logo CBCE Skill INDIA

Welcome to CBCE Skill INDIA. An ISO 9001:2015 Certified Autonomous Body | Best Quality Computer and Skills Training Provider Organization. Established Under Indian Trust Act 1882, Govt. of India. Identity No. - IV-190200628, and registered under NITI Aayog Govt. of India. Identity No. - WB/2023/0344555. Also registered under Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises - MSME (Govt. of India). Registration Number - UDYAM-WB-06-0031863

Networking - নেটওয়ার্কিং


নেটওয়ার্ক শব্দটি আমরা প্রত্যেকেই শুনেছি এটি এমন এক ধরনের সিস্টেম যেখানে একসাথে কাজ করা অথবা সবাই মিলে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান করা হয়ে থাকে৷ নেটওয়ার্কের এই আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমানে পুরো পৃথিবীর মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় নিত্যদিনের কাজকে সহজ ও সরল করে তুলতে পেরেছে৷ বেশ কয়েক বছর আগেকার পৃথিবীর দিকে ঘুরে তাকালে আমরা দেখতে পারি আগেকার মানুষ একটি রাজ্য থেকে অপর রাজ্য বা দেশে কোন খবর পাঠাতে হলে একমাত্র চিঠির উপর নির্ভরশীল হতে হতো তাদের৷ আর চিঠির মাধ্যমে খবরা-খবর পৌঁছাতেও বেশ অনেকটা সময় লেগে যেত চিঠি নির্ধারিত গন্তব্যস্থানে পৌঁছাতে৷ এমনও দেখা গেছে কখনো হয়তো সময়ে পৌঁছানো তো দূরের কথা চিঠিই পৌঁছাতো না অপর ব্যক্তির কাছে৷ এর ফলে যোগাযোগের প্রক্রিয়ায় ত্রুটির সৃষ্টি হতো৷ information পাঠানোর এই প্রক্রিয়াটি পুরোনো হলেও এটি এক ধরনের নেটওয়ার্কিং৷
            আগে চিঠির মাধ্যমে কোন ইনফরমেশন পাঠানো অনেক কষ্টকর ছিল কিন্তু বর্তমানে নেটওয়ার্ক এত উন্নতি পর্যায়ে চলে এসেছে যে message, text, photo, documents, songs, video ইত্যাদি mobile phone, internet, social media ইত্যাদির সাহায্যে যেকোনো information ঘরে বসেই খুব সহজেই শেয়ার করা সম্ভব৷ অর্থাৎ, বর্তমানে তথ্য আদান-প্রদান খুব সহজ ও সোজা কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ আর এটাই হচ্ছে বর্তমান পৃথিবীর আধুনিক নেটওয়ার্কিং৷
            চলুন এবার এই নেটওয়ার্কিং ব্যাপারে সমস্ত খুঁটিনাটি জেনে নেই এটি কিভাবে কাজ করে, নেটওয়ার্ক কত প্রকার, এর সুবিধা ও অসুবিধা, প্রয়োজনীয়তা,গুরুত্ব ইত্যাদি বিষয় বিশ্লেষণ করার আগে নেটওয়ার্ক কাকে বলে চলুন  সে সম্পর্কে একটু জেনে নেই৷

নেটওয়ার্ক কাকে বলে (what is network) ?

যখন একাধিক কম্পিউটার একে-অপরের সঙ্গে কোনো তার বা বেতার ( wired or wireless) এর সাহায্যে connected অথবা মিলিত হয়ে থাকে তখন সেটাকে নেটওয়ার্ক বলা হয়৷ 
নেটওয়ার্ক শব্দটির অর্থ হচ্ছে- যে কোন মাধ্যমে একটি কম্পিউটারের সঙ্গে অপর একটি কম্পিউটারের জোড়া লাগানো৷ অর্থাৎ এই পদ্ধতিটি তারের সাহায্যে এবং তার ছাড়াও হতে পারে৷ যেমন- মাঝে মাঝে নেটওয়ার্ক তৈরির জন্য Cable বা তারের প্রয়োজন পরে আবার কখনো Cable ছাড়াই wireless নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করা যায়৷
সহজ অর্থে, নেটওয়ার্ক হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রের মধ্যে পারস্পারিক তথ্যের আদান-প্রদান এবং নেটওয়ার্কের অন্যান্য সুবিধা ভাগ করে নেটওয়ার্কের জন্য দুই বা ততোধিক বৈদ্যুতিক যন্ত্রের আন্তঃসংযোগ৷
আর, একটির সঙ্গে অপর কম্পিউটার সংযুক্ত হয়ে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কার্যসম্পাদন করলে তাকে বলা হয় কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং৷
ইন্টারনেট হচ্ছে নেটওয়ার্কের সবচেয়ে বড় ও সব থেকে শ্রেষ্ঠ একটি উদাহরণ৷ কেননা, বর্তমানে আধুনিক পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষকে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রেখেছে ইন্টারনেট৷ বিশ্বের সবথেকে বড়ো, ব্যস্ততম ও অধিক ব্যবহৃত একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং হচ্ছে এই ইন্টারনেট৷

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কি?
দুই বা তার বেশি কম্পিউটার যখন একে অপরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তারা নিজেদের মধ্যে ইনফর্মেশন আদান-প্রদান করে তখন তাকে বলা হয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক৷
কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর কার্য পরিচালনা করে ইন্টারনেট৷ এবং যে কম্পিউটার ইনফর্মেশন গ্রহণ করতে প্রধান ভূমিকা হিসেবে কাজ করে তাকে বলা হয় সার্ভার কম্পিউটার৷

               বিশ্বের সর্বপ্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্কের নাম কি ?

ARPANET হচ্ছে বিশ্বের সর্বপ্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক৷ এই ARPANET এর পুরো নাম হচ্ছে, Advanced Research projects Agency Network.
1969 সালের 29 october প্রথম ARPANET এর মাধ্যমে একটি কম্পিউটার থেকে অপর একটি কম্পিউটারে Node - to - Node যোগাযোগের মাধ্যমে একটি মেসেজ পাঠানো হয়েছিল সেই মেসেজটি ছিল LOGIN .
এটা প্রথম large-scale, general - purpose Computer ছিল যার সাহায্যে ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটার ডিভাইসগুলোকে পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে৷

নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও কি কি ? 
কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রকারভেদ অনেক রয়েছে৷ তার মধ্যে প্রধান কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সাধারণত ছয় প্রকার৷ যথা -
i) PAN (personal area network)
ii) HAN (home area network)
iii) CAN (campus area network)
iv) LAN (local area network)
v) MAN (metropolitan area network)
vi) WAN (wide area network)
এসকল নেটওয়ার্ক সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো-
i) PAN (Personal Area Network) :-
যখন কোন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তির কাছ থেকে পার্সোনাল বা ব্যক্তিগতভাবে নেটওয়ার্ক নিয়ে থাকে তখন তাকে বলা হয় personal area network. এটি অনেক ছোট ধরনের নেটওয়ার্ক যা সাধারণত একটি ঘরের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে৷ PAN এর মধ্যে এক বা একাধিক কম্পিউটার পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে থাকতে পারে এছাড়াও telephone, video game console ইত্যাদি এই নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযুক্ত থাকতে পারে৷
এই Personal area network এ smartphone, tablets, personal digital assistant এরমধ্যে data প্রেরন করা সম্ভব৷ এ নেটওয়ার্ক এর রেঞ্জ সাধারণত 10 meters এর মধ্যে সীমাবদ্ধ।

ii) HAN ( Home Area Network) :- 
ঘরের মধ্যে সীমিত থাকে এই নেটওয়ার্ক৷ তবে এই ধরনের নেটওয়ার্ক শুধুমাত্র পার্সোনাল বা নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির মধ্যে সীমিত থাকে না৷ যখন পুরো পরিবার একটি নিজস্ব ঘরের মধ্যে থেকে কোন নেটওয়ার্ক তৈরি করে তখন তাকে Hume area network বলে।
সহজ কথায়, এরকম নেটওয়ার্ক ঘরে অথবা ছোট কোনো অফিসে তৈরি করা যায়৷
Home area network এর সাহায্যে অসংখ্য কম্পিউটার ডিভাইস গুলোর মধ্যে পরস্পর যোগাযোগ এবং শেয়ারিং স্থাপন করা যায়৷
এই নেটওয়ার্কের সাহায্যে কোন লোক তার নিজস্ব computer, mobile, smart TV, printer ইত্যাদি অন্যান্য device গুলোকে connected করতে সক্ষম৷ সুতরাং, internet connection share করা যায় এই home area network এর মাধ্যমে৷
iii) CAN (Campus Area Network) :-
এককথায় নির্দিষ্ট কোন জায়গা যেমন, কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর কাজকর্ম করবার জন্য এই campus area network এর ব্যবহার করা হয়৷
এই নেটওয়ার্ক যেহেতু কোনো একটি ক্যাম্পাসের মধ্যে সীমিত থাকে সেহেতু কেবলমাত্র সে ক্যাম্পাসের ছাত্র ও শিক্ষকরা এই  CAN ব্যবহার করতে পারবেন৷ এই ধরনের নেটওয়ার্ক local area network এরমধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে৷
iv) LAN (Local Area Network) :-
কোন একটি নির্দিষ্ট জায়গায় নির্দিষ্ট কোনো কাজ সম্পন্ন করার জন্য যে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয় তাকে বলা হয় local area network.
উদাহরণস্বরূপ, college, school, business, University, campus, office building, ইত্যাদি এ ধরনের এরিয়াতে LAN ব্যবহৃত হয়ে থাকে৷
HAN ও PAN এ তুলনায় LAN এর রেঞ্জ অনেক বেশি থাকে৷
এই নেটওয়ার্ক ছোট হলেও একটি বড় নেটওয়ার্ক হিসেবেও এটি কাজ করতে সক্ষম৷ single device থেকে আরম্ভ করে হাজার হাজার device এই local area network এর মাধ্যমে সংযুক্ত হতে পারবেন৷
v) MAN (Metropolitan Area Network) :-
এটি এমন এক ধরনের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক যেটা কিনা WAN থেকে ছোট আবার LAN থেকে বড় হয়৷ এই নেটওয়ার্ক একটি শহরের মধ্যে থাকা সমস্ত কম্পিউটারগুলোকে সংযোগ করতে পারে৷ যেমন- college, school, government office ইত্যাদি৷
MAN নেটওয়ার্কটি LAN এর থেকে বড় এবং প্রায় 10 km থেকে 100 km এরমধ্যে রেঞ্জ কবার করে থাকে৷
vi) WAN (wide Area Network) :-
অনেক দূর দূরান্ত পর্যন্ত কানেকশন বজায় রাখার জন্য এই wide Area Network কে ব্যবহার করা হয়৷ অর্থাৎ, যেকোনো বড় নেটওয়ার্ক যেটা একটি বিশাল ভৌগোলিক অঞ্চল নিয়ে ছড়িয়ে রয়েছে সেই নেটওয়ার্কে বলা হয় wide area network.
এক কথায়, পুরো পৃথিবীর মধ্যে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করার জন্য wide area network এর গুরুত্ব অপরিসীম৷
ইন্টারনেট হলো WAN এর সবচেয়ে বড় একটি উদাহরণ৷ কেননা, এই ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়েই পুরো পৃথিবীর সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখা যায়৷
MAN যেমন LAN ও PAN এর মধ্যে কানেকশন তৈরি করতে সাহায্য করে৷ ঠিক তেমনি wide area network- MAN, LAN, PAN এর মত সমস্ত নেটওয়ার্ক গুলোকে একই সঙ্গে কানেকশন তৈরি করতে সাহায্য করে৷

নেটওয়ার্ক কিভাবে তৈরি করা হয় ?

 একটি কম্পিউটার যখন একাধিক কম্পিউটার ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্ট হয় তখন সৃষ্টি হয় এটি নেটওয়ার্ক৷
এবং মূলত পাঁচটি উপাদান যেমন- 
১) sender
২) Receiver
৩) Message
৪) Protocol
৫) Transmission media এই উপাদান গুলির সংমিশ্রণের ফলেই সৃষ্টি হয় একটি নেটওয়ার্কের৷
          তাহলে চলুন এই পাঁচটি উপাদান সম্পর্কে ভালভাবে বুঝে নেই !
১) Sender :-
এটি নেটওয়ার্ক তৈরিতে সর্বপ্রথম প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হলো এই Sender কারণ, আমরা যখন কোন information অপর কোন ব্যক্তিকে কম্পিউটারের মাধ্যমে send করে থাকি তখন সবার আগে প্রয়োজন পড়ে নেটওয়ার্কের৷
আর Sender হল সেই কম্পিউটার ডিভাইসটি যেখানে সেই ডাটাটি রয়েছে যেটা আমরা নেটওয়ার্কের সাহায্যে অনান্য কম্পিউটার ডিভাইস এ পাঠাতে পারি৷
২) Receiver :-
Sender এরপরেই আসে Receiver এর কাজ৷ Receiver হচ্ছে সেই ডিভাইস যেটা অপেক্ষায় থাকে sender থেকে data কালেক্ট করার জন্য৷
একটি উদাহরণ স্বরূপ, আমার একটি কম্পিউটার আছে আর আমার এই কম্পিউটার থেকে আপনার থাকা কম্পিউটারে কিছু data শেয়ার করা হচ্ছে সেক্ষেত্রে আমার কম্পিউটার টি হবে Sender আর আপনার কম্পিউটারটি হবে Receiver .
৩) message :-
Message বলতে বোঝায় একটি কম্পিউটারে থাকা যেমন হতে পারে image, video, voice,  text, document ইত্যাদি আপনি আপনার কম্পিউটার থেকে অপর কোন কম্পিউটারে পাঠাবেন সেক্ষেত্রে আপনার কিছু তথ্য বা ডাটার দরকার পড়ে আর এটাকেই বলা হয় মেসেজ৷
৪) protocol :-
এটি এমন একটি set of rules যেটা কিনা Sender ও Receiver এই দুটোর সাহায্যে গ্রহণ করা হয়৷
অর্থাৎ, protocol ছাড়া দুটি ডিভাইস একে অপরের সঙ্গে কানেক্ট স্থাপন করতে পারলেও Communicate করতে পারবে না৷ কারণ এই নেটওয়ার্কের মধ্যে ডাটা বা ইনফরমেশন গুলো কে নানান ডিভাইসের মধ্যে কিভাবে transmitted করা হবে সেটা নির্ধারণ করে protocol.
৫) transmission media:- 
transmission media ব্যবহৃত হয় একটি device কে অপর device এর মধ্যে data transfer করার সময়৷ যেমন- wires, cable's, radio waves, phone lines, twisted pair cables ইত্যাদি ৷
             
            Network সৃষ্টি বা তৈরি করার মূল পাঁচটি উপাদান সম্পর্কে জানার পথ চলুন এবার জেনে নিই নেটওয়ার্কের মধ্যে ব্যবহৃত কিছু ডিভাইসগুলোর সম্পর্কে৷

নেটওয়ার্কের মধ্যে ব্যবহার করা বিভিন্ন ডিভাইস গুলোর নাম কি ?
দুটো নেটওয়ার্ক একে-অপরের সঙ্গে মিলিত হওয়ার ক্ষেত্রে এবং নেটওয়ার্কিং করার ক্ষেত্রে আমাদের কিছু নেটওয়ার্ক ডিভাইস ব্যবহার করতে হয় ৷ যথা-  
computer, servers, mainframes.
Smartphone, tablets, PDAS.
Cameras, printers, FAXS
Firewalls
Bridges
Repeaters
Modem
Switches
Hubs ইত্যাদি ৷

নেটওয়ার্ক এর কাজ ও তার প্রধান উদ্দেশ্য কী?
Information আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একটি computer network নানান রকমের কাজ করে থাকে৷ যেমন-
১) email, video, instant messaging প্রভৃতির মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের মধ্যে communication System তৈরি করা নেটওয়ার্ক এর প্রধান উদ্দেশ্য৷
২) printers, scanners, photocopiers এই রকমের নানান device গুলোর শেয়ার করতে৷
৩) একটি কম্পিউটার ডিভাইস থেকে অন্য কম্পিউটারে file share করার ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কের ভূমিকা অপরিসীম৷
৪) নানান রকমের remote system গুলির মধ্যে software ও operating programs গুলিকে শেয়ার করতে৷
৫) network user দের নানান information এবং data গুলো access ও maintain করার সুবিধা দেওয়া৷ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক কাজ করে থাকে৷

Network এর সুবিধা :- 
আধুনিক বর্তমান বিশ্বে এর চাহিদা মারাত্মক৷ পৃথিবীতে নেটওয়ার্কিং এর সুবিধা অসংখ্য রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি সুবিধা সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলো৷ যথা- 
১) computer networking এর মাধ্যমে দ্রুত ও নিরাপদ পদ্ধতিতে তথ্যের আদান-প্রদান করা যায়৷
২) networking কাজের গতি বৃদ্ধি করতে এবং অনেক সময় বাঁচাতে সাহায্য করে৷
৩) একটি ফাইল এর দুই বা তার বেশি কপি বিভিন্ন কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা যায় নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে৷
৪) কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাহায্যে ঘরে বসেই ডাক্তারের সাথে কথা বলা যায়৷ 
৫) .ব্যক্তিগত ও বুলেটিন বোর্ড গঠন করা যায়৷
৬) ই-মেইল প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায়৷ ইত্যাদি
৭) নেটওয়ার্ক এর সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার দুটোই শেয়ার করতে পারা যায়৷
Network এর অসুবিধা:-
Network এর যেমন অনেক ভালো দিক রয়েছে তেমনি কিছু খারাপ দিক অর্থাৎ অসুবিধাও লক্ষ্য করা যায়৷ যেমন- 
১) internet এ Personal information প্রকাশ হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে৷
২) internet এর মাধ্যমে কম্পিউটার ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে৷
৩) অনেক ক্ষেত্রে দক্ষ হ্যাকাররা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার সম্ভাবনা দেখা যায়৷ 
৪) একটি বড় নেটওয়ার্ক পরিচালনা জটিল কাজ তার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন পড়ে ৷
৫) একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে নেটওয়ার্ক ক্যাবলিং এবং ফাইল সার্ভার এর খরচ ব্যয়বহুল হতে পারে ইত্যাদি৷
 
শেষ বক্তব্য, 
               এই আর্টিকেলের মাধ্যমে খুব সহজ ভাষায় আশা করছি নেটওয়ার্ক সম্পর্কে ধারণা দিতে পেরেছি৷ দুই বা ততোধিক কম্পিউটার আন্তঃসংযোগই  হচ্ছে নেটওয়ার্ক৷ যার মাধ্যমে আমরা একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারি সুনির্দিষ্ট নিরাপত্তা বজায় রেখে৷ ডাটা এবং সংস্থাগুলির আদান-প্রদান করতে পারি৷

Popular Post:

Give us your feedback!

Your email address will not be published. Required fields are marked *
0 Comments Write Comment