logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

ন্যাপোলিয়ন বিজয়ের পর জার্মানির ইতিহাস


ন্যাপোলিয়ন বিজয়ের পর জার্মানির ইতিহাস

ন্যাপোলিয়ন বিজয় পরে জার্মানির ইতিহাসে কিছু মৌলিক পরিবর্তন ঘটে। এই পর্যায়ে জার্মানি রাষ্ট্র উদ্ভব করে উঠে, কারণ ন্যাপোলিয়ন যুদ্ধে ফরাসি অধীন জার্মান রাজ্যগুলি বিস্তৃত হয়েছিলেন। এরপরের কয়েক দশকে, প্রথম পরিবারের সাম্য ঘটে এবং গার্মান জাতি একত্রে একটি জাতির রূপে গঠিত হতে শুরু করে।

নেপোলিয়নীয় যুদ্ধ - উইকিপিডিয়া

  • জার্মানির ইতিহাসে প্রধানত দুটি বৃহত্তর ইভেন্ট হলো বিশ্বযুদ্ধ I এবং বিশ্বযুদ্ধ II। বিশ্বযুদ্ধ I এর পরে, জার্মানি একটি পরাজিত জাতির হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠে, যা কয়েকটি প্রধান পরিবর্তনের সৃষ্টি করে, যেমন সামরিক আর্মস বাতিল ও নবাগত সরকার গঠন। এটির পরিণামে জার্মানি একটি পরাজিত দেশ হিসেবে পরিচিত হয়েছিল, যা একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুবাদ সংগ্রহের ফলাফল ছিল।
  • এই অবস্থায়, ভারত রাষ্ট্রীয় সংগঠনের উত্থান এবং নাজি দলের আগ্রহ জন্ম নেয়। আদালতের নেতৃত্বে এই দল নির্দিষ্ট একটি নীতিমালা বাস্তবায়িত করে, যা নাজিজত বা নাজি বিচার হিসেবে পরিচিত হয়। এটি জার্মান রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় সংগঠনের পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠান থেকে অনেকটাই পালিত করে।
  • তারপরে, জার্মানি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে একটি পরাজিত রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হয়, এবং নাজি পতনের পর একটি মানবিক স্থিতির নির্মাণের কাজ শুরু করে। বাস্তবায়নে, জার্মানি উত্তর আমেরিকার সঙ্গে একটি বৈপ্লবিক সহযোগিতা বাস্তবায়িত করে এবং ইউরোপের সাথে একটি নতুন সম্পর্ক তৈরি করে।
  • বিশ্বযুদ্ধ II এর পরে, জার্মানি দিকনির্দেশনা নেয় এবং একটি দেশ হিসেবে নির্দিষ্ট হয়, যা আধুনিক ইউরোপীয় সংস্কৃতির একটি অংশ হিসাবে পরিচিত হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি পরিবর্তনগুলি রয়েছে, যেমন জার্মান সংঘাতটির সমাপ্তি, ইউরোপের একক মানচিত্রে জার্মানির স্থানান্তর, এবং জার্মান জাতির অধিকারের গঠন।

সারাদেশে জার্মানি একটি প্রভাবশালী অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত শক্তি হিসেবে পরিচিত, এবং এটি ইউরোপের অর্থনৈতিক সহিতকারের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য। জার্মান সংঘাত ও ইউরোপের এককতা নিরাপত্তা বিষয়ে বৃহত্তর ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে জার্মানি এখন একটি পর্যাপ্ত অবস্থায় রয়েছে।

ধন্যবাদ..

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment