গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কারণগুলো
গ্লোবাল ওয়ার্মিং (Global Warming) হলো পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত পরিস্থিতি যা মানব কার্যকলাপের ফলে সম্ভবত ঘটে এবং যা কারণে পৃথিবীর অস্থিতিশীল ও অবস্থায় সুস্থতার অবনতি ঘটতে পারে।
গ্লোবাল ওয়ার্মিংের কারণগুলো অনেকগুলো হতে পারে, যেমন:
বায়ুমণ্ডলে গ্রীনহাউস গ্যাসের উন্মুক্তি: গ্লোবাল ওয়ার্মিংের প্রধান কারণ হলো বায়ুমণ্ডলে গ্রীনহাউস গ্যাসের (যেমন কার্বন ডাইঅক্সাইড, মেথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি) বৃদ্ধি। এই গ্যাসগুলির অতিরিক্ত উন্মুক্তি মানব কার্যকলাপের (যেমন উদ্বাস্তু জনিত চুলকানি, বাসায় এবং শহরে গাড়ি চালানো, শহরের উদ্যোগগুলির উদ্ভিদ ইত্যাদি) কারণে হয়।
উষ্ণতার পরিবর্তন: পৃথিবীর উষ্ণতা অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে যেটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তরের পরিবর্তনের ফলে হতে পারে। ওজোন স্তরের ক্ষয় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে, যা পৃথিবীতে আরও উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে।
অশান্ত বন নষ্ট ও আগুন: বনের নষ্ট হওয়া এবং আগুনের জন্য অতিরিক্ত কার্বন ডাইঅক্সাইড উন্মুক্তি হয়, যা গ্লোবাল ওয়ার্মিংে অবদান রেখেছে।
পানির উষ্ণতা: বেশি উষ্ণ পানি ধারাপাতে জলাশয়ের ওপর উষ্ণতার প্রভাব পড়ে, এবং সমুদ্রী ঘাম ছাড়ানোর ফলে সমুদ্রে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
পারিস্থিতিকী পরিবর্তন: গ্লোবাল ওয়ার্মিং পরিস্থিতিকী পরিবর্তনের উপর প্রভাব ফেলে, যেমন বৃষ্টিপাতের সম্ভাব্যতা, বার্ষিক তাপমাত্রা, জলপাইরা ইত্যাদি।
গ্লোবাল ওয়ার্মিংের প্রভাবটি মানব ও প্রাকৃতিক পদক্ষেপের ফলে ঘটে এবং এটি পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবর্তনের একটি মূল কারণ হতে পারে। এর প্রভাব মানব সমাজের সমস্ত বিভাগের জন্য ঘাতকসম্পন্ন।
-ধন্যবাদ