১২০০ সালে জার্মানির সামাজিক ব্যবস্থা একটি অত্যন্ত পরিবর্তনশীল সময়ের মধ্যে ছিল। এই সময়ে জার্মানি বিভিন্ন রাজপ্রাসাদের নীতিমালা অনুসরণ করে, একইসাথে বিভিন্ন সামাজিক স্থানের মধ্যে একটি সমঞ্জস্যপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ছিল।
জার্মানি তখন বিভিন্ন রাজপ্রাসাদের আওতায় ছিল, যা প্রায়ই ভৌগোলিক অঞ্চলের উপর নির্ভর করত। উদাহরণস্বরূপ, সাকসন-আনহাল্ট এবং বাভেনবার্গের রাজপ্রাসাদে বিশেষভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল সামাজিক ও আর্থিক উন্নয়ন। এই রাজপ্রাসাদগুলির অধীনে গ্রামীণ ও নগরীয় এলাকার জনগণ প্রতিষ্ঠানিক বা শ্রমিক হিসেবে জীবন যাপন করত।
জার্মানির সামাজিক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল বৌদ্ধিক ও সাংস্কৃতিক প্রভূতির সমৃদ্ধতা। এই সময়ে বৌদ্ধিক প্রভূতির বিকাশ সুতরাং শিক্ষা, শিল্প, ও প্রথাগত বিজ্ঞানের প্রসারের মাধ্যমে ঘটে। গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের প্রসার হোক তাঁরা প্রকৃত রাজপ্রাসাদে নির্মিত মন্দির, গুমটি সহ ধাতুর বিভিন্ন প্রায়ই রঙিন মূর্তিতে প্রকাশ পেয়ে। প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং বিশেষভাবে ভারসাম্যপূর্ণ শিক্ষা জার্মান সমাজের বৌদ্ধিক উন্নতির একটি কী উপাদান ছিল।
জার্মানির সামাজিক ব্যবস্থার মধ্যে ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এই সময়ে ক্রাইস্টিয়ানিটি জার্মান সমাজের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল, তবে যেহেতু বৌদ্ধিক প্রভূতির প্রসার ঘটছিল, তার ফলে বৌদ্ধিক ও দার্শনিক চিন্তার বৈচিত্র্য ও ব্যবহার বেশি ছিল।
এইভাবে, ১২০০ সালে জার্মানির সামাজিক ব্যবস্থা একটি পরিবর্তনশীল এবং বিবিধ ক্ষেত্রে সমৃদ্ধ ছিল, যা তাদের সামাজিক, বৌদ্ধিক এবং ধর্মীয় সৃষ্টির উন্নতিতে প্রভাবিত করে।
-ধন্যবাদ