চার্লমাগনের সাশ্রয়ী সাম্রাজ্যের মূল গঠন
চার্লমাগন সাশ্রয়ী সাম্রাজ্য অথবা মারলিঙ্গিয় সাম্রাজ্য সাম্রাজ্যতন্ত্রের একটি উদাহরণ ছিল যা ৮ই শতাব্দীর প্রারম্ভে এলানরা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মুক্ত বাংলা অঞ্চল বা আধুনিক বাংলাদেশ, আন্দামান ও নিকোবার দ্বীপপুঞ্জ, বিলেক এবং কারিবিয়ার কিছু অংশকে আবার সংযুক্ত করেছিল। এই সাম্রাজ্যের অধিপতি চার্লমাগন, যিনি ১১ম শতাব্দীর মধ্যে জন্মগ্রহণ করেন, এই সাম্রাজ্যে অবস্থিত ছিলেন।
চার্লমাগন একজন ব্যক্তির নাম ছিলেন যিনি এই সাম্রাজ্যের প্রথম রাজা ছিলেন। এই সাম্রাজ্যের গঠনের প্রাথমিক ধারণা ছিল একটি মৌলিক প্রকারের সাম্রাজ্যবাদ, যা মৌলিকভাবে চার্লমাগনের সন্তানদের ব্যক্তিগত অধিকার এবং সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণের উপর ভিত্তি করে। চার্লমাগন এই প্রথম রাজ্য গঠনের প্রধান কারণ ছিলেন একজন শক্তিশালী নেতা হিসেবে এবং তার সামর্থ্য ও ক্ষমতার ফলে সম্রাজ্যের অধিকারের সৃষ্টি।
এই সাম্রাজ্যে শাসনের ক্ষেত্রে একটি কৃষ্টমার্গের সার্বিক প্রকারে প্রবর্তন হয়েছিল, যা চার্লমাগনের নেতৃত্বে একটি স্থিতিশীল বাংলা অঞ্চলের গঠন করেছিল। এই সাম্রাজ্যের সীমানা বিস্তারিত ভাবে নির্ধারণ করা হয়নি, কিন্তু এর প্রাসাদে বিশাল অঞ্চলের অংশ ছিল বাংলা অঞ্চল, যা এখন বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত।
চার্লমাগন সাশ্রয়ী সাম্রাজ্যের শাসনে সংস্কৃতি, শিক্ষা, শিল্প, ও বিজ্ঞানের উন্নতি হয়েছিল। এই সাম্রাজ্যের শাসনের উপর বৈষম্য এবং নীতিমূলকভাবে ভাগাভাগি ছিল, যা এই সাম্রাজ্যের সংরক্ষণের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। এটি ব্যক্তিগত অধিকার এবং দায়িত্বের উপর ভিত্তি করে তার সন্তানদের সাম্রাজ্যের প্রশাসন ও নিয়ন্ত্রণে আমল করে।
চার্লমাগনের সাশ্রয়ী সাম্রাজ্যের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:
চার্লমাগনের সাশ্রয়ী সাম্রাজ্যের গঠন অনেকটা অস্বস্তির মধ্যে ঘটেছিল এবং পরবর্তী সময়ে এটি অনেকটা পরিবর্তন এবং উন্নতির অভাবের সাম্রাজ্যিক স্থানে পরিণত হয়েছিল।
ধন্যবাদ..