূর্বাভাস নির্ধারণ করা যায়।

  5. জিওফিজিক্যাল পদ্ধতি:

    • `ভূ-গর্ভস্থ জলের মান নির্ধারণে জিওফিজিক্যাল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যেমন ইলেকট্রিকাল রেজিস্টিভিটি টমোগ্রাফি (ERT) এবং সিসমিক রিফ্রাকশন। এতে ভূগর্ভস্থ স্তরের গঠন এবং জলাভূমির অবস্থান নির্ধারণ করা যায়।

  6. জলাধার মানচিত্র:

    • ভূ-গর্ভস্থ জলস্তরের মানচিত্র তৈরি করা হয়, যা ভূমিকম্প এবং জলাধার সম্পর্কিত গবেষণায় সহায়ক হতে পারে। এতে ভূ-গর্ভস্থ জলসম্পদের অবস্থান, পরিমাণ এবং গুণমান নির্ধারণ করা যায়।

  7. গবেষণা পত্র ও রিপোর্ট:

    • বিভিন্ন গবেষণা পত্র ও রিপোর্টের মাধ্যমে পূর্ববর্তী গবেষণা এবং বর্তমান পরিস্থিতির মূল্যায়ন করা হয়। এতে পূর্ববর্তী গবেষণার তথ্য এবং বর্তমান গবেষণার ফলাফল তুলনা করা যায়।

  8. সোশ্যাল এবং ইকোনমিক গবেষণা:

    • স্থানীয় জনগণ এবং তাদের পানি ব্যবহারের অভ্যাস নিয়ে গবেষণা করা হয়। এতে ভূ-গর্ভস্থ জলের ব্যবহার এবং এর মানের প্রভাব নির্ধারণ করা যায়।

এই গবেষণা পদ্ধতিগুলি ভূ-গর্ভস্থ জলের মান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এর মাধ্যমে পানির সঠিক ব্যবহার এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

 

-ধন্যবাদ

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment