খাদ্য, পুষ্টি, এবং অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা সম্পর্কে অনেক গবেষণা এবং অধ্যয়ন এর ফলাফল আছে। এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে একটি প্রায় অবিচ্ছিন্ন সম্পর্ক রয়েছে যা একে অপরকে প্রভাবিত করে।
-
খাদ্য ও পুষ্টি: খাদ্য এবং পুষ্টি অনুভূতি, শরীরের নির্মাণ, পুনঃপ্রতিষ্ঠাপন, এবং শরীরের নিয়ন্ত্রণ বিজ্ঞানের অধ্যয়নের মাধ্যমে খুবই গভীরভাবে সম্পর্কিত হয়েছে। পুষ্টিগত খাদ্য এবং পর্যাপ্ত পুষ্টি অন্যান্য অবস্থার সাথে মিলিত হয়ে অথ্লিট দ্বারা শারীরিক প্রদর্শন এবং কার্যক্ষমতা উন্নতি করে। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ভিটামিন, এবং মিনার্যলস এই সমস্ত ঘাতকগুলি অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
-
খাদ্য এবং অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা: অ্যাথলিটরা ব্যায়াম, প্রশিক্ষণ, এবং প্রতিযোগিতামূলক কার্যক্রমের জন্য প্রতিদিন অত্যন্ত প্রতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। এই কার্যক্রমগুলি তাদের শরীরে অসামঞ্জস্য এবং চাপ তৈরি করতে পারে, তারা প্রতিদিনের খাবারের দ্বারা এই প্রভাবগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। খাবার অবশ্যই প্রয়োজনীয় শক্তি, পুষ্টি এবং পুনঃসামঞ্জস্য প্রদান করতে হবে যাতে অ্যাথলিটরা প্রতিযোগিতামূলক কার্যক্রমে উত্তীর্ণ হতে পারেন।
-
অ্যাথলেটিক কর্মক্ষমতা: অ্যাথলিটদের শরীরের শক্তি উন্নত করার দ্বারা তাদের খাদ্য ব্যবস্থার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা উচ্চ মাত্রায় শারীরিক কাজ করতে পারেন। এছাড়াও, প্রযুক্তিগত উন্নতি এবং প্রতিযোগিতামূলক স্বাস্থ্য মনিটরিং অ্যাথলিটদের সঠিক খাবার এবং পুনঃসামঞ্জস্য সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
এই মূলতঃ তিনটি বিষয়ের মধ্যে সম্পর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ যা অ্যাথলিটদের উচ্চ স্তরের পারফর্মেন্স ও সাধারণ স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ রয়েছে।