শিক্ষা হলো মানুষের জ্ঞান, দক্ষতা, সংস্কার, মর্যাদা এবং বুদ্ধিমত্তা উন্নত করার একটি পদ্ধতি। এটি আমাদেরকে দুর্নীতি থেকে দূরে ধরে দেয়, সৃষ্টিতে সংজ্ঞা এবং সৃষ্টিকর্মের ধারা বুঝতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে একটি উন্নত সমাজের পথে পরিচালিত করে। শিক্ষা প্রায় সব সময় পরিবেশ, অর্থনৈতিক অবস্থা, সামাজিক সংস্কৃতি এবং ব্যক্তিগত প্রার্থনা দেখে একটি অবস্থান প্রাপ্ত করে।
ক) জ্ঞানের অর্থ: শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ প্রাপ্ত জ্ঞান অনেক বিভিন্ন শ্রেণির জীবন সম্পর্কে, বিজ্ঞানে, সাহিত্যে, ইতিহাসে, সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। এই জ্ঞান মানুষের চিন্তার গভীরতা ও দৃষ্টিকে প্রশংসনীয় উপায়ে প্রশ্ন ও উত্তর করে।
খ) দক্ষতা ও প্রশিক্ষণের অর্থ: শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করে যা তার ক্যারিয়ার এবং জীবনে কাজে লাগে। এই দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ তার সম্পর্কের গুরুত্ব বাড়িয়ে তার জীবনকে উন্নত করে।
গ) মনোবিজ্ঞানের অর্থ: শিক্ষা মাধ্যমে মানুষ নিজের মনোবিজ্ঞান নিয়ে অধ্যায়ন করে নিজের মনের কাজ সম্পর্কে বুঝে আসে এবং সেই ধরনের দক্ষতা অর্জন করে যা তার স্বাস্থ্যের মাধ্যমে তার জীবন উন্নত করে।
ঘ) সামাজিক সাংঘাতিক শিক্ষা: শিক্ষা মানুষকে সামাজিকভাবে সচেতন করে তাদেরকে সামাজিক মানুষ হিসেবে করে দেয়। এটি তাদের দায়িত্ব ও ব্যবহারও শেখায়।
ঙ) আচরণ শিক্ষা: শিক্ষা মানুষকে উচিত আচরণ শেখায়। এটি শিক্ষার অন্যতম মূল উদ্দেশ্যের মধ্যে প্রথমটি।
প্রাথমিক ধারণা: শিক্ষা প্রাথমিকভাবে মানবের জীবনের স্বাভাবিক এবং সামাজিক দিকগুলির জন্য প্রয়োজন। এটি শিক্ষার প্রথম ধাপ হিসাবে অভিহিত হয়।
সামাজিক পরিবেশে অভিজ্ঞতা: শিক্ষা সামাজিক পরিবেশে অভিজ্ঞতা এবং সংবাদের মাধ্যমে মানুষকে আলোচনা, বুঝতে এবং পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞ দক্ষতা বা পেশাদারি প্রশিক্ষণ: শিক্ষা মানুষকে বিশেষজ্ঞ দক্ষতা শেখানোর মাধ্যমে তাদেরকে পেশাদারি প্রশিক্ষণ দেয়।
স্থান: শিক্ষার পরিধি বিভিন্ন স্থানে সমাপ্ত হতে পারে, যেমন বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অনলাইন প্লাটফর্ম ইত্যাদি।
সময়: শিক্ষার পরিধি সময়ের সাথে সীমাবদ্ধ, যেমন শিক্ষার পরিধি বছরের নির্দিষ্ট সময়কালে সমাপ্ত হতে পারে বা একটি পরিপাটিত কোর্সের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট সময়কালে সমাপ্ত হতে পারে।
সাধারণ পরিস্থিতি: শিক্ষার পরিধি প্রায় সাধারণ পরিস্থিতিতে ঘটে, যা শিক্ষার বিভিন্ন আঙ্গুলে মোটামুটি প্রভাব ফেলে।
প্রশাসনিক এবং পাঠ্যক্রম পরিবর্তন: শিক্ষার পরিধি প্রশাসনিক পরিবর্তনের অধীনে থাকতে পারে, যেমন নতুন পাঠ্যক্রম সংযোজন, স্কুল বা কলেজের নতুন শাখা অনুষ্ঠান, ইত্যাদি।
এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা প্রাকৃতিকভাবে গভীর বোধহয় এবং মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক ও মৌলিক সংস্থান সম্পর্কে আমাদের আলোচনা প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
ধন্যবাদ....