logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

WhatsApp Marketing (হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং)


WhatsApp marketing সম্পর্কে বলার আগে চলুন আগে একটু জেনে নেই WhatsApp কী?

WhatsApp - WhatsApp হচ্ছে একটি অনলাইন প্লাটফর্ম৷ হোয়াটসঅ্যাপের দ্বারা একজন-অপরজনের সাথে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় যেকোন পরিস্থিতিতে নিজের ফ্যামিলি, ফ্রেন্ড বা রিলেটিভ এর সাথে কানেক্টেড থাকতে পারে৷ এই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই নিরাপদে ও নির্ভরযোগ্য উপায়ে মেসেজ বা কল করে কাছের মানুষের সঙ্গে আবদ্ধ থাকতে পারবেন৷ কিন্তু হ্যাঁ এই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই নেট কানেকশন প্রয়োজন৷
                       হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে আপনারা টেক্সট মেসেজ এর সাথে সাথে ফটো, ভিডিও, ভয়েস কল, ভিডিও কল, ডকুমেন্ট, ও লোকেশন অপর যে কোন ব্যক্তিকে ব্যক্তিগতভাবে শেয়ার করতে পারেন৷ আর এই অ্যাপে রয়েছে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন অপশন৷ নির্বিঘ্নে যোগাযোগ স্থাপন করার একমাত্র নিরাপদ একটি অ্যাপ হচ্ছে এই হোয়াটসঅ্যাপ৷ ১৮০ টি দেশের প্রায় ২ বিলিয়ন এর বেশি মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে৷ এ চাহিদা আধুনিক বর্তমান যুগে মারাত্মক৷ 

এবার চলে আসি আমাদের আজকের মূল টপিক হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এর ব্যাপারে৷

WhatsApp marketing -
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, লিঙ্কডিন, পিন্টারেস্ট ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ব্যাপারে প্রায় প্রত্যেকেরই জানা৷ ব্যবসার জন্য এই সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমগুলি বর্তমানে খুব ট্রেন্ডি এবং লাভজনক একটি বিষয়৷ একটি ব্যক্তিগত মেসেঞ্জার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপ এর মাধ্যমে যে মার্কেটিং করা সম্ভব এটা কি আপনারা জানেন! 
সত্যিই আপনার অনলাইন ব্যবসাকে প্রোমোট করতে নিজের বিজনেস কে আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত করতে পারেন হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং করে৷ হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি পেয়ে যেতে পারেন টার্গেটেড কাস্টমার৷ অর্থাৎ আপনার পছন্দমত প্রোডাক্ট কিছু ব্যবসায়ী পৌঁছে দেবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে৷ 
অন্যান্য মার্কেটিং সাইটগুলোর মতনই হল এই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং৷ আমরা সবাই হোয়াটসঅ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করি তাই হোয়াটসঅ্যাপ প্লাটফর্মে হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস একাউন্ট ইন্সটল করে আপনারা শুরু করতে পারেন ব্যবসা৷
        হোয়াটসঅ্যাপ বিজনেস একাউন্ট কিভাবে খুলবো?
WhatsApp business account :- 
আমরা WhatsApp Messenger account খুলে রেখেছি কিন্তু WhatsApp business account কিভাবে খুলতে হয় তা অনেকেরই অজানা। আরসি পার্সোনাল একাউন্টে স্ট্যাটাস এর মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন স্ট্যাটাস দিয়ে থাকি৷
প্রথমেই WhatsApp business account খুলতে আপনাকে WhatsApp business অ্যাপটি install করতে হবে আপনার মোবাইলে৷ আপনি WhatsApp account যেভাবে খুলেছিলেন ঠিক একই প্রকার সামান্য কিছু তথ্য যেমন- আপনার Name, phone number দিয়ে একটি WhatsApp business account খুলে নিবেনI
                  Account খোলার পর আপনার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব নিয়ে যে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ টি রয়েছে সেখানে আপনার প্রোডাক্ট এর ছবি সহ দাম সমস্ত কিছু শেয়ার করবেন৷ আপনার শেয়ার করা পোস্ট গুলি দেখে অনেকেই সেই জিনিস গুলো সম্পর্কে জানতে চাইবে এখান থেকেই এই ভাবে আপনি আপনার প্রোডাক্ট সেল করে হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন৷

হোয়াটসঅ্যাপ ভার্সন :- আগেই বলেছি বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপের দুটি ভার্সন রয়েছে৷ যথা-
i) WhatsApp Messenger
ii) WhatsApp business
WhatsApp Messenger :- এর মাধ্যমে আমরা আমাদের ব্যক্তিগত কথাবার্তা এবং পার্সোনাল মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারি ৷
WhatsApp business :- এর মাধ্যমে আমরা হোয়াটসঅ্যাপে মার্কেটিং করে থাকি৷ 
            WhatsApp business account এ নতুন নতুন অনেক সুবিধা লক্ষ্য করা যায় যা WhatsApp Messenger এ লক্ষ্য করা যায় না৷ তাই হোয়াটসঅ্যাপ এ মার্কেটিং করতে নিজস্ব বিজনেসকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে WhatsApp business account খুলে ভালোভাবে মার্কেটিং করুন৷

 WhatsApp marketing কিভাবে করবেন ?

WhatsApp business account টি আপনার পার্সোনাল নাম্বার দিয়ে না খুলে অল্টারনেটিভ কোন নাম্বার দিয়ে খুললে বেশি ভালো হবে৷ যাতে বিজনেস সম্পর্কিত সমস্ত কিছু সমস্যা এবং ইনফর্মেশন আপনার পার্সোনাল নাম্বারে না আসে৷ আসলে কাস্টমারদের আপনার পার্সোনাল লাইফটা না দেখানোই ভালো৷
এরপর হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইল পিকচারে আপনার কোম্পানির লোগো ব্যবহার করতে পারেন৷ হোয়াটসঅ্যাপ মেসেঞ্জার এর মতন আপনি চাইলে এখানে আপনার কন্টেক্ট লিস্ট এর সব মানুষদের দেখাতে পারেন৷ নাহলে মেসেজ এর সঙ্গে সঙ্গে কাস্টমার কল পাবার জন্য একটি ফোন নাম্বার দিয়ে দিতে পারেন৷ যাতে খুব সহজেই ফোন করলে আপনাকে পেয়ে যায়৷ 
ফোন নাম্বার যোগ করার কারণ এটাই যখন এসএমএস এ কোন কাস্টমার আপনাকে পাবেনা তখন কল করে যাতে আপনাকে সহজেই পেয়ে যেতে পারে৷ আর এই পদ্ধতি করতে হলে আপনার কাছে একটা OTP যাবে যেটি ওই অ্যাপ এর সাথে জয়েন করে দিতে হবে৷
             এছাড়া WhatsApp business account এ আপনি আরো কিছু যোগ করতে পারেন যেমন- আপনার বিজনেস স্টোরের অ্যাড্রেস, অফিসের অ্যাড্রেস, কোন প্রোডাক্ট এর মূল্য ইত্যাদি৷

WhatsApp marketing করার পদ্ধতি :- নানান ভাবে আপনারা হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং করতে পারেন৷ চলুন দেখে নিই চট করে হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং করার পদ্ধতি গুলি -
১) হোয়াটসঅ্যাপে যেহেতু আপনার চেনা মানুষেরই রয়েছে সেক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে তারা আপনাকে খুব বিশ্বাস করেন৷ আর একজন ব্যবসায়ীর কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে টার্গেটেড কাস্টমারদের বিশ্বাস৷
২) ৬০ বিলিয়ন এসএমএস রোজ হোয়াটসঅ্যাপে দ্বারা পাঠানো হয় সারা দুনিয়ায়৷ যা কিনা ৮.৫  পুরোনো পৃথিবীর জনসংখ্যা থেকেও অনেক বেশি৷ হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এর চাহিদা দিনে দিনে অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ তাই ছোট-বড় সমস্ত ব্যবসায়ীরা মার্কেটিং করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করছে৷
৩) হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে মার্কেটিং করার ফলে ক্রেতা-বিক্রেতা দুজনের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে খুব সহজেই৷ তাই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং করা অত্যন্ত জরুরি অনলাইন ব্যবসার জন্য৷
৪) ১৮-৩০ বছর বয়সের ছেলে-মেয়েদের হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের প্রবণতা অনেক বেশি৷ তাই তরুণ প্রজন্মকে ব্যবসার দিকে আকর্ষণ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং৷
৫) একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতিদিনের করা ৯৮% মেসেজ ৩ সেকেন্ডের মধ্যে ওপেন করা হয়৷তাই হোয়াটসঅ্যাপে মানুষের এনগেজমেন্ট অনেক বেশি৷

হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এর পরবর্তী ধাপে আপনার কিছু করণীয় কাজ মাথায় রাখতে হবে যেমন-
১) ব্যবসা যখন উন্নতি সাধন হবে তখন মাথায় রাখতে হবে যে, রোজ নিত্যনতুন পোস্ট আপডেট করে কাস্টমারদের সঙ্গে এঙ্গেজমেন্ট বজায় রাখা৷
২) কুইক সাপ্লাইয়ের এবং কুইক রিপ্লাইয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে৷
৩) কাস্টমারের রোজগার করার সব প্রশ্নের উত্তর সহজ-সরল ভাবে দিতে হবে যাতে তাদের আপনার প্রতি বিশ্বাস বজায় থাকে৷

WhatsApp marketing করে টাকা আয় করার উপায় গুলি কী কী ?

সোশ্যাল মিডিয়া নানা মাধ্যম যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ইত্যাদি প্লাটফর্ম থেকে অর্থ উপার্জন করা যায় তবে আপনারা জানলে অবাক হবেন যে আপনাদের খুব পরিচিত ও জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া আর একটি শাখা হোয়াটসঅ্যাপ থেকেও আপনারা ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন৷ তবে হ্যাঁ এটা সত্যি যে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে সরাসরি অর্থ উপার্জনের কোন পথ নেই কিন্তু প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে অনেক উপায় রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে অর্থ উপার্জনের৷
             তাহলে চলুন হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কিভাবে আয় করা যায় তার উপায় বা পদ্ধতি গুলির সম্পর্কে জেনে নেই৷
১) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং :-
বর্তমানে অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকরী ভূমিকায় অবস্থান করে রয়েছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং৷ এর মাধ্যমে আপনি অন্য কোন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট, সার্ভিস ইত্যাদি প্রোমোট করতে পারেন৷ আর আপনার প্রোমোট করা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোন কাস্টমার যদি সে জিনিসটি কেনে তাহলে তার জন্য সে কোম্পানি আপনাকে কিছু পরিমাণ অর্থ কমিশন হিসেবে দিয়ে থাকে৷
           আপনার নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক আপনার ফ্রেন্ড, রিলেটিভ ইত্যাদি সবাইকে শেয়ার করতে পারেন৷ আর এই লিঙ্ক এ ক্লিক করে যদি অন্য কোন ব্যাক্তি জিনিসটি কেনে তাহলে তার কমিশন আপনি পেয়ে যাবেন৷ যদি আপনার হোয়াটসঅ্যাপে অনেক Contacts থাকে সেক্ষেত্রে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে অনেক লাভ পাবেন৷
                 এবার প্রশ্ন হচ্ছে এই আফিলিয়েট লিংকটি শেয়ার করবেন কিভাবে?
১) এফিলিয়েট লিঙ্কটি আপনি আপনার হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন৷ যেমন- আপনি কোনো Technical Group এর সঙ্গে যুক্ত আছেন সেখানে আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কটি শেয়ার করতে পারেন৷ তবে একটা কথা মনে রাখবেন, আপনি যে প্রোডাক্ট সম্পর্কে প্রচার করবেন তার গুণমান যেন সঠিক থাকে৷ এবং সেই সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকতে হবে যাতে কখনো কেউ সেই প্রোডাক্টটি কিনতে বা পরামর্শ চাইলে তাকে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কটি শেয়ার করতে পারেন৷
২) হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস এর মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কটি শেয়ার করতে পারেন৷
৩) আপনার থাকা হোয়াটসঅ্যাপ কন্টেক্ট নাম্বারে আপনার চেনা বন্ধু-বান্ধবীদের পার্সোনাল ভাবে ও তাদেরকে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন৷ সেক্ষেত্রে কাস্টমার বাড়ার সম্ভাবনা আরও বেশি কেননা তারা সবাই আপনাকে বিশ্বাস করে৷

২) শর্ট লিঙ্ক :-  শর্ট লিঙ্ক হোয়াটসঅ্যাপ থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য সেরা জনপ্রিয় একটি উপায়৷ দীর্ঘ লিঙ্ক গুলির সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে শর্ট লিঙ্ক৷ নানা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা তাদের বক্তব্য গুলিকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার জন্য এই শর্ট লিঙ্ক গুলির ব্যবহার করে থাকে৷ এই লিঙ্ক এ ক্লিক করার প্রথমে বিজ্ঞাপনটির শো করবে পরে মূলত ওয়েবপেজে বিষয়বস্তু দেখাবে৷ আপনিও এই লিঙ্ক বানিয়ে ইনকাম করতে পারবেন৷ আপনার বানানো লিঙ্ক এ কেউ ক্লিক করলেই তার পরিবর্তে আপনি টাকা পেয়ে যাবেন৷
               শর্ট লিঙ্ক এ বেশি ক্লিক পাবার জন্য আপনাকে ভাইরাল হওয়া নিউজ হেডলাইন এর দিকে বেশি নজর দিতে হবে৷ আপনার হেডলাইন যত ভালো হবে তত আকর্ষিত হবে মানুষে তত বেশি ক্লিক পড়বে আপনার বানানো শর্ট লিঙ্ক এ ৷
কিছু জনপ্রিয় শর্ট লিঙ্ক ওয়েবসাইট হলো -
i) Shorte. ST
ii) Adf.ly
iii) Ouo.lo
এই ওয়েবসাইটগুলোতে জয়েন করে নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে আপনি লিঙ্ক শেয়ার করতে পারবেন এবং এ থেকে আপনি প্রচুর অর্থ রোজগার করতে পারবেন৷

৩) প্রমোশন অনলাইন প্লাটফর্ম :- হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে আপনি আপনার অন্যান্য অনলাইন প্লাটফর্ম এ ট্রাফিক বৃদ্ধি করাতে পারেন৷ উদাহরণস্বরূপ - ধরুন, আপনার কোন YouTube channel বা blogside রয়েছে সেক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে সবাইকে  মেসেজ বা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ বা ওই ভিডিও লিংকটি শেয়ার করে অনেক ট্রাফিক আনতে পারেন৷ 
YouTube এবং blogging করে বর্তমানে অনেক ইনকাম করা যায়৷ ইনকামের জন্য আপনার YouTube channel এ অনেক ট্রাফিক থাকা দরকার৷ আর হোয়াটসঅ্যাপ আপনাকে সেই ব্লগে ট্রাফিক ভিজিটর বাড়াতে ভীষণ সাহায্য করে থাকে৷
হোয়াটসঅ্যাপে আপনি একটা গ্রুপ বানিয়ে সেখানে আপনার ব্লগিং সম্পর্কিত নানান বিষয় শেয়ার করতে পারেন৷ আগ্রহ ব্যাক্তিরা তাহলে অবশ্যই আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিট দেবে৷

৪) ভাইরাল স্ক্রিপ্ট :- 
ভারত বা বাংলাদেশ থেকে ভাইরাস স্ক্রিপ্ট এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন৷ একটু নোটিশ করলে বুঝতে পারবেন আমরা প্রায় উইশিং মেসেজ যেমন- good morning, অথবা কোনো উৎসবের শুভেচ্ছা পেয়ে থাকি এই শুভেচ্ছা গুলিতে সাধারণত একটি লিঙ্ক থাকে আপনি সেই লিঙ্কে ক্লিক করবেন তখন আপনি তার ওয়েবপেজে দেখতে পাবেন সেই পেজটিকে বলা হয় ল্যান্ডিং পেজ৷ আপনি এই পেজের মাধ্যমে এখান থেকে প্রচুর অর্থ সংগ্রহ করতে পারেন৷ যেমন- গুগল এডসেন্স থেকে, অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক, নিজস্ব প্রডাক্ট প্লেস ইত্যাদি উপায়ে ইনকাম করতে পারেন৷

      শেষ বক্তব্য, ব্যবসার জন্য অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সাথে সাথে আপনারা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও মার্কেটিং করে আপনার ব্যবসাকে আরো উন্নতির স্তরে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন৷ তাই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং যারা এখনো শুরু করেননি তারা অবশ্যই হোয়াটসঅ্যাপ মার্কেটিং এর ওপরে ভরসা রেখে এগিয়ে যেতে পারেন৷ এটি অনেক কার্যকরী একটি মাধ্যম৷ .


Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment