ভূ-গর্ভস্থ জলের গুণগত মান
![](https://qph.cf2.quoracdn.net/main-qimg-89dfbf98fcc7f16aa2253c71a091cc30-lq)
ভূ-গর্ভস্থ জলের গুণগত মান পরিমাপ করার জন্য প্রধানতঃ নিম্নলিখিত উপায়গুলি ব্যবহৃত হয়:
-
জলের পাক এবং প্রতিরোধক্ষমতা (Water Quality and Resistivity):
- জলের গুণগত মান পরিমাপ করার একটি প্রধান উপায় হলো জলের পাক এবং তার প্রতিরোধক্ষমতা মেপা।
- জলের পাক অনুমান করার জন্য বিভিন্ন ধরণের পরীক্ষা করা হয়, যেমন pH মাপন, পানির খারাপ গুণগত উপস্থিতির জন্য পরীক্ষা (উদাহরণস্বরূপ আর্সেনিক, নাইট্রেট, ফ্লোরাইড ইত্যাদি), এবং জলের ইলেকট্রিকাল কন্ডাক্টিভিটি বা প্রতিরোধক্ষমতা মেপা।
- এই তথ্য গুণগত মানের উপর প্রভাব ফেলে এবং জলের একুফারের উপর ব্যবহারের জন্য পর্যালোচনা করা হয়।
-
প্রতিরোধক্ষমতা মাপকরণ (Resistivity Logging):
- জলের প্রতিরোধক্ষমতা মাপকরণ করা হয় ভূমিকম্পণ এবং অন্যান্য ভৌতিক পদ্ধতিতে ভূ-গর্ভস্থ জলের প্রতিরোধক্ষমতা মেপা হয়।
- এই মাপকরণ থেকে পাওয়া তথ্য দিয়ে জলের প্রতিরোধক্ষমতা বিশ্লেষণ করে ভূগত জলের পরিস্থিতি এবং অনুমান করা হয়।
-
জলের টেস্টিং এবং নমুনান পরীক্ষা (Water Testing and Sampling):
- জলের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে টেস্ট করে জলের পাক এবং গুণগত মান পরীক্ষা করা হয়।
- এই পরীক্ষাগুলির মাধ্যমে জলের পরিস্থিতি নির্ধারণ করা হয় এবং ভূ-গর্ভস্থ জলের উপযুক্ততা মূল্যায়ন করা হয়।
-
পাইজোমিটার ব্যবহার (Piezometer Installation):
- পাইজোমিটার ব্যবহার করে ভূ-গর্ভস্থ জলের চাপ ও স্তর পরীক্ষা করা হয়।
- এই পদ্ধতিতে ভূ-গর্ভস্থ জলের সংস্করণ বোধ করা হয় এবং জলের পরিস্থিতি নির্ধারণ করা হয়।
এই উপায়গুলির মাধ্যমে ভূ-গর্ভস্থ জলের গুণগত মান পরিমাপ করা হয় এবং এই তথ্য ব্যবহার করে জলের ব্যবহার এবং প্রবাহনের পরিকল্পনা করা হয়।
-ধন্যবাদ