প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিকাশে অগ্রগতি হয়েছিল যা আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উদ্ভবের মাধ্যমে ভারতের অসংখ্য সাধারণ মধ্যে বিপণিত হয়েছে। প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে উন্নতির অংশগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
-
গণিত ও গাণিতিক ধারণা: প্রাচীন ভারতীয় গণিত ও গাণিতিক ধারণা অবশ্যই উল্লেখযোগ্য। ভারতীয় গণিতজ্ঞদের একে অপরের সঙ্গে প্রতিস্থাপন ও আলোচনা সম্পর্কের মাধ্যমে বিশিষ্ট গণিতিক সিদ্ধান্ত এবং সূত্রের উত্থান হয়েছিল, যেমন ব্রাহ্মগুপ্ত, আর্যভট্ট, ভাস্করাচার্য, আর্যভট্টা ইত্যাদি।
-
চিকিৎসা ও ঔষধ বিজ্ঞান: প্রাচীন ভারতে চিকিৎসা ও ঔষধ বিজ্ঞানের উন্নতি আছে। চরক, সুশ্রুত, আর্যভট্ট ইত্যাদি চিকিৎসা বিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তারা মানব শারীরিক এবং মানসিক রোগের চিকিৎসা, ঔষধ প্রণালী এবং চিকিৎসার উপায়ের বিষয়ে বিশেষভাবে অধ্যয়ন এবং অনুসন্ধান করেন।
-
খগোল বিজ্ঞান: প্রাচীন ভারতে খগোল বিজ্ঞান এবং উপগ্রহ পর্যালোচনার ক্ষেত্রে অদ্ভুত অগ্রগতি হয়েছিল। বৃহস্পতিবিদ্যা (জয়তিষ্ক), অর্কেন্দ্র, আর্যভট্ট ইত্যাদি বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন প্রকারের নক্ষত্র, গ্রহ, সূর্য এবং চন্দ্রের পদত্যাগ, গতি, আকৃতি ইত্যাদি নিয়ে অনুসন্ধান এবং প্রথম শিক্ষা এনেছিলেন।
-
গণিতিক নক্ষত্রবিজ্ঞান: ভারতীয় বিজ্ঞানীরা প্রাচীনকালে গণিতিক নক্ষত্রবিজ্ঞানের উন্নতি করেন। গণিতিক নক্ষত্রবিজ্ঞান সম্পর্কে তারা বিভিন্ন গণিতিক সিদ্ধান্ত, সূত্র, আর ফর্মুলা তৈরি করেন।
এসব অংশে প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির অগ্রগতি কার্যকরী ছিল, যা আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মৌলিক অংশ তৈরি করে। এই উন্নতির অংশের প্রভাব বিপুল এবং আমাদের দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধিকাংশই প্রাচীন ভারতীয় ধারণার উল্লেখ থাকে।
ধন্যবাদ..