logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

জীব বৈচিত্র্য এবং বাসিন্দার সুরক্ষায় উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশ কী ভূমিকা রাখে?


জীব বৈচিত্র্য এবং বাসিন্দার সুরক্ষায় উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশ ভূমিকা

উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশে জীববৈচিত্র্য এবং বাসিন্দার সুরক্ষার জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে:

 

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের ভূমিকা:

  1. বাস্তুতন্ত্রের আবাসস্থল:

    • উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী, পাখি, মাছ, গাছপালা ইত্যাদির জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ বাস্তুতন্ত্রের আবাসস্থল হিসেবে কর্তিত হয়। এসব আবাসস্থলের সুরক্ষা করা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের প্রধান উপায়।

  2. ভৌতিক পরিবেশের সংরক্ষণ:

    • উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশের পানি, ভূমি, বন, সমুদ্র, নদী ইত্যাদির ভৌতিক পরিবেশের সংরক্ষণ এবং পরিচালনা করে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এদের পরিমাণ এবং গুণগত অবস্থার সংরক্ষণ প্রয়োজন।

  3. জীবজগতের সম্পর্ক ও সম্প্রদায়:

    • বিভিন্ন জীবজগতের সম্পর্ক এবং সম্প্রদায়ের সংরক্ষণ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের প্রধান দিক। প্রজাতিগুলোর ভারসাম্য এবং প্রজনন প্রণালীর সংরক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ।

  4. প্রাকৃতিক সার্ভিস প্রাদান:

    • উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশ প্রাকৃতিক সার্ভিস প্রদান করে, যেমন জলাশয়, বন, সমুদ্র ব্যবহার এবং রক্ষা করে। এই সার্ভিসগুলোর সংরক্ষণ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ।

 

  • বাসিন্দার সুরক্ষার ভূমিকা:
  1. অর্থনৈতিক উন্নতি ও সম্ভাবনা:

    •  উপকূলীয় ও পার্বত্য পরিবেশের অর্থনৈতিক উন্নতি এবং বাসিন্দাদের জীবনধারা প্রতিরক্ষা করা উচিত। বাসিন্দাদের অর্থনৈতিক উন্নতি সংরক্ষিত রাখতে বিভিন্ন প্রকল্প এবং সুযোগ উপস্থাপন করা দরকার।

  2. সংস্কৃতি এবং সম্প্রদায়:

    • পার্বত্য ও উপকূলীয় অঞ্চলের বাসিন্দাদের সংস্কৃতি, সম্প্রদায়, ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ প্রধান উদ্দেশ্য। এদের সংরক্ষণ এবং প্রসারের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

  3. প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিসর:

    1.  পার্বত্য ও উপকূলীয় অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ এবং পরিসরের সুরক্ষা ও পরিচালনা এবং বাসিন্দাদের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।

 

-ধন্যবাদ

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment