ব্রিটিশ সাহিত্য এবং সাহিত্যিক ধারাবাহিকতা প্রভৃতি একটি গভীরভাবে রূপান্তরিত ক্ষেত্র, যা বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ধারাবাহিকতা গ্রহণ করে। এটি অবশ্যই বুঝতে হবে যে ব্রিটিশ সাহিত্য একটি প্রাচীন এবং উদাত্ত ঐতিহ্যের সাথে যুক্ত একটি প্রভৃতি।
ব্রিটিশ সাহিত্যের ইতিহাসে বিভিন্ন কালীন ধারাবাহিকতা প্রভৃতি দেখা যায়:
মধ্যযুগ (৫০০-১৫০০ সাল): মধ্যযুগে ব্রিটিশ সাহিত্য আধুনিক ইংরেজির পূর্ববর্তী রূপে উত্থান করে। এই কালে সাধারণত চারিদিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কৃতির জন্য চিহ্নিত বৃত্তাকার ভাষা ব্যবহৃত হয়েছিল।
রেনেসাংকাল (১৫০০-১৬০০ সাল): এই যুগে ইংরেজি সাহিত্যে নতুন উদ্ভাবন ঘটে, যা পুনর্জাগরণের কৌশল এবং মানবিক আত্মপরিচয়ের বৃদ্ধির কারণে।
নবযুগ (১৬০০-১৮০০ সাল): ব্রিটিশ সাহিত্যের উৎসাহকারী প্রভৃতি, যা বিজ্ঞান, প্রতিষ্ঠান এবং বিনোদনের বৃদ্ধির ফলে অবদান রেখেছে।
বিত্তকাল (১৮০০-১৯০০ সাল): বিত্তকালে, ধারাবাহিকতা সম্পর্কে আদিম উত্সাহ পুনর্জাগর পেতে শুরু হয়। রোমান্টিসিম, ভিক্টোরিয়ান এবং এডওয়ার্ডিয়ান আদিম ধারাবাহিকতার মধ্যে বিস্তারিত প্রাক্তন আদিম ধারাবাহিকতা পুনঃজাগরণের মূল সমীক্ষা করে।
আধুনিক যুগ (১৯০০ সাল থেকে এবং এর পর): ব্রিটিশ সাহিত্যে আধুনিকতা এবং অবনতির পর্যালোচনা, যা বিবিধ সামাজিক, রাজনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের প্রতিফলিত হয়।
ব্রিটিশ সাহিত্যে ধারাবাহিকতা সম্পর্কে ব্যবহার্য কিছু উদাহরণ হলো:
চৌদ্দ বিশ্বব্যাপী সাহিত্যিক ধারাবাহিকতা: প্রথম হতে প্রাচীনকালের গ্রীক এবং ল্যাটিন সাহিত্য, এরপর নবযুগীন এবং আধুনিক ইউরোপীয় সাহিত্যের প্রভাবের সাথে সংযুক্ত হয়েছে।
ক্লাসিক্যাল ধারাবাহিকতা: ইংরেজি সাহিত্যে গ্রীক এবং ল্যাটিন সাহিত্যের ক্লাসিক উৎসাহকারী ভাষা এবং শৈলী একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারাবাহিকতা।
রোমান্টিসিম: ইংরেজি সাহিত্যের এই ধারাবাহিকতা মানবিক আত্মপরিচয়ের, প্রাক্তন কালের চিন্তা এবং প্রাকৃতিক বিচারের জন্য উৎসাহকারী হয়েছিল।
ভিক্টোরিয়ান ধারাবাহিকতা: ভিক্টোরিয়ান ধারাবাহিকতার সময়ে সমাজ, পূর্ণাঙ্গ সংস্কৃতি, এবং প্রযুক্তির উন্নতি এবং ব্রিটিশ সমাজের নানাভাবের মানুষের জীবন ব্যাপারে গবেষণা করা হয়।
আধুনিক ধারাবাহিকতা: আধুনিক যুগে, সাহিত্যের বিভিন্ন ধারাবাহিকতা সমাহিত হয়েছে, যেমন মডার্নিজম, পোস্ট-কোলনিয়াল সাহিত্য, পোস্ট-মডার্নিজম, আর্টফিশিয়ালিটি এবং মিট-লিটারেচার।
ব্রিটিশ সাহিত্য ও সাহিত্যিক ধারাবাহিকতা সম্পর্কে আরও গভীর জ্ঞান অর্জন করতে হলে, বিভিন্ন সাহিত্যিক কার্যের অধ্যয়ন করা ও তাদের রচনার মূল সংক্ষিপ্ত পরিচিতি করা উচিত।