logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

ইউরোপের দাস প্রথা


ইউরোপের দাস প্রথা

 

"দাস প্রথা" বলতে সাধারণত একটি সমাজ বা সামাজিক ব্যবস্থার অংশে মানুষ যারা অন্য ব্যক্তিদের অধীনে কাজ করে এবং তাদের সেবা প্রদান করে তাদের উপর নির্ভরশীল থাকেন। এই প্রথার অন্তর্ভুক্তি বিভিন্ন সমাজের মধ্যে ভিন্ন ভাবে থাকে এবং এটি সাধারণত ঐতিহাসিক সম্প্রদায় বা সমাজের ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই প্রথার নামে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভিন্ন ভাবে প্রতিষ্ঠার অন্তর্ভুক্তি থাকে।

"দাস প্রথা" বা "গুলাম প্রথা" হলো একটি ঐতিহাসিক অবস্থা, যেখানে একব্যাপী মানবাধিকার এবং মানব নিয়ন্ত্রণের অবস্থা রয়েছে। এই প্রথার মৌলিক অনুভুতি বিভিন্ন সমাজের ইতিহাসে থাকে, কিন্তু এটি সাধারণত যুগান্তরের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল, যেমন মধ্যযুগে এবং আধুনিক ইউরোপে প্রাচীনকালে। ইউরোপের দাস প্রথা উদ্ভবের সাথে সাথে সম্প্রতির ধর্ম, সামাজিক ও আর্থিক সাংস্কৃতিক কাঠামোর গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ভারতে ক্রীতদাস প্রথা - Adhunik Itihas

দাস প্রথার সাথে সম্পর্কিত মূল বিষয়গুলি নিম্নলিখিত:

 

উৎপত্তি ও বিকাশ:

  • দাস প্রথা প্রাচীন ইউরোপে প্রারম্ভিক যুগে উৎপন্ন হয়। এটি প্রাচীন গ্রীক-রোমান সভ্যতার উপর ভিত্তি করে গঠিত হয়।

 

রোমান দাস প্রথা:

  • রোমান সাম্রাজ্য ইউরোপে দাস প্রথার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ছিল। রোমান সাম্রাজ্য ছিল একটি শক্তিশালী এবং বিস্তৃত সাম্রাজ্য, এবং তারা বিভিন্ন অঞ্চলে দাস নিয়েছিলেন এবং তারা দাসদের প্রতি হুমকি এবং প্রবৃদ্ধি করেছিলেন।

 

মিডিভেল পিরায়াডে দাস প্রথা:

  • মিডিভেল ইউরোপে দাস প্রথা ধারণ করেছিল এবং এটি ক্রৈসট সম্রাট দ্বারা প্রচারিত হয়েছিল। গ্রীক-রোমান আদালত ও ধর্মীয় প্রথা দ্বারা আস্তিত্ব ধারণ করা হয়েছিল, এবং এটি অধিকাংশে মধ্যযুগে পর্যবেক্ষণের অধীনে রয়েছিল।

 

আউট অফ ফিউডালিজম এবং রিনেসাসঁ:

  • এই যুগে দাস প্রথা কমে যায়, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে। আউট অফ ফিউডালিজম এবং রিনেসাংস অধীনে, মানুষদের অধিকার এবং স্বাধীনতা বাড়ায়, এবং এই সময়ে দাস প্রথা ধ্বংস হয়ে যায়।

 

আন্তর্জাতিক দাস বাজার:

  • আন্তর্জাতিক দাস বাজার ইউরোপে দাস প্রথা বাড়াতে সাহায্য করে। এই সময়ে, দাস বিপণি হয় এবং ইউরোপীয় দেশের মধ্যে ব্যাপক অভিজাত প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

 

অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রস্তুতি:

  • দাস প্রথা একটি প্রভাবশালী অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ব্যবস্থা গঠন করে। অধিকাংশ ইউরোপীয় দেশের অর্থনৈতিক আধুনিকতার সম্মুখীন করে এই প্রথার বিভিন্ন সংস্করণ রয়েছে।

 

রাজনৈতিক ও সামরিক ব্যবস্থা:

  • দাস প্রথা একটি গোলাম অর্থনীতির সাথে সম্পর্কিত ছিল, এবং এটি প্রায়ই বৃহত্তর সামরিক শক্তির অধীনে বা নির্বাচিত ব্যক্তিদের নিয়ন্ত্রিত হতে পারে।


সংস্কৃতি ও ধর্ম
:

  • দাস প্রথা ইউরোপীয় সংস্কৃতি এবং ধর্মের উন্নতি ও বিকাশের সাথে সম্পর্কিত ছিল। ধারাবাহিকভাবে, দাসদের ব্যক্তিগত বা বৈচিত্রিক ধর্ম পরিপ্রেক্ষিতে বাধাও বৃদ্ধি পেয়েছিল।

 

পরিষ্কারতা এবং ন্যায় ব্যবস্থা:

  • দাস প্রথা ইউরোপের অধিকাংশ রাজনৈতিক ও আর্থিক ব্যবস্থার সাথে সম্পর্কিত ছিল এবং এটি অধিকাংশ রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ভিত্তি হত।

 

এই প্রথার শেষকালে, এটি ইউরোপের রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা, সংস্কৃতি এবং অর্থনৈতিক সংস্থা উন্নতি এবং বিকাশের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল। যার ফলে এই প্রথা বিভিন্ন স্থানে প্রভাবশালী হয়েছিল, এবং সেই প্রভাব এখনও ইউরোপের সামাজিক, আর্থিক এবং রাজনৈতিক গঠনে সঙ্গীন।

 

ধন্যবাদ....

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment