logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্র ও সংসদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই


রাজতন্ত্র ও সংসদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই

ইংল্যান্ডের রাজতন্ত্র এবং সংসদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই একটি মৌলিক ইতিহাসি বিষয় যা সমাজের রাজনৈতিক উন্নতি ও পরিষ্কারতা উপেক্ষা করা যায় না। এই লড়াই সম্পর্কে আলোচনা করার আগে, রাজতন্ত্র ও সংসদের কি তা স্পষ্ট করা উচিত।

The English Civil Wars: History and Stories | English Heritage

রাজতন্ত্র

  • রাজতন্ত্র হলো একটি শাসন পদ্ধতি যেখানে রাষ্ট্রের শাসকের ক্ষমতা গণতান্ত্রিক মাধ্যমে অধিকারীদের দ্বারা নির্বাহিত হয়। ইংল্যান্ডে, এই শাসন পদ্ধতির উত্থান সাধারণত পার্লিয়ামেন্টের উদ্ভবে মনে হয়, যা বৈশ্বিকভাবে প্রথম সংসদ হিসেবে পরিচিত।

সংসদ

  • সংসদ হলো একটি আইন নির্ধারণের, নীতি নির্ধারণের ও নির্বাচনের জন্য সংগঠিত প্রতিষ্ঠান। ইংল্যান্ডে, সংসদ দুটি বিশেষ অংশে বিভক্ত হয়ে থাকে - নির্বাচিত সদস্যবৃন্দের একটি গোষ্ঠী, যাকে সাধারণত স্থায়ী সংসদ বলা হয়, এবং একটি বিশেষ নির্বাচিত সদস্যবৃন্দের অংশ যা রাজ্যপাল বা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করে।

17শ শতাব্দীর শেষে, ইংল্যান্ডে রাজতন্ত্রের নেতৃত্ব অক্ষরশো থেকে বিষয় বাস্তবায়ন হয়েছিল। সেই সময়ে, কিংসমেন ও কয়ান কংস্টিটুশনাল লড়াইয়ের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের সীমা নির্ধারণ করেন। এই লড়াইয়ের ফলে, 1689 সালে গ্লোরিয়াস রেভোলিউশনের পরে, সংসদের অধিকার এবং সামরিক শাসনের পরিস্থিতি নির্ধারিত হয়।

সংসদের অধিকার অংশগুলি সংসদের ক্ষমতার উন্নতির কারণে হিসেবে মনে হতো, যেমন নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রকল্পনা, সাধারণ লোকজনের মধ্যে জনপ্রিয়তা বিতরণ, আইনের গঠন এবং অনুষ্ঠান। সামরিক শাসনের ক্ষেত্রে, প্রধানত সেনাবাহিনীর বিষয়ে নির্ধারিত হয়।

এই সময়ে, কিছু ব্যক্তিত্ব রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করেন, সেগুলির মধ্যে অ্যামেসবারি ক্রাইসিস (1642-1651), গ্লোরিয়াস রেভোলিউশন (1688-1689), এবং ১৯শ শতাব্দীর মাঝামাঝি পেরিয়ডে লড়াই করেন প্যারলিমেন্ট সুফ্‌রেজিট (1832)। এই লড়াইগুলির ফলে সংসদের ক্ষমতা বেড়েছিল এবং এটির ফলে ইংল্যান্ডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়েছিল।

ধন্যবাদ..

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment