logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

শিক্ষার অর্থ, প্রকৃতি এবং পরিধি


শিক্ষার অর্থ, প্রকৃতি এবং পরিধি

 

শিক্ষা হলো মানুষের জ্ঞান, দক্ষতা, সংস্কার, মর্যাদা এবং বুদ্ধিমত্তা উন্নত করার একটি পদ্ধতি। এটি আমাদেরকে দুর্নীতি থেকে দূরে ধরে দেয়, সৃষ্টিতে সংজ্ঞা এবং সৃষ্টিকর্মের ধারা বুঝতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে একটি উন্নত সমাজের পথে পরিচালিত করে। শিক্ষা প্রায় সব সময় পরিবেশ, অর্থনৈতিক অবস্থা, সামাজিক সংস্কৃতি এবং ব্যক্তিগত প্রার্থনা দেখে একটি অবস্থান প্রাপ্ত করে।

 

শিক্ষার অর্থ (Meaning of Education):

  • শিক্ষার অর্থ মৌলিকভাবে বিদ্যালয়ের মাধ্যমে সংগ্রহকৃত জ্ঞান বা শিক্ষানীতি নয়, বরং এটি একটি ব্যক্তিগত এবং সামাজিক প্রক্রিয়ার ফলাফল হিসেবে পরিভাষিত হতে পারে। শিক্ষা মাধ্যমে মানুষের মনোবুদ্ধিক এবং ব্যক্তিত্ব বিকাস হয়, তার অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায়, দারিদ্র্য ও অবসাদ নিবারণ হয়, এবং সমাজের জন্য গুণমানের উন্নতি হয়। শিক্ষা মানব সমাজের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক ব্যবস্থা যা জ্ঞান, দক্ষতা, ধর্ম, সংস্কার, ও আচরণ ইত্যাদির মাধ্যমে মানব ব্যক্তিত্বের পরিমার্জন করে। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ সমাজে সংগঠিত হয়, বিভিন্ন নীতি ও ব্যবস্থার সাথে পরিচিত হয়, নতুন দক্ষতা অর্জন করে, জীবনের সমস্যা সমাধানের দিকে মানুষকে তৈরি করে, নীতি ও মৌলিক মূল্যগুলির বিকাশে অবদান রেখে থাকে। এতে মানুষ নিজের উদ্যোগ, সৃজনশীলতা এবং সামাজিক দায়িত্ব বৃদ্ধি পায়। 

শিক্ষার অর্থের বিভিন্ন দিক:

ক) জ্ঞানের অর্থ: শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ প্রাপ্ত জ্ঞান অনেক বিভিন্ন শ্রেণির জীবন সম্পর্কে, বিজ্ঞানে, সাহিত্যে, ইতিহাসে, সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়। এই জ্ঞান মানুষের চিন্তার গভীরতা ও দৃষ্টিকে প্রশংসনীয় উপায়ে প্রশ্ন ও উত্তর করে।

খ) দক্ষতা ও প্রশিক্ষণের অর্থ: শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করে যা তার ক্যারিয়ার এবং জীবনে কাজে লাগে। এই দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ তার সম্পর্কের গুরুত্ব বাড়িয়ে তার জীবনকে উন্নত করে।

গ) মনোবিজ্ঞানের অর্থ: শিক্ষা মাধ্যমে মানুষ নিজের মনোবিজ্ঞান নিয়ে অধ্যায়ন করে নিজের মনের কাজ সম্পর্কে বুঝে আসে এবং সেই ধরনের দক্ষতা অর্জন করে যা তার স্বাস্থ্যের মাধ্যমে তার জীবন উন্নত করে।

ঘ) সামাজিক সাংঘাতিক শিক্ষা: শিক্ষা মানুষকে সামাজিকভাবে সচেতন করে তাদেরকে সামাজিক মানুষ হিসেবে করে দেয়। এটি তাদের দায়িত্ব ও ব্যবহারও শেখায়।

ঙ) আচরণ শিক্ষা: শিক্ষা মানুষকে উচিত আচরণ শেখায়। এটি শিক্ষার অন্যতম মূল উদ্দেশ্যের মধ্যে প্রথমটি।

 

প্রকৃতি (Nature):

  • শিক্ষা মানে আসলে জ্ঞান, দক্ষতা, ধর্ম, মর্যাদা, অধিকার, নীতি ইত্যাদির অর্জন বা অনুভবের পথ। শিক্ষা একটি পদ্ধতি যা একজন ব্যক্তির মনের বা আত্মার উন্নতি, সমৃদ্ধি এবং সম্পূর্ণতা করে। শিক্ষা একটি প্রক্রিয়া যা জীবনের সম্পূর্ণ প্রাসঙ্গিকতা বা অভিজ্ঞতার প্রতি প্রতিক্রিয়া হিসাবে শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত করে। এটি জীবনের প্রতি সেকেন্ডে সম্প্রসারিত হয়, সামগ্রিকভাবে ব্যক্তির আচরণ, ধারণা এবং নীতি আকারে বিকাশ পায়।

 

প্রাথমিক ধারণা: শিক্ষা প্রাথমিকভাবে মানবের জীবনের স্বাভাবিক এবং সামাজিক দিকগুলির জন্য প্রয়োজন। এটি শিক্ষার প্রথম ধাপ হিসাবে অভিহিত হয়।

সামাজিক পরিবেশে অভিজ্ঞতা: শিক্ষা সামাজিক পরিবেশে অভিজ্ঞতা এবং সংবাদের মাধ্যমে মানুষকে আলোচনা, বুঝতে এবং পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

বিশেষজ্ঞ দক্ষতা বা পেশাদারি প্রশিক্ষণ: শিক্ষা মানুষকে বিশেষজ্ঞ দক্ষতা শেখানোর মাধ্যমে তাদেরকে পেশাদারি প্রশিক্ষণ দেয়।

 

পরিধি (Environment):

  • শিক্ষার পরিধি বা ব্যাপারিকতা হলো সেই পরিসংখ্যান ও পরিধি যা শিক্ষা কার্যক্রম বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আগাম ও পুনঃপুনঃ বিকাশ করে থাকে। এটি অনেকগুলি দৃষ্টিভঙ্গি, শিক্ষা প্রণালী, উদ্দীপনা ও শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রস্তুতির মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়। শিক্ষার পরিধি কোন নির্দিষ্ট মান বা সীমা নয়, এটি প্রতিটি শিক্ষার প্রতিষ্ঠানে একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং সামাজিক সংস্কারের ফলাফল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

স্থান: শিক্ষার পরিধি বিভিন্ন স্থানে সমাপ্ত হতে পারে, যেমন বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অনলাইন প্লাটফর্ম ইত্যাদি।

সময়: শিক্ষার পরিধি সময়ের সাথে সীমাবদ্ধ, যেমন শিক্ষার পরিধি বছরের নির্দিষ্ট সময়কালে সমাপ্ত হতে পারে বা একটি পরিপাটিত কোর্সের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট সময়কালে সমাপ্ত হতে পারে।

সাধারণ পরিস্থিতি: শিক্ষার পরিধি প্রায় সাধারণ পরিস্থিতিতে ঘটে, যা শিক্ষার বিভিন্ন আঙ্গুলে মোটামুটি প্রভাব ফেলে।

প্রশাসনিক এবং পাঠ্যক্রম পরিবর্তন: শিক্ষার পরিধি প্রশাসনিক পরিবর্তনের অধীনে থাকতে পারে, যেমন নতুন পাঠ্যক্রম সংযোজন, স্কুল বা কলেজের নতুন শাখা অনুষ্ঠান, ইত্যাদি।

 

এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা প্রাকৃতিকভাবে গভীর বোধহয় এবং মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক ও মৌলিক সংস্থান সম্পর্কে আমাদের আলোচনা প্রসারিত করতে সাহায্য করে।

ধন্যবাদ....

 
 
Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment