ভারতীয় সমাজে প্রথম ইংরেজি চিকিৎসা পদ্ধতি
ভারতীয় সমাজে প্রথম ইংরেজি চিকিৎসা পদ্ধতির আগমন সাধারিতভাবে 18ই শতাব্দীর মধ্যে হয়েছিল। এই সময়ে, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আওতায় ভারতে ইংরেজি চিকিৎসা পদ্ধতি এনেছিলেন। এই পদ্ধতির আগমনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিস্থিতি থাকতে পারে:
ইংরেজ চিকিৎসা প্রণালীর প্রচুর আবহাওয়ার পরিবর্তন: ইংরেজ চিকিৎসা পদ্ধতি আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচিত ছিল এবং পৌরাণিক বা জড়িত বৃহত্তার কাজে বিশেষভাবে আগ্রহী ছিল। বৈদ্যশাস্ত্রে ইংরেজ চিকিৎসা প্রণালীর অনুযায়ী ব্যবহৃত হতে থাকতো বিভিন্ন চিকিৎসামূলক উপাদান।
হাসপাতাল প্রণালী: ইংরেজ চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে আসার সাথে সাথে হাসপাতালের কাজ হোলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন। হাসপাতালগুলি পূর্বে ছিল বৈদ্যশাস্ত্রিক অধ্যায়ন এবং চিকিৎসা একাডেমিতে শিক্ষার কেন্দ্র, যেখানে আসলে ইংরেজ ডাক্তাররা চিকিৎসা শেখাতেন।
ওষুধ এবং চিকিৎসা উপকরণে পরিবর্তন: ইংরেজ চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে এসে ওষুধ উৎপাদনে এবং ব্যবহারে পরিবর্তন আনা হয়। ইংরেজ ডাক্তাররা ভারতের রূপে পরিচিত নতুন ওষুধের উদ্ভাবন করতেন এবং তাদের ব্যবহারের মাধ্যমে রোগীদের উপকরণের মাধ্যমে চিকিৎসা করতেন।
চিকিৎসার বিবিধতা: ইংরেজ চিকিৎসা পদ্ধতি সাধারিত চিকিৎসার বিভিন্ন বিধানে চিকিৎসা করতেন, যেমন- চিকিৎসা, শস্য চিকিৎসা, শস্য সারানো, অস্থির চিকিৎসা ইত্যাদি।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে, ইংরেজ চিকিৎসা প্রণালী ভারতীয় চিকিৎসা প্রণালীকে একটি নতুন দিকে নেয়ার জন্য একটি প্রস্তুতি করে। এটি অত্যন্ত সাধারিত হয়ে উঠে এবং এটির প্রভাব এখনো ভারতের চিকিৎসা প্রণালীতে মূলতঃ পরিচালিত হয়। তবে, এই ইংরেজি চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে সন্ত্রাস ও বিরোধ থেকে কিছু ব্যক্তিগত ও সামাজিক প্রতিক্রিয়াও দেখা গেছে।
ধন্যবাদ....