পার্বত্য অঞ্চলের বনভূমি সংরক্ষ
পার্বত্য অঞ্চলের বনভূমি সংরক্ষণে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত যা বনসম্পদ এবং স্থানীয় জনসাধারণের উন্নতির সাথে মিলিত হতে পারে। এই নীতি ও পদক্ষেপগুলি হতে পারে:
ভূমিধস সংরক্ষণ:
প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রাণী ও উদ্ভিদের সংরক্ষণের জন্য ভূমিধস সংরক্ষণ করা উচিত। এটির মাধ্যমে বনসম্পদ ও তার প্রকৃতিসম্মত প্রতিরক্ষা করা হয়।
জলাশয় সংরক্ষণ:
পার্বত্য অঞ্চলের বনভূমি সংরক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো জলাশয়ের সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধার। এটি প্রাকৃতিক জলধারার সংরক্ষণ, বন্যা প্রতিরোধ ও জলাবদ্ধতার প্রতিরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।
ভূমি ব্যবস্থাপনা:
পার্বত্য অঞ্চলের বনভূমি সংরক্ষণে ভূমি ব্যবস্থাপনা করা উচিত। এটি ভূমির স্থায়ীত্ব এবং উপকূলীয় জীবনপ্রকৃতির সাথে মিলিত থাকা হতে পারে।
জৈববৈচিত্র্য সংরক্ষণ:
প্রাকৃতিক বাণিজ্য, জৈববৈচিত্র্য, এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের জন্য প্রোজেক্ট গুলি করা উচিত। এই সংরক্ষণ সম্প্রদায়ের উপস্থিতিতে কাজ করতে পারে এবং অস্থায়ী প্রতিরোধ এবং উন্নতি করতে সহায়ক হতে পারে।
প্রকৃতির মূল সেবা সংরক্ষণ:
বনসম্পদের সাথে প্রকৃতির মূল সেবার সংরক্ষণ করা উচিত, যেমন বর্ষা পানির সংগ্রহ এবং জলধারার পরিচালনা প্রকৃতির পরিচালনার অপরিস্কারযোগ্য বাণিজ্য ও প্রকৃতির মূল সেবার সংরক্ষণ এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে মিলিত হতে পারে এবং সাম্প্রদায়িক উন্নয়নের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে।
-ধন্যবাদ