আদিম কালের মানবসমাজের সমাজবিজ্ঞান ও ভৌত বিজ্ঞানের প্রগতি
![](https://www.shottershondhane.com/wp-content/uploads/2020/05/5-3-300x225.jpg)
আদিম কালের মানবসমাজে সমাজবিজ্ঞান এবং ভৌত বিজ্ঞানের প্রগতি সম্পর্কে ধর্মঘট, প্রাচীন সমাজের বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সমাজবিজ্ঞান:
-
সমাজের সংস্থানীতি: প্রাচীন সমাজে সমাজবিজ্ঞানের মধ্যে সমাজের সংস্থানীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। এই সংস্থানীতি মানুষের সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, সমাজ অর্থনীতি এবং সামাজিক পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
-
পরম্পরাগত সংস্কৃতি এবং রীতির অনুরূপ সমাজ পরিচালনা: আদিম সমাজে পরম্পরাগত সংস্কৃতি এবং রীতির অনুযায়ী সমাজের নীতি এবং পরিচালনা করা হত। এটি সমাজের একটি প্রাথমিক উপায় ছিল সম্প্রদায়, পারিবারিক নেতৃত্ব, এবং অনুসরণের মাধ্যমে এই সমাজগুলির সমাজের বৈশিষ্ট্য এবং সমাজের প্রভাব থেকে বোঝার প্রস্তুতি।
ভৌত বিজ্ঞান:
-
প্রাচীন প্রকৃতি বিজ্ঞান: আদিম সমাজে ভৌত বিজ্ঞানের অগ্রগতিও ছিল। প্রাচীন মানব সমাজে প্রাচীন ভৌত বিজ্ঞানের সৃষ্টির মাধ্যমে প্রকৃতি এবং বিশ্ব পরিবর্তন নিয়ে ভৌত বিশ্লেষণ করা হতো।
-
তারকা গবেষণা: প্রাচীন সমাজে তারকা গবেষণা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। নেতারা এই ভৌত জগৎ এবং উপগ্রহ অনুসন্ধানে অংশ গ্রহণ করা হতো, এবং এই অনুসন্ধান করা হতো বহুদূর অস্থায়ী রাষ্ট্রের সম্পদ পৃথিবীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিন্যাস হয়।
-ধন্যবাদ